গতবছরের শিলাবৃষ্টি আতঙ্ক! ডোমার উপজেলায় আধাপাকা ব্রি ধান ধান কাটছে কৃষক
https://www.obolokon24.com/2019/05/weather_19.html
নিজস্ব প্রতিনিধি-জমির ধানের শিষগুলো নেড়েচেড়ে দেখছিলেন সাজু মিয়া। এ সময় তিনি বললেন, ধান কাটার মতো হয়েছে কি না, তা দেখছেন।শিল পড়লে পাকা ধান ঝরে পড়বে। সব কষ্ট বৃথা যাবে।
নীলফামারীর ডোমার উপজেলার মাষ্টারপাড়া গ্রামের এই কৃষকের আশঙ্কা অমূলক নয়। গত বছরের ১০মে ডোমার উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যায় স্মরনকালের ভয়াবহ ঘূর্নিঝড় আর শিলাবৃষ্টি। সেবার ক্ষেত থেকে একমন ধানও তুলতে পারেনি কৃষক।
এবার ধান হয়েছে প্রচুর।কিন্তু ধান পুরোপুরি পাকতে দিলে সোনালি ফসল ঘরে উঠবে কি না, তা নিয়ে কৃষকের শঙ্কা রয়ে গেছে।
রবিবার ডোমার উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে গতবার প্রাকৃতিক দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা এবার চলতি রবি মৌসুমে দূর্যোগের কবল থেকে ফসল বাচাঁতে আগাম আধাপাকা ধান কাটতে শুরু করেছে। ধান পাকতে আরো কয়েকদিন সময় লাগলেও ভয় আর আতঙ্কে আধাপাকা ধান কাটা। কৃষিবিভাগও ৮০ শতাংশ পাকাধান কাটার জন্য কৃষকদের পরামর্শ দিয়েছে। গত কয়েকদিন আগে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি, ঝড়-বাতাশ দেখা দেওয়ায় কৃষকদের মনে ভয় দেখা দিয়েছে। এদিকে ধান কাটতে কামলা সংকট দেখা দিয়েছে এলাকায়।কৃষকরা জানান, এই এলাকায় বেশিরভাগ জমিতে হাইব্রীড জাতের ধান আবাদ করে কৃষক। ক্ষেতের হাইব্রীড জাতীয় ধান পুর্নাঙ্গভাবে পাকতে আরো কয়েকদিন সময় লাগবে। কিন্তু কৃষকের তর সইছে না প্রাকৃতিক দূর্যোগের ভয়ে দ্রুত ধান ঘরে তুলতে আধাপাকা ধান ক্ষেত হতে সংগ্রহ করছে তারা। ধান কাটার মূহুর্তে ধানক্ষেতে কয়েকজন কৃষকের সাথে কথা হয়।
কৃষকরা জানান,গত দুই ইরি মৌসুমে শিলাবৃষ্টির কারনে ধান ক্ষেতেই সম্পূর্নরুপে নষ্ট হয়েছে ধান। শিলা বৃষ্টির কারণে খড়টুকুও সংগ্রহ করতে পারেনি তারা। কাচাঁ ধান কাটাতে কিছুটা ক্ষতি হলেও বড় ধরনের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেতে আধাপাকা ধান ক্ষেত থেকে কাটতে শুরু করেছে।
এ ব্যাপারে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা কামরুজ্জামান বলেন,গত মৌসুমে প্রাকৃতিক দূর্যোগের কারণে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এবারেও আবহাওয়া ভালো না থাকায় ৮০% ধান পাকলেই কৃষকদের ধান সংগ্রহ করার কথা বলা হয়েছে। তবে ৮০% নিচে কম পাকা ধান কাটলে কৃষক ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
নীলফামারীর ডোমার উপজেলার মাষ্টারপাড়া গ্রামের এই কৃষকের আশঙ্কা অমূলক নয়। গত বছরের ১০মে ডোমার উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যায় স্মরনকালের ভয়াবহ ঘূর্নিঝড় আর শিলাবৃষ্টি। সেবার ক্ষেত থেকে একমন ধানও তুলতে পারেনি কৃষক।
এবার ধান হয়েছে প্রচুর।কিন্তু ধান পুরোপুরি পাকতে দিলে সোনালি ফসল ঘরে উঠবে কি না, তা নিয়ে কৃষকের শঙ্কা রয়ে গেছে।
রবিবার ডোমার উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে গতবার প্রাকৃতিক দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা এবার চলতি রবি মৌসুমে দূর্যোগের কবল থেকে ফসল বাচাঁতে আগাম আধাপাকা ধান কাটতে শুরু করেছে। ধান পাকতে আরো কয়েকদিন সময় লাগলেও ভয় আর আতঙ্কে আধাপাকা ধান কাটা। কৃষিবিভাগও ৮০ শতাংশ পাকাধান কাটার জন্য কৃষকদের পরামর্শ দিয়েছে। গত কয়েকদিন আগে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি, ঝড়-বাতাশ দেখা দেওয়ায় কৃষকদের মনে ভয় দেখা দিয়েছে। এদিকে ধান কাটতে কামলা সংকট দেখা দিয়েছে এলাকায়।কৃষকরা জানান, এই এলাকায় বেশিরভাগ জমিতে হাইব্রীড জাতের ধান আবাদ করে কৃষক। ক্ষেতের হাইব্রীড জাতীয় ধান পুর্নাঙ্গভাবে পাকতে আরো কয়েকদিন সময় লাগবে। কিন্তু কৃষকের তর সইছে না প্রাকৃতিক দূর্যোগের ভয়ে দ্রুত ধান ঘরে তুলতে আধাপাকা ধান ক্ষেত হতে সংগ্রহ করছে তারা। ধান কাটার মূহুর্তে ধানক্ষেতে কয়েকজন কৃষকের সাথে কথা হয়।
কৃষকরা জানান,গত দুই ইরি মৌসুমে শিলাবৃষ্টির কারনে ধান ক্ষেতেই সম্পূর্নরুপে নষ্ট হয়েছে ধান। শিলা বৃষ্টির কারণে খড়টুকুও সংগ্রহ করতে পারেনি তারা। কাচাঁ ধান কাটাতে কিছুটা ক্ষতি হলেও বড় ধরনের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেতে আধাপাকা ধান ক্ষেত থেকে কাটতে শুরু করেছে।
এ ব্যাপারে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা কামরুজ্জামান বলেন,গত মৌসুমে প্রাকৃতিক দূর্যোগের কারণে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এবারেও আবহাওয়া ভালো না থাকায় ৮০% ধান পাকলেই কৃষকদের ধান সংগ্রহ করার কথা বলা হয়েছে। তবে ৮০% নিচে কম পাকা ধান কাটলে কৃষক ক্ষতিগ্রস্থ হবে।