পদ নেই তবুও শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
https://www.obolokon24.com/2019/04/rangpur_23.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের পীরগাছায় একটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারি প্রধান শিক্ষক থাকা সত্ত্বেও ওই পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় ক্ষোভ ও বিস্ময় প্রকাশ করেছেন ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও শিক্ষকরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার পাঠক শিকড় বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারি প্রধান শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত ১২ এপ্রিল একটি দৈনিকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। সাধারণত শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। কিন্তু ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিধান চন্দ্র রায় কারও সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই ওই পদে শিক্ষক কর্মরত থাকা সত্ত্বেও গোপনে এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেন।
এর আগে আলোচিত প্রধান শিক্ষক বিধান চন্দ্র রায় ম্যানেজিং কমিটিকে না জানিয়ে কম্পিউটার বিষয়ে বিপুল চন্দ্র বর্ম্মন নামে একজনকে সহকারি শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেন। সর্বশেষ এমপিও ভূক্তির তালিকা দেখে নিয়োগের বিষয়টি নজরে আসে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিসহ সকলের। যার ইনডেক্স নং ১১৪৪০৭৬। অবৈধ ভাবে নিয়োগ হওয়ায় ওই শিক্ষকের বেতন ভাতা বন্ধ রয়েছে বলে জানা যায়। এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতি একাধিক দপ্তরে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অবৈধ ভাবে শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে অভিযোগ করলেও অজ্ঞাত কারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। ফলে প্রধান শিক্ষক আবারো অবৈধভাবে শিক্ষক নিয়োগের পাঁয়তারা শুরু করেছেন।
প্রধান শিক্ষক বিধান চন্দ্র রায় বিদ্যালয়ে যোগদানের পর থেকে একের পর এক অনিয়ম, দুর্নীতি ও সেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে বিদ্যালয় পরিচালনা করে আসলেও শিক্ষা সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ওই বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক, অভিভাবক ও এলাকাবাসী।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এমদাদুল হক বলেন, প্রধান শিক্ষক ম্যানেজিং কমিটি ছাড়াই অবৈধ ভাবে একজন শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছেন। আমি সংশ্লিষ্ট একাধিক দপ্তরে তিন মাস আগে অভিযোগ করেছি। কিন্তু কর্তৃপক্ষ এখনও অভিযোগের তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এরই মধ্যে প্রধান শিক্ষক আবারো সহকারি প্রধান শিক্ষক থাকা সত্ত্বেও ওই পদে শিক্ষক নিয়োগের জন্য গোপনে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছেন। কম্পিউটার বিষয়ে ম্যানেজিং কমিটি ছাড়াই অবৈধ ভাবে শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে প্রধান শিক্ষক নতুন করে অনিয়ম করার সুযোগ পেতেন না। আমরা তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি অন্যথায় বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম বিঘিœত হতে পারে।
এব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সৈয়দ সুজা মিয়া বলেন, অবৈধ ভাবে নিয়োগের অভিযোগে কম্পিউটার বিষয়ের শিক্ষকের বেতন বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।#
রংপুরের পীরগাছায় একটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারি প্রধান শিক্ষক থাকা সত্ত্বেও ওই পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় ক্ষোভ ও বিস্ময় প্রকাশ করেছেন ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও শিক্ষকরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার পাঠক শিকড় বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারি প্রধান শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত ১২ এপ্রিল একটি দৈনিকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। সাধারণত শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। কিন্তু ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিধান চন্দ্র রায় কারও সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই ওই পদে শিক্ষক কর্মরত থাকা সত্ত্বেও গোপনে এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেন।
এর আগে আলোচিত প্রধান শিক্ষক বিধান চন্দ্র রায় ম্যানেজিং কমিটিকে না জানিয়ে কম্পিউটার বিষয়ে বিপুল চন্দ্র বর্ম্মন নামে একজনকে সহকারি শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেন। সর্বশেষ এমপিও ভূক্তির তালিকা দেখে নিয়োগের বিষয়টি নজরে আসে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিসহ সকলের। যার ইনডেক্স নং ১১৪৪০৭৬। অবৈধ ভাবে নিয়োগ হওয়ায় ওই শিক্ষকের বেতন ভাতা বন্ধ রয়েছে বলে জানা যায়। এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতি একাধিক দপ্তরে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অবৈধ ভাবে শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে অভিযোগ করলেও অজ্ঞাত কারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। ফলে প্রধান শিক্ষক আবারো অবৈধভাবে শিক্ষক নিয়োগের পাঁয়তারা শুরু করেছেন।
প্রধান শিক্ষক বিধান চন্দ্র রায় বিদ্যালয়ে যোগদানের পর থেকে একের পর এক অনিয়ম, দুর্নীতি ও সেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে বিদ্যালয় পরিচালনা করে আসলেও শিক্ষা সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ওই বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক, অভিভাবক ও এলাকাবাসী।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এমদাদুল হক বলেন, প্রধান শিক্ষক ম্যানেজিং কমিটি ছাড়াই অবৈধ ভাবে একজন শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছেন। আমি সংশ্লিষ্ট একাধিক দপ্তরে তিন মাস আগে অভিযোগ করেছি। কিন্তু কর্তৃপক্ষ এখনও অভিযোগের তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এরই মধ্যে প্রধান শিক্ষক আবারো সহকারি প্রধান শিক্ষক থাকা সত্ত্বেও ওই পদে শিক্ষক নিয়োগের জন্য গোপনে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছেন। কম্পিউটার বিষয়ে ম্যানেজিং কমিটি ছাড়াই অবৈধ ভাবে শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে প্রধান শিক্ষক নতুন করে অনিয়ম করার সুযোগ পেতেন না। আমরা তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি অন্যথায় বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম বিঘিœত হতে পারে।
এব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সৈয়দ সুজা মিয়া বলেন, অবৈধ ভাবে নিয়োগের অভিযোগে কম্পিউটার বিষয়ের শিক্ষকের বেতন বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।#