মিঠাপুকুরের বিশ্বনাথপুরে পাকা বাড়ী নির্মাণ নিয়ে হট্রগোল-পুলিশের উপস্থিতিতে নির্মাণ কাজ বন্ধ
https://www.obolokon24.com/2019/04/rangpur_22.html
হাজী মারুফ রংপুর ব্যুরো অফিস । রংপুরের মিঠাপুকুরের পায়রাবন্দ ইউনিয়নের বিশ্বনাথপুরে পাকা বাড়ি নির্মানের কাজ করছে ওই এলাকার
কৃষক সাজু ও স্ত্রী । এদিকে জমির মালিক হচ্ছেন রংপুর নগরীর ৩২নং ওয়াডের বাসিন্দা রেজাউল করিম লপা বলে জানা গেছে । এ ঘটনায় মিঠাপুকুর থানায় অভিযোগ করেন রেজাউল করিম লপা ও আকলিমা বেগম । অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে মিঠাপুকুর থানার এস আই জিয়া ঘটনাস্থলে এসে বাড়ির নির্মান কাজ বন্ধ করে দেন এবং উভয় পক্ষকে থানায় কাগজ-পত্র নিয়ে আসতে বলেন । পুলিশের বাধা অপেক্ষা করে পুনরায় সাজু ও তার স্ত্রী কাজ শুরু করলে পুনরায় এস আই জিয়া এসে কাজ বন্ধ করে দেন । এ ঘটনায় বিশ্বনাথপুর এলাকার চরম উওেজনা বিরাজ করছে । এদিকে রেজাউল করিম লপা সাংবাদিকদের বলেন,১শত ১৮ শতক জমির মালিক আমি এই জমি আমি কৃষি ব্যাংক কাছে সিসি লোন নেওয়া আছে আমার । অবৈধ্যভাবে সাজু গং দখল করে আছে । বতর্মান চেয়ারম্যান ফয়জার সহ ৩ ইউপি চেয়ারম্যান আলোচনা করে মীমাংসার চেষ্টা করলেও সে মীমাংসা মানেননা সাজু গং । জমি সংত্রান্ত বিষয়ে কোর্টে মামলা চললে প্রতিটি রায় আমি পেয়েছি । তারা আমাকে বিভিন্ন সময় ১৭টি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন । এবং আমার জমির প্রায় ৭ লাখ টাকা মুল্যের গাছ কেটে নেয় সাজু গং । আমার জমিতে গেলে সাজূর স্ত্রী সহ নারীরা আমাকে এ্যাটাক করে বে-ধরক মারপিট করেন । সাজু বাড়ি নির্মাণের শুরুতেই বাধা দেই কিন্তুু সাজুর স্ত্রী আমার বাধা মানেননি বরং আমার পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি দেয় ।
নির্মাণধীন বাড়ির মালিক সাজু সাথে কথা বললে তিনি প্রতিবেদক বলেন জমির মালিক আমরা ওয়ারিশসুত্রে তাই বাড়ি নির্মাণ করছি । এখন পুলিশ এসে কাজ বন্ধ করে দিয়ে যায় । কোন আইনে পুলিশ কাজ বন্ধ করতে পারেনা । কোর্ট যদি আমাদেরকে কাজ বন্ধের নির্দেশ দিত তাহলে কাজ বন্ধ রাখতাম ।পায়রাবন্দ ইউপি সদস্য আব্দুর রউফ বলেন কাগজ সঠিক যার জমির মালিক তিনি । এ ঘটনায় মিঠাপুকুর থানার এস আই জিয়া বলেন প্রাথমিক তদন্তে আমরা জেনেছি যে জমির মালিক সাজু নন । তাই বাড়ি নির্মান কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে । তাদেরকে থানায় জমির কাগজ নিয়ে আসতে বলা হয়েছে এখন কেহ থানায় আসেননি । রেজাউল করিম লপা বলেন আমি আইনকে শ্রদ্ধা করি আমার কাছে কাগজ সঠিক আাছে আমি থানায় যাইতে প্রস্তুত ।
কৃষক সাজু ও স্ত্রী । এদিকে জমির মালিক হচ্ছেন রংপুর নগরীর ৩২নং ওয়াডের বাসিন্দা রেজাউল করিম লপা বলে জানা গেছে । এ ঘটনায় মিঠাপুকুর থানায় অভিযোগ করেন রেজাউল করিম লপা ও আকলিমা বেগম । অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে মিঠাপুকুর থানার এস আই জিয়া ঘটনাস্থলে এসে বাড়ির নির্মান কাজ বন্ধ করে দেন এবং উভয় পক্ষকে থানায় কাগজ-পত্র নিয়ে আসতে বলেন । পুলিশের বাধা অপেক্ষা করে পুনরায় সাজু ও তার স্ত্রী কাজ শুরু করলে পুনরায় এস আই জিয়া এসে কাজ বন্ধ করে দেন । এ ঘটনায় বিশ্বনাথপুর এলাকার চরম উওেজনা বিরাজ করছে । এদিকে রেজাউল করিম লপা সাংবাদিকদের বলেন,১শত ১৮ শতক জমির মালিক আমি এই জমি আমি কৃষি ব্যাংক কাছে সিসি লোন নেওয়া আছে আমার । অবৈধ্যভাবে সাজু গং দখল করে আছে । বতর্মান চেয়ারম্যান ফয়জার সহ ৩ ইউপি চেয়ারম্যান আলোচনা করে মীমাংসার চেষ্টা করলেও সে মীমাংসা মানেননা সাজু গং । জমি সংত্রান্ত বিষয়ে কোর্টে মামলা চললে প্রতিটি রায় আমি পেয়েছি । তারা আমাকে বিভিন্ন সময় ১৭টি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন । এবং আমার জমির প্রায় ৭ লাখ টাকা মুল্যের গাছ কেটে নেয় সাজু গং । আমার জমিতে গেলে সাজূর স্ত্রী সহ নারীরা আমাকে এ্যাটাক করে বে-ধরক মারপিট করেন । সাজু বাড়ি নির্মাণের শুরুতেই বাধা দেই কিন্তুু সাজুর স্ত্রী আমার বাধা মানেননি বরং আমার পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি দেয় ।
নির্মাণধীন বাড়ির মালিক সাজু সাথে কথা বললে তিনি প্রতিবেদক বলেন জমির মালিক আমরা ওয়ারিশসুত্রে তাই বাড়ি নির্মাণ করছি । এখন পুলিশ এসে কাজ বন্ধ করে দিয়ে যায় । কোন আইনে পুলিশ কাজ বন্ধ করতে পারেনা । কোর্ট যদি আমাদেরকে কাজ বন্ধের নির্দেশ দিত তাহলে কাজ বন্ধ রাখতাম ।পায়রাবন্দ ইউপি সদস্য আব্দুর রউফ বলেন কাগজ সঠিক যার জমির মালিক তিনি । এ ঘটনায় মিঠাপুকুর থানার এস আই জিয়া বলেন প্রাথমিক তদন্তে আমরা জেনেছি যে জমির মালিক সাজু নন । তাই বাড়ি নির্মান কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে । তাদেরকে থানায় জমির কাগজ নিয়ে আসতে বলা হয়েছে এখন কেহ থানায় আসেননি । রেজাউল করিম লপা বলেন আমি আইনকে শ্রদ্ধা করি আমার কাছে কাগজ সঠিক আাছে আমি থানায় যাইতে প্রস্তুত ।