নীলফামারীর দুই উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ভোট গ্রহণ অনিশ্চিত
https://www.obolokon24.com/2019/03/upazila-election.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ৮ মার্চ॥ উপজেলা নির্বাচনে শুধু মাত্র চেয়ারম্যান পদে ভোট গ্রহনে অনিশ্চিতায় মুখে পড়েছে নীলফামারী সদর ও জলঢাকা উপজেলায়। আইনী জটিলতার কারণে এমন সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। প্রথম দফায় উপজেলা নির্বাচনে তফশিল অনুযায়ী আগামী ১০ মার্চ এই উপজেলায় ভোটগ্রহনের দিন।
সংশ্লিষ্টতা বলছেন আইনী জটিলতায় ওই দুই উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ভোট যদি স্থগিত হয় তাহলে ভাইসচেয়ারম্যান ও সংক্ষিত নারী ভাইসচেয়ারম্যান পদে ভোট গ্রহনে কোন সমস্যা হবেনা।
আজ শুক্রবার (৮ মার্চ) সকালে নীলফামারী সদর উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজহারুল ইসলাম জানান, সদর উপজেলা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাইয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাদিক হোসেন নয়নের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। উচ্চ আদালতের মাধ্যমে প্রার্থীতা ফিরে পেয়ে প্রতিক পান তিনি। এ সময় প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহিদ মাহমুদ উচ্চ আদালতে সাদিক হোসেন নয়নের প্রার্থীতার বিষয়ে লিভ টু আপীল করায় আগামী ১ এপ্রিল পর্যন্ত স্থগিত করে আদালত। তিনি এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মহামান্য আদালতের এ আদেশগুলো উল্লেখ করে নির্দেশনা চেয়ে নির্বাচন কমিশনে একটি পত্র প্রেরণ করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় হতে আমরা যে ভাবে নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। তবে ভাইস চেয়ারম্যান ও সংরক্ষিত নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোন জটিলতা নেই।
অপরদিকে, জলঢাকা উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা নির্বাচন অফিসার ফজলুল করিম জানান, আইনী জটিলতার কারণে নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। উচ্চ আদালতের মাধ্যমে প্রার্থীতা ফিরে পায়। এ সময় প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী আনছার আলী মিন্টু আদালতে লিভ টু আপিল করায় আগামী ৬ সপ্তাহের জন্য স্থগিত করে আদালত। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আদালতের আদেশ ও নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। তিনিও জানান ভাইস চেয়ারম্যান ও সংরক্ষিত নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোন জটিলতা নেই ।
উল্লেখ্য যে, এই দুই উপজেলায় দুইজন করে চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করছে।
সংশ্লিষ্টতা বলছেন আইনী জটিলতায় ওই দুই উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ভোট যদি স্থগিত হয় তাহলে ভাইসচেয়ারম্যান ও সংক্ষিত নারী ভাইসচেয়ারম্যান পদে ভোট গ্রহনে কোন সমস্যা হবেনা।
আজ শুক্রবার (৮ মার্চ) সকালে নীলফামারী সদর উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজহারুল ইসলাম জানান, সদর উপজেলা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাইয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাদিক হোসেন নয়নের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। উচ্চ আদালতের মাধ্যমে প্রার্থীতা ফিরে পেয়ে প্রতিক পান তিনি। এ সময় প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহিদ মাহমুদ উচ্চ আদালতে সাদিক হোসেন নয়নের প্রার্থীতার বিষয়ে লিভ টু আপীল করায় আগামী ১ এপ্রিল পর্যন্ত স্থগিত করে আদালত। তিনি এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মহামান্য আদালতের এ আদেশগুলো উল্লেখ করে নির্দেশনা চেয়ে নির্বাচন কমিশনে একটি পত্র প্রেরণ করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় হতে আমরা যে ভাবে নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। তবে ভাইস চেয়ারম্যান ও সংরক্ষিত নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোন জটিলতা নেই।
অপরদিকে, জলঢাকা উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা নির্বাচন অফিসার ফজলুল করিম জানান, আইনী জটিলতার কারণে নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। উচ্চ আদালতের মাধ্যমে প্রার্থীতা ফিরে পায়। এ সময় প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী আনছার আলী মিন্টু আদালতে লিভ টু আপিল করায় আগামী ৬ সপ্তাহের জন্য স্থগিত করে আদালত। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আদালতের আদেশ ও নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। তিনিও জানান ভাইস চেয়ারম্যান ও সংরক্ষিত নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোন জটিলতা নেই ।
উল্লেখ্য যে, এই দুই উপজেলায় দুইজন করে চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করছে।