নতুন ৬ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2019/02/pm_6.html
অনলাইন ডেস্ক
নতুন ছয়টি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ও ১২টি উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুতায়নসহ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।
আজ বুধবার সকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রকল্পগুলো উদ্বোধন করেন তিনি।
নতুন ছয়টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মোট উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৫৭ মেগাওয়াট। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ১২ উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুতায়নের ঘোষণাও দেওয়া হয়। একই সঙ্গে আজ সাবমেরিন কেবলে সন্দ্বীপে বিদ্যুতায়নের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্র জানায়, ভোলার ২২৫ মেগাওয়াট সিম্পল সাইকেল পাওয়ার প্লান্ট (সিসিপিপি) ও সিরাজগঞ্জে ২৮২ মেগাওয়াটের একটি ইউনিট উদ্বোধন করা হবে। গ্যাসচালিত এ দুই কেন্দ্রের প্রথমটি নির্মাণ করছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। দ্বিতীয় কেন্দ্রটি রাষ্ট্রীয় নর্থ ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির (এনডব্লিপিজিসিএল) সঙ্গে যৌথভাবে স্থাপন করছে সিঙ্গাপুরের কোম্পানি সেম্বকর্প।
বেসরকারি উদ্যোক্তাদের তেলচালিত চারটি কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয়। এগুলো হচ্ছে- ওরিয়ন পাওয়ারের খুলনার রূপসায় ১০০ মেগাওয়াট, দেশ এনার্জির চাঁদপুরে ২০০ মেগাওয়াট, মিডল্যান্ড পাওয়ারের আশুগঞ্জে ১৫০ মেগাওয়াট এবং একর্ন ইনফ্রাস্ট্রাকচারের চট্টগ্রামের জুলদায় ১০০ মেগাওয়াটের তৃতীয় ইউনিট।
প্রধানমন্ত্রী নতুন যে ১২ উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুতায়নের ঘোষণা দেন সেগুলো হলো- ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু, ঠাকুরগাঁও সদর ও বালিয়াডাঙ্গী, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ ও কালুখালী, বরগুনার বামনা, হবিগঞ্জের খালাই, শায়েস্তাগঞ্জ, আজমেরীগঞ্জ ও বাহুবল এবং জামালপুরের মেলান্দহ ও ইসলামপুর। এর আগে সরকার ১৮৬টি উপজেলাকে শতভাগ বিদ্যুতায়িত করার ঘোষণা করেন।
দেশে প্রথম সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপের বিদ্যুৎ সংযোগ শুরু হয় গত ১৫ নভেম্বর। আজ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়নে নির্মাণ করা ১২টি গ্রিড উপকেন্দ্র উদ্বোধন করবেন। ১৩২/৩৩ কিলোভোল্ট লেভেলের এ কেন্দ্রগুলোর মধ্যে রয়েছে- লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ ও বরিশাল উত্তর, চট্টগ্রামের বারৈয়ারহাট, নীলফামারীর জলঢাকা ও সুনামগঞ্জ, সিলেটের বিয়ানীবাজার, রাঙামাটি এবং কক্সবাজারের মাতারবাড়ি। এ ছাড়া চট্টগ্রামের ২৩০/১৩২ কেভি উপকেন্দ্রও একই সময়ে উদ্বোধন করা হবে।
নতুন ছয়টি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ও ১২টি উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুতায়নসহ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।
আজ বুধবার সকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রকল্পগুলো উদ্বোধন করেন তিনি।
নতুন ছয়টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মোট উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৫৭ মেগাওয়াট। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ১২ উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুতায়নের ঘোষণাও দেওয়া হয়। একই সঙ্গে আজ সাবমেরিন কেবলে সন্দ্বীপে বিদ্যুতায়নের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্র জানায়, ভোলার ২২৫ মেগাওয়াট সিম্পল সাইকেল পাওয়ার প্লান্ট (সিসিপিপি) ও সিরাজগঞ্জে ২৮২ মেগাওয়াটের একটি ইউনিট উদ্বোধন করা হবে। গ্যাসচালিত এ দুই কেন্দ্রের প্রথমটি নির্মাণ করছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। দ্বিতীয় কেন্দ্রটি রাষ্ট্রীয় নর্থ ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির (এনডব্লিপিজিসিএল) সঙ্গে যৌথভাবে স্থাপন করছে সিঙ্গাপুরের কোম্পানি সেম্বকর্প।
বেসরকারি উদ্যোক্তাদের তেলচালিত চারটি কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয়। এগুলো হচ্ছে- ওরিয়ন পাওয়ারের খুলনার রূপসায় ১০০ মেগাওয়াট, দেশ এনার্জির চাঁদপুরে ২০০ মেগাওয়াট, মিডল্যান্ড পাওয়ারের আশুগঞ্জে ১৫০ মেগাওয়াট এবং একর্ন ইনফ্রাস্ট্রাকচারের চট্টগ্রামের জুলদায় ১০০ মেগাওয়াটের তৃতীয় ইউনিট।
প্রধানমন্ত্রী নতুন যে ১২ উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুতায়নের ঘোষণা দেন সেগুলো হলো- ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু, ঠাকুরগাঁও সদর ও বালিয়াডাঙ্গী, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ ও কালুখালী, বরগুনার বামনা, হবিগঞ্জের খালাই, শায়েস্তাগঞ্জ, আজমেরীগঞ্জ ও বাহুবল এবং জামালপুরের মেলান্দহ ও ইসলামপুর। এর আগে সরকার ১৮৬টি উপজেলাকে শতভাগ বিদ্যুতায়িত করার ঘোষণা করেন।
দেশে প্রথম সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপের বিদ্যুৎ সংযোগ শুরু হয় গত ১৫ নভেম্বর। আজ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়নে নির্মাণ করা ১২টি গ্রিড উপকেন্দ্র উদ্বোধন করবেন। ১৩২/৩৩ কিলোভোল্ট লেভেলের এ কেন্দ্রগুলোর মধ্যে রয়েছে- লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ ও বরিশাল উত্তর, চট্টগ্রামের বারৈয়ারহাট, নীলফামারীর জলঢাকা ও সুনামগঞ্জ, সিলেটের বিয়ানীবাজার, রাঙামাটি এবং কক্সবাজারের মাতারবাড়ি। এ ছাড়া চট্টগ্রামের ২৩০/১৩২ কেভি উপকেন্দ্রও একই সময়ে উদ্বোধন করা হবে।