কুড়িগ্রামে হাত-পা বেঁধে হত্যার পর লাশ ফেলল জমিতে
https://www.obolokon24.com/2019/02/kurigram_6.html
আশিকুর রহমান, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রাম পৌর শহরের হাবিবুর রহমান (১৮) নামে এক কলেজছাত্রকে হাত-পা বেঁধে হত্যার পর মৃতদেহ কৃষিজমিতে ফেলে রেখে গেছে দুর্বৃত্তরা।
বুধবার সকাল ১০টার দিকে শহরের কৃষ্ণপুর এলাকার পূর্ব কামারপাড়া গ্রামের কৃষিজমি থেকে ওই মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
হাবিবুর রহমান চিলমারী উপজেলার ঢুসমারা থানার গোয়ালেরচর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে। তিনি জেলা শহরের কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিল। স্থানীয় আদালতে মুহুরির কাজ করতেন তিনি।
স্থানীয়দের বরাত দিকে সদর থানার ওসি মাহফুজার রহমান জানান, শহরের কৃষ্ণপুর এলাকার পূর্ব কামারপাড়া গ্রামের কৃষিজমিতে একটি মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়।
রাতে হাবিবুরকে অন্য কোথাও হাত-পা বেঁধে হত্যা করে মৃতদেহ ওই জমিতে ফেলে রেখে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তারা পেটে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্নও রয়েছে। নিহত যুবকের পকেট থেকে দুটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। মোবাইল ফোনের কললিস্ট ধরে তার পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
তাকে কে বা কারা হত্যা করেছে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানান ওসি।
কুড়িগ্রাম পৌর শহরের হাবিবুর রহমান (১৮) নামে এক কলেজছাত্রকে হাত-পা বেঁধে হত্যার পর মৃতদেহ কৃষিজমিতে ফেলে রেখে গেছে দুর্বৃত্তরা।
বুধবার সকাল ১০টার দিকে শহরের কৃষ্ণপুর এলাকার পূর্ব কামারপাড়া গ্রামের কৃষিজমি থেকে ওই মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
হাবিবুর রহমান চিলমারী উপজেলার ঢুসমারা থানার গোয়ালেরচর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে। তিনি জেলা শহরের কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিল। স্থানীয় আদালতে মুহুরির কাজ করতেন তিনি।
স্থানীয়দের বরাত দিকে সদর থানার ওসি মাহফুজার রহমান জানান, শহরের কৃষ্ণপুর এলাকার পূর্ব কামারপাড়া গ্রামের কৃষিজমিতে একটি মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়।
রাতে হাবিবুরকে অন্য কোথাও হাত-পা বেঁধে হত্যা করে মৃতদেহ ওই জমিতে ফেলে রেখে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তারা পেটে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্নও রয়েছে। নিহত যুবকের পকেট থেকে দুটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। মোবাইল ফোনের কললিস্ট ধরে তার পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
তাকে কে বা কারা হত্যা করেছে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানান ওসি।