ডোমারে সরিষা চাষে ভাগ্য পরিবর্তন আনোয়ার হোসেনের
https://www.obolokon24.com/2019/01/domar_12.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ-
নীলফামারীর ডোমারে সরিষা চাষ করে ভাগ্য পরিবর্তন করেছে কৃষক আনোয়ার হোসেন।
সে দারিদ্রতাকে বিদায় দিয়ে সংসারে ফিরে এনেছে সচ্ছলতা। জীবন যুদ্ধে তার এই সফলতার মূলে সরিষা চাষ।
নীলফামারীর জেলার ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের কাওলাপাড়া গ্রামে এমন দৃশ্যটি চোখে পড়ে শনিবার দুপুরে। কথা হয় উক্ত গ্রামের আব্দুল কাদেরের পুত্র আনোয়ার হোসেনের সাথে। নিজের পিতার পৌতিক সুত্রে ৩শতকের উপর বসতবাড়ী করে স্ত্রী মনিজা ও ৩ কন্যা সন্তান নিয়ে বসবাস করে। অপর জনের কিছু জমি চুক্তি নিয়ে চাষ আবাদ করে কোন রকম চলে তাদের সংসার জীবন। দারিদ্রতা আর হতাশা যখন তার নিত্য দিনের সঙ্গী, পিতার সামান্য জমিতে যখন তার পেটের ভাত যোগানোই দায়, ঠিক সেই সময় প্রতিবেশীর পরামর্শে সরিষা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠে। গত বছর অপরের জমিতে ১বিঘা সরিষা চাষ শুরু করে আনোয়ার। সে বছরে ভাল ফলনে ব্যপক সাড়া পায়। এ বছর আবারো অপরের জমি চুক্তি নিয়ে প্রায় ১একর জমিতে সরিষা আবাদ করেছে সে। এতে তার প্রায় ৩০হাজার টাকার মতো আয় হবে বলে আশা করেন। এলাকা ঘুড়ে দেখা যায় বেশ কিছু কৃষক সরিষা আবাদ করেছে তবে, আনোয়ার ও তার স্ত্রী মনিজা বেগম সারাক্ষণ সরিষাবাড়ীর পরিচর্চা ও যতœ করায়, অন্যের চেয়ে তাদের সরিষা বাগানটি বেশ সতেচ হয়েছে। ডোমার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আবু জাফর জানান, উপজেলার এবার ৩৮৫ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে। ৪৪০জন কৃষককে ১কেজি করে বীজ, ২কেজি জিএপি সার, ১কেজি পটাশ আমাদের কৃষি অফিস থেকে বিনা মূল্যে দেয়া হয়েছে। প্রদর্শনীর জন্য ৪৩জন কৃষক প্রায় ৪৯একর জমিতে সরিষা চাষ করছে, আবহাওয়ার অনুকুল ভাল থাকলে এবার বাম্পার ফলনের আশা করেন। উপজেলা বেশ কয়েকটি জায়গার মাটি সরিষা চাষের জন্য উপযুক্ত বলে জানান। সঠিক চাষবাস পদ্ধতি অনুসরণ ও বাজারজাতের ব্যাবস্থা থাকলে এ অঞ্চলে সরিষা চাষ দিন দিন বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি আশা করেন। উপজেলায় কৃষিতে সরিষা চাষ নতুন মাত্রা যোগ হবে এমনটাই মনে করছে এলাকার কৃষক। সরকারী পৃষ্টপোষকাতা পেলে কৃষিতে সরিষা চাষ নতুন মাত্রা যোগ হবার সম্ভাবনা রয়েছে বলে অনেক কৃষক ধারনা করেন।
নীলফামারীর ডোমারে সরিষা চাষ করে ভাগ্য পরিবর্তন করেছে কৃষক আনোয়ার হোসেন।
সে দারিদ্রতাকে বিদায় দিয়ে সংসারে ফিরে এনেছে সচ্ছলতা। জীবন যুদ্ধে তার এই সফলতার মূলে সরিষা চাষ।
নীলফামারীর জেলার ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের কাওলাপাড়া গ্রামে এমন দৃশ্যটি চোখে পড়ে শনিবার দুপুরে। কথা হয় উক্ত গ্রামের আব্দুল কাদেরের পুত্র আনোয়ার হোসেনের সাথে। নিজের পিতার পৌতিক সুত্রে ৩শতকের উপর বসতবাড়ী করে স্ত্রী মনিজা ও ৩ কন্যা সন্তান নিয়ে বসবাস করে। অপর জনের কিছু জমি চুক্তি নিয়ে চাষ আবাদ করে কোন রকম চলে তাদের সংসার জীবন। দারিদ্রতা আর হতাশা যখন তার নিত্য দিনের সঙ্গী, পিতার সামান্য জমিতে যখন তার পেটের ভাত যোগানোই দায়, ঠিক সেই সময় প্রতিবেশীর পরামর্শে সরিষা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠে। গত বছর অপরের জমিতে ১বিঘা সরিষা চাষ শুরু করে আনোয়ার। সে বছরে ভাল ফলনে ব্যপক সাড়া পায়। এ বছর আবারো অপরের জমি চুক্তি নিয়ে প্রায় ১একর জমিতে সরিষা আবাদ করেছে সে। এতে তার প্রায় ৩০হাজার টাকার মতো আয় হবে বলে আশা করেন। এলাকা ঘুড়ে দেখা যায় বেশ কিছু কৃষক সরিষা আবাদ করেছে তবে, আনোয়ার ও তার স্ত্রী মনিজা বেগম সারাক্ষণ সরিষাবাড়ীর পরিচর্চা ও যতœ করায়, অন্যের চেয়ে তাদের সরিষা বাগানটি বেশ সতেচ হয়েছে। ডোমার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আবু জাফর জানান, উপজেলার এবার ৩৮৫ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে। ৪৪০জন কৃষককে ১কেজি করে বীজ, ২কেজি জিএপি সার, ১কেজি পটাশ আমাদের কৃষি অফিস থেকে বিনা মূল্যে দেয়া হয়েছে। প্রদর্শনীর জন্য ৪৩জন কৃষক প্রায় ৪৯একর জমিতে সরিষা চাষ করছে, আবহাওয়ার অনুকুল ভাল থাকলে এবার বাম্পার ফলনের আশা করেন। উপজেলা বেশ কয়েকটি জায়গার মাটি সরিষা চাষের জন্য উপযুক্ত বলে জানান। সঠিক চাষবাস পদ্ধতি অনুসরণ ও বাজারজাতের ব্যাবস্থা থাকলে এ অঞ্চলে সরিষা চাষ দিন দিন বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি আশা করেন। উপজেলায় কৃষিতে সরিষা চাষ নতুন মাত্রা যোগ হবে এমনটাই মনে করছে এলাকার কৃষক। সরকারী পৃষ্টপোষকাতা পেলে কৃষিতে সরিষা চাষ নতুন মাত্রা যোগ হবার সম্ভাবনা রয়েছে বলে অনেক কৃষক ধারনা করেন।