হরিপুরে আগাম জাতের আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক
https://www.obolokon24.com/2018/10/potato.html
জে.ইতি হরিপুর(ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
আগাম জাতের আলু চাষে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরের কৃষকরা। আগাম আলু আবাদে লাভ হওয়ায় কৃষকরা কোমড় বেঁধে নেমে পড়েছেন। উপজেলার উঁচু ও ডাঙ্গা সব জমিতেই বর্তমানে আলু চাষের কাজ চলছে। কেউ জমি তৈরি করছেন, কেউবা শ্রমিক নিয়ে ক্ষেতে আলু লাগাচ্ছেন।
এই জনপদের কৃষকরা আগাম জাতের হিরা-২, ব্রি-৩৯, ব্রি-৫৯ ও বীনা-৭ জাতের ধান কেটে ঘরে তুলছেন। ফলে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছেন এখানকার কৃষকরা।
উপজেলার সব কয়টি ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, জমিতে আলু লাগানোর জন্য ব্যস্ত সময় পার করছেন এই এলাকার কৃষকরা। এ বছর আলু বীজের দাম তুলানামূলভাবে একটু বেশী। তবে সারের সরবাহ স্বাভাবিক ও স্বল্প মজুরিতে কৃষি শ্রমিক মেলায় উপজেলার কৃষকরা আগাম জাতের আলু আবাদে ঝুঁকে পড়েছেন।
উপজেলার ভাতুরিয়া টেংরিয়া গ্রামের জয়নুল নামে এক কৃষক জানান, বাজারে যার আলু যত আগে উঠবে, তার লাভ তত বেশি হবে। তাই আগে-ভাগেই আলু আবাদ করছি।
গেদুড়া ইউনিয়নের সাবেদ আলী নামে এক কৃষক জানান, বিঘা প্রতি জমিতে আগাম জাতের আলু রোপণে খরচ হচ্ছে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। বিঘায় আলু উৎপাদন হবে প্রায় আড়াই হাজার কেজি। আগাম আবেদে আগাম বাজার ধরতে পারলে আলুর কেজি বিক্রি হবে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা দরে।
তাছাড়া ৬০ থেকে ৬৫ দিনের মধ্যে আলু ক্ষেত থেকে তোলা যায় বলে এ আলু চাষে কৃষকদের আগ্রহ বেশি।
উপজেলা কৃষি কর্মকতা নঈমুল হুদা সরকার জানান, এবার উপজেলায় ২৮ হাজার ৯২ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করা হবে।
বর্তমানে কৃষকরা আগাম জাতের গেনেলা নামের আলু আবাদে নেমে পড়েছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় কৃষকরা আগাম আলু চাষে ভাল ফলনের আশা করছেন।
আগাম জাতের আলু চাষে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরের কৃষকরা। আগাম আলু আবাদে লাভ হওয়ায় কৃষকরা কোমড় বেঁধে নেমে পড়েছেন। উপজেলার উঁচু ও ডাঙ্গা সব জমিতেই বর্তমানে আলু চাষের কাজ চলছে। কেউ জমি তৈরি করছেন, কেউবা শ্রমিক নিয়ে ক্ষেতে আলু লাগাচ্ছেন।
এই জনপদের কৃষকরা আগাম জাতের হিরা-২, ব্রি-৩৯, ব্রি-৫৯ ও বীনা-৭ জাতের ধান কেটে ঘরে তুলছেন। ফলে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছেন এখানকার কৃষকরা।
উপজেলার সব কয়টি ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, জমিতে আলু লাগানোর জন্য ব্যস্ত সময় পার করছেন এই এলাকার কৃষকরা। এ বছর আলু বীজের দাম তুলানামূলভাবে একটু বেশী। তবে সারের সরবাহ স্বাভাবিক ও স্বল্প মজুরিতে কৃষি শ্রমিক মেলায় উপজেলার কৃষকরা আগাম জাতের আলু আবাদে ঝুঁকে পড়েছেন।
উপজেলার ভাতুরিয়া টেংরিয়া গ্রামের জয়নুল নামে এক কৃষক জানান, বাজারে যার আলু যত আগে উঠবে, তার লাভ তত বেশি হবে। তাই আগে-ভাগেই আলু আবাদ করছি।
গেদুড়া ইউনিয়নের সাবেদ আলী নামে এক কৃষক জানান, বিঘা প্রতি জমিতে আগাম জাতের আলু রোপণে খরচ হচ্ছে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। বিঘায় আলু উৎপাদন হবে প্রায় আড়াই হাজার কেজি। আগাম আবেদে আগাম বাজার ধরতে পারলে আলুর কেজি বিক্রি হবে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা দরে।
তাছাড়া ৬০ থেকে ৬৫ দিনের মধ্যে আলু ক্ষেত থেকে তোলা যায় বলে এ আলু চাষে কৃষকদের আগ্রহ বেশি।
উপজেলা কৃষি কর্মকতা নঈমুল হুদা সরকার জানান, এবার উপজেলায় ২৮ হাজার ৯২ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করা হবে।
বর্তমানে কৃষকরা আগাম জাতের গেনেলা নামের আলু আবাদে নেমে পড়েছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় কৃষকরা আগাম আলু চাষে ভাল ফলনের আশা করছেন।