বিকাশে প্রতারনার ফাঁদ॥ নিজের একাউন্ট ব্যালেন্স এবং পিন কোড নাম্বার কাউকে বলা যাবে না
https://www.obolokon24.com/2018/10/bkash.html
বিশেষ প্রতিনিধি ৩০ অক্টোবর॥ বিকাশকে কেন্দ্র করে ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে প্রতারক চক্র। বিকাশ গ্রাহকদের অসতর্কতার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নানা কৌশলে টাকা হাতিয়ে নিতে চক্রের সদস্যরা মাঠে নেমেছে। তবে যারা সচেতন ও সতর্ক থাকছেন তারা বেঁচে যান এই প্রতারণার ফাঁদ থেকে।
জেলার ডিমলা উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি তেলিরবাজার এলাকার মোস্তাফিজুর রহমান নামে একজন বিকাশ গ্রাহক আজ মঙ্গলবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে তার নিজস্ব বিকাশ নাম্বারে টাকা নেয়ার পরপরই গ্রামীন ফোনের নতুন নম্বর ০১৩১৬৩৫২৬৩৪ থেকে ফোন আসে। নাম্বারটিতে বিকাশ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের পরিচয় দেয়ার পর বলা হয় আপনার বিকাশে সর্বশেষ টাকা নিয়েছেন (তিনি যে পরিমান নিজের অ্যাকাউন্টে নিয়েছিন সেই পরিমান বলে)। এরপর বলা হয় আপনার অ্যাকাউন্টের তথ্য হালনাগাদ না হওয়ায় আজকেই এটি বন্ধ হয়ে যাবে। আমাদের কিছু তথ্য দিলে আমরা হালনাগাদ করে দিবো। এরপর তিনি নাম, সর্বশেষ বিকাশের পরিমান, পুরাতন পিন ও নতুন পিন দেয়ার কথা বলে। পিন নাম্বার চাওয়ার পরপরই তিনি বুঝতে পারেন ধোকা খাচ্ছেন এবং কলটি কেটে দেন। এরপর কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে ফোন দিয়ে জানানো হলে সেখান থেকে জানায় সেটি তাদের নম্বর না।
সানাউল্লাহ এই প্রতারণার হাত থেকে বেঁচে গেলেও আবুল হোসেন নামের অপর একজন গ্রাহক এই একই পদ্ধতিতে পিন নম্বর দিয়ে তার অ্যাকাউন্টে থাকা টাকা খুইয়েছেন। বিকাশ প্রতারকদের এই ০১৩১৬৩৫২৬৩৪ বাদেও আরও অনেক নম্বর রয়েছে। বিকাশ সংক্রান্ত নিয়ে কেউ কথা বললে সেই সকল বিকাশ গ্রাহক কোন তথ্য না দিয়ে কলটি কেটে দিয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় তাৎক্ষনিকভাবে অভিযোগ করার জন্য বলেছেন নীলফামারী পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন।
তিনি বলেন নীলফামারী জেলাবাসীকে সচেতন হতে হবে। কোন প্রতারনা ফাঁদে পড়ার আগেই পুলিশকে অবগত করতে হবে।
প্রতারনা প্রসঙ্গে পুলিশ সুপার আরো জানান ভারতীয় ব্যবসায়ী সেজে নীলফামারীর এক কাঠ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ৫লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়া ও হত্যার চেষ্টার ঘটনায় তিন প্রতারককে আটক করা হয়েছে।
আটকরা হলো খুলনা জেলার আরংঘাটা উপজেলার উত্তরপাড়া গ্রামের মৃত. কালু খানের ছেলে নাজির খান(৬৫) ও তার ভাই শহীদ খান(৪৯) এবং অপরজন হলেন সৈয়দপুর উপজেলার বোতলাগাড়ি ইউনিয়নের প্রামানিকপাড়ার মৃত. মোক্তার শেখের ছেলে সুলতান শেখ(৫৯)।ঘটনার সাথে জড়িত পলাতক দুজন হলেন সুলতান শেখের ভাই সিদ্দিক শেখ(৪৬) ও খুলনা জেলার দৌলতপুর দক্ষিণ পাড়ার মোয়াজ্জেম শেখের ছেলে জনি শেখ(৩৬)। তারা পালিয়ে গেছে। তাদের বিরুদ্ধে একটি চাঁদাবাজি ও হত্যা চেষ্টা মামলা করা হয়।চক্রের সদস্যরা প্রতারণার জন্য মাঠে সদস্য সংগ্রহ, কেউবা বস আবার
কেউবা প্রভাবশালী কিংবা বহিরাগত রূপ ধারণ করে নানাভাবে মানুষ ঠকানোর কৌশল শুরু করে। যারই বহিঃপ্রকাশ আটককৃতরা।#
জেলার ডিমলা উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি তেলিরবাজার এলাকার মোস্তাফিজুর রহমান নামে একজন বিকাশ গ্রাহক আজ মঙ্গলবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে তার নিজস্ব বিকাশ নাম্বারে টাকা নেয়ার পরপরই গ্রামীন ফোনের নতুন নম্বর ০১৩১৬৩৫২৬৩৪ থেকে ফোন আসে। নাম্বারটিতে বিকাশ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের পরিচয় দেয়ার পর বলা হয় আপনার বিকাশে সর্বশেষ টাকা নিয়েছেন (তিনি যে পরিমান নিজের অ্যাকাউন্টে নিয়েছিন সেই পরিমান বলে)। এরপর বলা হয় আপনার অ্যাকাউন্টের তথ্য হালনাগাদ না হওয়ায় আজকেই এটি বন্ধ হয়ে যাবে। আমাদের কিছু তথ্য দিলে আমরা হালনাগাদ করে দিবো। এরপর তিনি নাম, সর্বশেষ বিকাশের পরিমান, পুরাতন পিন ও নতুন পিন দেয়ার কথা বলে। পিন নাম্বার চাওয়ার পরপরই তিনি বুঝতে পারেন ধোকা খাচ্ছেন এবং কলটি কেটে দেন। এরপর কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে ফোন দিয়ে জানানো হলে সেখান থেকে জানায় সেটি তাদের নম্বর না।
সানাউল্লাহ এই প্রতারণার হাত থেকে বেঁচে গেলেও আবুল হোসেন নামের অপর একজন গ্রাহক এই একই পদ্ধতিতে পিন নম্বর দিয়ে তার অ্যাকাউন্টে থাকা টাকা খুইয়েছেন। বিকাশ প্রতারকদের এই ০১৩১৬৩৫২৬৩৪ বাদেও আরও অনেক নম্বর রয়েছে। বিকাশ সংক্রান্ত নিয়ে কেউ কথা বললে সেই সকল বিকাশ গ্রাহক কোন তথ্য না দিয়ে কলটি কেটে দিয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় তাৎক্ষনিকভাবে অভিযোগ করার জন্য বলেছেন নীলফামারী পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন।
তিনি বলেন নীলফামারী জেলাবাসীকে সচেতন হতে হবে। কোন প্রতারনা ফাঁদে পড়ার আগেই পুলিশকে অবগত করতে হবে।
প্রতারনা প্রসঙ্গে পুলিশ সুপার আরো জানান ভারতীয় ব্যবসায়ী সেজে নীলফামারীর এক কাঠ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ৫লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়া ও হত্যার চেষ্টার ঘটনায় তিন প্রতারককে আটক করা হয়েছে।
আটকরা হলো খুলনা জেলার আরংঘাটা উপজেলার উত্তরপাড়া গ্রামের মৃত. কালু খানের ছেলে নাজির খান(৬৫) ও তার ভাই শহীদ খান(৪৯) এবং অপরজন হলেন সৈয়দপুর উপজেলার বোতলাগাড়ি ইউনিয়নের প্রামানিকপাড়ার মৃত. মোক্তার শেখের ছেলে সুলতান শেখ(৫৯)।ঘটনার সাথে জড়িত পলাতক দুজন হলেন সুলতান শেখের ভাই সিদ্দিক শেখ(৪৬) ও খুলনা জেলার দৌলতপুর দক্ষিণ পাড়ার মোয়াজ্জেম শেখের ছেলে জনি শেখ(৩৬)। তারা পালিয়ে গেছে। তাদের বিরুদ্ধে একটি চাঁদাবাজি ও হত্যা চেষ্টা মামলা করা হয়।চক্রের সদস্যরা প্রতারণার জন্য মাঠে সদস্য সংগ্রহ, কেউবা বস আবার
কেউবা প্রভাবশালী কিংবা বহিরাগত রূপ ধারণ করে নানাভাবে মানুষ ঠকানোর কৌশল শুরু করে। যারই বহিঃপ্রকাশ আটককৃতরা।#