পীরগাছায় ঘাঘট নদীর ভাঙ্গনে বিলীন ফসলী জমি বাড়িঘর
https://www.obolokon24.com/2018/09/River-erosion.html
ফজলুর রহমান, পীরগাছা (রংপুর)ঃ
রংপুরের পীরগাছায় ঘাঘট নদীর ভাঙ্গন মারাতœক আকার ধারন করেছে। গত এক সপ্তাহে অব্যাহত ভাঙ্গনের ফলে উপজেলার পশ্চিম নগরজিৎপুর হরিপুরটারী ও আশপাশের বাড়িঘর বিলীনসহ নদীগর্ভে চলে গেছে প্রায় ১০ হাজার হেক্টর ফসলী জমি। সরকারি ভাবে ভাঙ্গন রোধে কার্যকর কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় এলাকাবাসী উদ্যোগে-উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। গত শুক্রবার স্থানীয় মসজিদসহ ভাঙ্গন কবলিত নদী এলাকায় দোয়া ও মোনাজাত করছেন এলাকাবাসী। সরেজমিনে উপজেলার পশ্চিম নগরজিৎপুর হরিপুরটারী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, উজান থেকে নেমে আসা পানির ¯্রােতে একের পর এক ভেঙ্গে যাচ্ছে ফসলী জমি। সবুজ শ্যামল আমন ধান ক্ষেতগুলো কোন ক্রমেই রক্ষা করা যাচ্ছে না। গত এক সপ্তাহে ওই এলাকা ও তার আশেপাশে বেশ কিছু বাড়িঘর ও প্রায় ১০ হাজার হেক্টর আবাদি জমি ঘাঘট নদীর পেটে চলে গেছে। এলাকাবাসী গ্রামে গ্রামে বাঁশ চেয়ে এনে ভাঙ্গন রোধের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাতেও কোন কাজ হচ্ছে না। বর্তমানে ভাঙ্গনের মুখে রয়েছে ৩ শতাধিক বাড়িঘর, একটি মসজিদ, একটি মাদ্রাসা, নবনির্মিত ব্রীজ ও পাকা সড়ক। ওই গ্রামের হামিদুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম জানান, অনেক কষ্টে আমন আবাদ করছি। কিন্তু তা নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। চোঁখ দিয়ে দেখা ছাড়া কিছু করার নেই। এসময় দুলাল মিয়া নামে আরেক বাসিন্দা বলেন, জমিও গেল, ধান গেল। এখন কি খামো। কোনটে যামো।
নগরজিৎপুর বালিকা দাখিল মাদ্রাসার সুপার আনিছুর রহমান জানান, দ্রুত ভাঙ্গন রোধে সরকারি ভাবে কোন ব্যবস্থা না নিলে অল্প দিনেই এসব বাড়িঘর, আবাদি জমি নদীগর্ভে চলে যাবে।
গত শুক্রবার স্থানীয় মসজিদে জুম্মার নামাজ শেষে এবং ভাঙ্গন কবলিত নদী এলাকায় দোয়া ও মোনাজাত করছেন এলাকাবাসী। এদিকে ওইদিন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ মিলন, আ,লীগ নেতা সৈয়দ রেজাউল করিম লিটন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা পলাশসহ বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন। এসময় তারা ভাঙ্গন রোধে কাজ শুরু করার জন্য আর্থিক সহায়তা করেন।
রংপুরের পীরগাছায় ঘাঘট নদীর ভাঙ্গন মারাতœক আকার ধারন করেছে। গত এক সপ্তাহে অব্যাহত ভাঙ্গনের ফলে উপজেলার পশ্চিম নগরজিৎপুর হরিপুরটারী ও আশপাশের বাড়িঘর বিলীনসহ নদীগর্ভে চলে গেছে প্রায় ১০ হাজার হেক্টর ফসলী জমি। সরকারি ভাবে ভাঙ্গন রোধে কার্যকর কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় এলাকাবাসী উদ্যোগে-উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। গত শুক্রবার স্থানীয় মসজিদসহ ভাঙ্গন কবলিত নদী এলাকায় দোয়া ও মোনাজাত করছেন এলাকাবাসী। সরেজমিনে উপজেলার পশ্চিম নগরজিৎপুর হরিপুরটারী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, উজান থেকে নেমে আসা পানির ¯্রােতে একের পর এক ভেঙ্গে যাচ্ছে ফসলী জমি। সবুজ শ্যামল আমন ধান ক্ষেতগুলো কোন ক্রমেই রক্ষা করা যাচ্ছে না। গত এক সপ্তাহে ওই এলাকা ও তার আশেপাশে বেশ কিছু বাড়িঘর ও প্রায় ১০ হাজার হেক্টর আবাদি জমি ঘাঘট নদীর পেটে চলে গেছে। এলাকাবাসী গ্রামে গ্রামে বাঁশ চেয়ে এনে ভাঙ্গন রোধের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাতেও কোন কাজ হচ্ছে না। বর্তমানে ভাঙ্গনের মুখে রয়েছে ৩ শতাধিক বাড়িঘর, একটি মসজিদ, একটি মাদ্রাসা, নবনির্মিত ব্রীজ ও পাকা সড়ক। ওই গ্রামের হামিদুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম জানান, অনেক কষ্টে আমন আবাদ করছি। কিন্তু তা নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। চোঁখ দিয়ে দেখা ছাড়া কিছু করার নেই। এসময় দুলাল মিয়া নামে আরেক বাসিন্দা বলেন, জমিও গেল, ধান গেল। এখন কি খামো। কোনটে যামো।
নগরজিৎপুর বালিকা দাখিল মাদ্রাসার সুপার আনিছুর রহমান জানান, দ্রুত ভাঙ্গন রোধে সরকারি ভাবে কোন ব্যবস্থা না নিলে অল্প দিনেই এসব বাড়িঘর, আবাদি জমি নদীগর্ভে চলে যাবে।
গত শুক্রবার স্থানীয় মসজিদে জুম্মার নামাজ শেষে এবং ভাঙ্গন কবলিত নদী এলাকায় দোয়া ও মোনাজাত করছেন এলাকাবাসী। এদিকে ওইদিন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ মিলন, আ,লীগ নেতা সৈয়দ রেজাউল করিম লিটন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা পলাশসহ বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন। এসময় তারা ভাঙ্গন রোধে কাজ শুরু করার জন্য আর্থিক সহায়তা করেন।