স্মার্ট মিটারের আওতায় আসছে উত্তরাঞ্চল
https://www.obolokon24.com/2018/07/smart-meter.html
ডেস্ক:
উন্নত গ্রাহকসেবা ও নন-টেকনিকাল ক্ষতি কমিয়ে আনতে দেশের উত্তরাঞ্চলে ৫ লাখ স্মার্ট প্রি-পেমেন্ট মিটার স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (নেসকো) আওতায় এই প্রকল্পে অগ্রিম রাজস্ব আদায়, উন্নত গ্রাহকসেবা, নন-টেকনিক্যাল লস শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা ও বিদ্যুতের অপচয় রোধ হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
এই প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ৪১৪ কোটি ৮২ লাখ ৬২ হাজার টাকা। একনেক সভায় অনুমোদন পেলে চলতি বছর থেকে ২০২০ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়ন হবে। রাজশাহী সিটি করপোরেশন এবং পবা, নাটোরের সদর, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর, বগুড়া সদর, শাহজানপুর এবং কাহলু, পাবনা সদর, দিনাজপুর সদর, ঠাকুরগাঁও সদর, পঞ্চগড় সদর, নীলফামারী সদর এবং সৈয়দপুর সদর উপজেলা।
প্রকল্পটি গ্রহণের আগে একটি সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়। এর আলোকে নেসকোর আওতাধীন ৫০টি বিতরণ বিভাগের সিস্টেম লসের মাত্রা বিবেচনা করে এই প্রকল্পটিতে ১৬টি বিভাগের আওতায় ৫ লাখ গ্রাহকের জন্য স্মার্ট প্রি-পেমেন্ট মিটার স্থাপনের জন্য নির্ধারণ করা হয়। এ জন্য মোট ৪১৭ কোটি ৪১ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে ২০১৮ সালের জুলাই হতে ২০২০ সালের জুনে নতুন বিনিয়োগ প্রকল্পটি প্রণয়ন করে অনুমোদন প্রক্রিয়াকরণের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে।
উন্নত গ্রাহকসেবা ও নন-টেকনিকাল ক্ষতি কমিয়ে আনতে দেশের উত্তরাঞ্চলে ৫ লাখ স্মার্ট প্রি-পেমেন্ট মিটার স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (নেসকো) আওতায় এই প্রকল্পে অগ্রিম রাজস্ব আদায়, উন্নত গ্রাহকসেবা, নন-টেকনিক্যাল লস শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা ও বিদ্যুতের অপচয় রোধ হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
এই প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ৪১৪ কোটি ৮২ লাখ ৬২ হাজার টাকা। একনেক সভায় অনুমোদন পেলে চলতি বছর থেকে ২০২০ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়ন হবে। রাজশাহী সিটি করপোরেশন এবং পবা, নাটোরের সদর, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর, বগুড়া সদর, শাহজানপুর এবং কাহলু, পাবনা সদর, দিনাজপুর সদর, ঠাকুরগাঁও সদর, পঞ্চগড় সদর, নীলফামারী সদর এবং সৈয়দপুর সদর উপজেলা।
প্রকল্পটি গ্রহণের আগে একটি সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়। এর আলোকে নেসকোর আওতাধীন ৫০টি বিতরণ বিভাগের সিস্টেম লসের মাত্রা বিবেচনা করে এই প্রকল্পটিতে ১৬টি বিভাগের আওতায় ৫ লাখ গ্রাহকের জন্য স্মার্ট প্রি-পেমেন্ট মিটার স্থাপনের জন্য নির্ধারণ করা হয়। এ জন্য মোট ৪১৭ কোটি ৪১ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে ২০১৮ সালের জুলাই হতে ২০২০ সালের জুনে নতুন বিনিয়োগ প্রকল্পটি প্রণয়ন করে অনুমোদন প্রক্রিয়াকরণের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে।