জলঢাকায় জমি নিয়ে সংঘর্ষ আহত-১০
https://www.obolokon24.com/2018/06/jaldhaka_48.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ২৪জুন॥
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় জমি সংক্রান্ত ঘটনার জের ধরে এক সংখ্যালঘু পরিবারের ওপর হামলা চালিয়েছেন সন্ত্রাসীরা। এতে উভয় পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। সংঘর্ষে ৩ জনগুরুতর আহত হলে তাদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে আহত ৩ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
আহতরা হলেন, উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের সিংড়িয়া শৌলমারী মাঝাপাড়ার মৃত তুলা রাম বর্মনের ছেলে অব:প্রাপ্ত হেলথ ইন্সপেক্টর জিতেন্দ্র নাথ বর্মা (৬৮), ছেলে জলঢাকা পৌরসভার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর হৃষিকেশ রাজবংশী (৩২), ঢাকা হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের শেষ বর্ষের অধ্যায়নরত ছেলে নিরঞ্জন রাজবংশী (২২)। অন্যান্য আহতরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে।
ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, উপজেলার শৌলমারী সিংড়িয়ার মাঝাপাড়া এলাকার প্রভাবশালী দস্যু আফছার ও আজগারের জমি বিগত ১৫ বছর আগে ক্রয় করে একই এলাকার তুলা রাম রায়ের ছেলে জিতেন্দ্র নাথ বর্মন। ক্রয়কৃত জমিতে দীর্ঘদিন থেকে চাষাবাদ ও ভোগদখল করে আসছে বর্মন পরিবার। ওই জমি নিজের দাবী করে বিক্রেতারা আবারও পূর্ণ দখলের চেষ্টা চালায়। এরই সূত্র ধরে, গতকাল শনিবার (২৩জুন) সকালে হুমকী প্রদান করলে সংখ্যালঘু পরিবারটি বিষয়টি থানায় অবহিত করে। পরে দ্বিজেন্দ্রের চাষাকৃত জমিতে প্রভাবশালীরা দো-গাছি (ধানের চারা) রোপন করতে গেলে বাধা প্রদান করে। এক পর্যায়ে উৎ পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা হত্যার উদ্দেশ্যে ধারালো অস্ত্র দিয়ে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম করে।
ঘটনাটির বিষয়টি জানতে অভিযুক্তদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বিষয়টি অস্বীকার করে। এ বিষয়ে সিংড়িয়া কাউন্সিলর রনজিত কুমার রায় বলেন, হামলাকারী জামায়াত শিবিরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এরা এ হামলা চালিয়েছে।
শৌলমারী ইউপি চেয়ারম্যান প্রাণজিত কুমার রায় পলাশ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
জলঢাকা থানার ওসি মোস্তাফিজার রহমান জানান, ঘটনা জানতে পেরে তাৎক্ষনিক ফোর্স পাঠিয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুুুতি চলছে। #
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় জমি সংক্রান্ত ঘটনার জের ধরে এক সংখ্যালঘু পরিবারের ওপর হামলা চালিয়েছেন সন্ত্রাসীরা। এতে উভয় পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। সংঘর্ষে ৩ জনগুরুতর আহত হলে তাদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে আহত ৩ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
আহতরা হলেন, উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের সিংড়িয়া শৌলমারী মাঝাপাড়ার মৃত তুলা রাম বর্মনের ছেলে অব:প্রাপ্ত হেলথ ইন্সপেক্টর জিতেন্দ্র নাথ বর্মা (৬৮), ছেলে জলঢাকা পৌরসভার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর হৃষিকেশ রাজবংশী (৩২), ঢাকা হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের শেষ বর্ষের অধ্যায়নরত ছেলে নিরঞ্জন রাজবংশী (২২)। অন্যান্য আহতরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে।
ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, উপজেলার শৌলমারী সিংড়িয়ার মাঝাপাড়া এলাকার প্রভাবশালী দস্যু আফছার ও আজগারের জমি বিগত ১৫ বছর আগে ক্রয় করে একই এলাকার তুলা রাম রায়ের ছেলে জিতেন্দ্র নাথ বর্মন। ক্রয়কৃত জমিতে দীর্ঘদিন থেকে চাষাবাদ ও ভোগদখল করে আসছে বর্মন পরিবার। ওই জমি নিজের দাবী করে বিক্রেতারা আবারও পূর্ণ দখলের চেষ্টা চালায়। এরই সূত্র ধরে, গতকাল শনিবার (২৩জুন) সকালে হুমকী প্রদান করলে সংখ্যালঘু পরিবারটি বিষয়টি থানায় অবহিত করে। পরে দ্বিজেন্দ্রের চাষাকৃত জমিতে প্রভাবশালীরা দো-গাছি (ধানের চারা) রোপন করতে গেলে বাধা প্রদান করে। এক পর্যায়ে উৎ পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা হত্যার উদ্দেশ্যে ধারালো অস্ত্র দিয়ে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম করে।
ঘটনাটির বিষয়টি জানতে অভিযুক্তদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বিষয়টি অস্বীকার করে। এ বিষয়ে সিংড়িয়া কাউন্সিলর রনজিত কুমার রায় বলেন, হামলাকারী জামায়াত শিবিরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এরা এ হামলা চালিয়েছে।
শৌলমারী ইউপি চেয়ারম্যান প্রাণজিত কুমার রায় পলাশ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
জলঢাকা থানার ওসি মোস্তাফিজার রহমান জানান, ঘটনা জানতে পেরে তাৎক্ষনিক ফোর্স পাঠিয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুুুতি চলছে। #