জলঢাকায় গৃহবধুকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2018/06/jaldhaka_25.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ২৪জুন॥
মোমেনা বেগম (২০) নামে এক গৃহবধুকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিহত মোমেনা বেগম নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নের সালনগ্রামের আমিনুর রহমানের মেয়ে।
মোমেনা বেগমের ছোট ভাই আইয়ুব আলী অভিযোগ করে বলেন, আমার বোন মোমেনা বেগমের প্রায় তিন বছর আগে জলঢাকা পৌর এলাকার বগুলাগাড়ি গ্রামের গোলাম মোস্তফার ছেলে আব্দুল মালেকের (২৬) সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে যৌতুকের দাবিতে তার শ্বশুর বাড়ির পরিবার তাকে নানা ভাবে নির্যাতন করতেন। ওই নির্যাতনের শিকার হয়ে শুক্রবার (২২জুন) রাতে আমার বোনকে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে তার স্বামী। আজ রবিবার দুপুরে চিকিৎসাধিন অবস্থায় সে মারা যায়।
মোমেনা বেগমের বাবা আমিনুর রহমান জানান, আজ রবিবার সকাল আটটার দিকে জামাই আব্দুল মালেকের মুঠোফোনে জানতে পারি আমার মেয়ে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছে। আমি আমার স্ত্রী রাবেয়া বেগম ও স্থানীয় লোকজন নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাই। সেখানে আমার মেয়ে তার ওপর শারীরিক নির্যাতনের কথা বলে। দুপুরে সেখানে আমার মেয়ের মৃত্যু হয়। তিনি অভিযোগ করে বলেন, যৌতুকের কারনে তার স্বামী ও শ্বশুর শাশুড়ীর নির্যাতনে আমার মেয়ের মৃত্যু হয়েছে।
তবে মোমেনা বেগমের স্বামী আব্দুল মালেক অভিযোগের সত্যতা অস্বীকার করে বলেন, ডায়রিয়া রোগে চিকিৎসাধিন অবস্থায় মোমেনার মৃত্যু হয়েছে।
জলঢাকা থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। লাশের শরীরে আঘাতের কোনো চি›হ পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে তার পরিবারের পক্ষে একটি ইউডি মামলার প্রস্তুতি চলছে। ময়না তদন্তের জন্য লাশ নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর যথাযত ব্যবস্থা নেয়া হবে। #
মোমেনা বেগম (২০) নামে এক গৃহবধুকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিহত মোমেনা বেগম নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নের সালনগ্রামের আমিনুর রহমানের মেয়ে।
মোমেনা বেগমের ছোট ভাই আইয়ুব আলী অভিযোগ করে বলেন, আমার বোন মোমেনা বেগমের প্রায় তিন বছর আগে জলঢাকা পৌর এলাকার বগুলাগাড়ি গ্রামের গোলাম মোস্তফার ছেলে আব্দুল মালেকের (২৬) সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে যৌতুকের দাবিতে তার শ্বশুর বাড়ির পরিবার তাকে নানা ভাবে নির্যাতন করতেন। ওই নির্যাতনের শিকার হয়ে শুক্রবার (২২জুন) রাতে আমার বোনকে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে তার স্বামী। আজ রবিবার দুপুরে চিকিৎসাধিন অবস্থায় সে মারা যায়।
মোমেনা বেগমের বাবা আমিনুর রহমান জানান, আজ রবিবার সকাল আটটার দিকে জামাই আব্দুল মালেকের মুঠোফোনে জানতে পারি আমার মেয়ে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছে। আমি আমার স্ত্রী রাবেয়া বেগম ও স্থানীয় লোকজন নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাই। সেখানে আমার মেয়ে তার ওপর শারীরিক নির্যাতনের কথা বলে। দুপুরে সেখানে আমার মেয়ের মৃত্যু হয়। তিনি অভিযোগ করে বলেন, যৌতুকের কারনে তার স্বামী ও শ্বশুর শাশুড়ীর নির্যাতনে আমার মেয়ের মৃত্যু হয়েছে।
তবে মোমেনা বেগমের স্বামী আব্দুল মালেক অভিযোগের সত্যতা অস্বীকার করে বলেন, ডায়রিয়া রোগে চিকিৎসাধিন অবস্থায় মোমেনার মৃত্যু হয়েছে।
জলঢাকা থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। লাশের শরীরে আঘাতের কোনো চি›হ পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে তার পরিবারের পক্ষে একটি ইউডি মামলার প্রস্তুতি চলছে। ময়না তদন্তের জন্য লাশ নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর যথাযত ব্যবস্থা নেয়া হবে। #