রংপুরের সদরে খলেয়া,মমিনপুরে কর্মসৃজন কাজে অনিয়মের অভিযোগ

হাজী মারুফ-রংপুর   সদর উপজেলার খলেয়া ইউনিয়ন ও মমিনপুর ইউনিয়নে কর্মসৃজন কাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে ।
 জানা গেছে, মমিনপুর ইউনিয়নে ২নং ওয়ার্ডে হরিলুট হচ্ছে এ খবর পেয়ে সরজমিনে মঙ্গলবার  গেলে দেখা যায় ২নং ওয়ার্ডেও  ইউপি সদস্য আজম সরকার তার নিউ এলাকায় ৪২জন শ্রমিক কর্মরত থাকলেও কাজ করছে ২০জন শ্রমিক । ওই ওয়ার্ডে সুপারভাইজার বলেন লোক ২০জন কাজ করলে বাকি লোক কাজ না করলে আমি কি করব? সেটা ইউপি সদস্য আজম সরকার জানেন? নাম না প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যাক্তি জানান আজম এলজিএসপির কাজ ১লাখ ৫৫ হাজার টাকার পেয়েছে সেই কাজের ব্রীজের  ঢালাই কাজ এখন হয়নি শুধু দু-সাইডে তয়শ্রেণীর ইট দিয়ে গেথে রেখেছেন । ইউপি সদস্য নিজের বাড়ী পাকাকরণে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন বলে সুধী মহলের দাবী । এদিকে অনেক শ্রমিকরা কাজ না করে টাকা উওোলন করছেন এবং প্রতিদিন হারে ৩ হাজার টাকা করে ৪০দিনের কর্মসুচীর ১ লাখ ২০ হাজার টাকার ইনকাম করবেন আজম সরকার বলে সচেতন মহল দাবী করেন । একই অবস্থা মমিনপুরের ৯নং ওয়ার্ডে । মমিনপুর ইউপি চেয়ারম্যান এর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি । অপনদিরে গঙ্গাচড়ার আওতায় খলেয়া ইউনিয়নটি ছিল কিন্তু বর্তমানে সদর উপজেলার আওতায় আছে । খলেয়া ইউনিয়নে ভিন্নসুর পাওয়া গেছে ৩জন ইউপি সদস্য কর্মরত শ্রমিকরা প্রকল্পবিহীন কাজ করছে । খলেয়ার ১নং ওয়ার্ডেও ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান প্রক্লপে ২৭ শ্রমিক থাকলেও কাজ করছে ১৩ জন শ্রমিক এ বিষয়ে ইউপি সদস্য বলেন আমি ভাই সবাইকে ম্যানেজ করে কাজ করি আপনি লিখে করবেন কি? ৯ নং ওয়ার্ডে সৈাদি ফেরত ইউপি সদস্যও ২৭ জন শ্রমিক থাকলেও কাজ করছে ২০ জন শ্রমিক ।আরো করুণ অবস্থা ৫নং ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য রাকেবুল ইসলাম বলেন তার শ্রমিক কাজ করছে মোল্লা পাড়ায় সরজমিনে সোমবার গেলে  দেখা যায়  হাতে গোনা ১০জন শ্রমিক পাওয়া যায় পরে মোবাইলে বিষয়টা বললে ইউপি সদস্য রাকেবুল বলেন আরেকটি জায়গায় তার বাকি শ্রমিক কাজ করছে ।এলাকাবাসী দাবি করেন যে রংপুরের পুত্রবধু ডিজিটাল বাংলার রুপকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নকে বাধা গ্রন্থ যারা করছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা দরকার- সেই সাথে ট্যাগ অফিসার,পিআইও নজরদারি জরুরী ।৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য  মশিয়ার রহমান ৬নং ওয়ার্ডের মোজাহারুল ইসলাম,৩নং ওয়ার্ডের জাঙ্গাগীর ইসলামের তারা সরকারের উন্নয়নের কাজ কোথায় করছে তা খতিয়ে দেখা দরকার । ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক সাহেবের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি ।এদিকে সদর উপজেলা পিআইও আব্দুল মতিন প্রতিবেদককে  বলেন, যে কোন জায়গায় অনিয়ম হলে ছাড় দেওয়া হবেনা । আমাদের ট্যাগ অফিসার, আসাদুল সাহেব মাঠ পর্যায়ে কাজগুলো পরিদর্শন করেন আমি যাই মাঠ পযার্য়ে । অনেক জায়গায় শ্রমিক সংকট থাকতে পারে কারণ এখন ধান কাটার সময় তাই শ্রমিক পাওয়া কঠিন । আর যারা কাজে আসবেনা তাদের টাকা পাওয়ার প্রশ্নই আসেনা । তিনি আরো বলেন খলেয়ার বিষয়ে অনেকেই অভিযোগ করেছে আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখব ।

পুরোনো সংবাদ

রংপুর 7805208802957205567

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item