মুক্তিযোদ্ধা হয়েও ভাতা থেকে বঞ্চিত হরিপুরের আব্দুর জব্বার
https://www.obolokon24.com/2018/03/thakurgaon_28.html
জে.ইতি হরিপুর ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে দেশকে পরাধীনতার হাত থেকে স্বাধীন করে এখন নিজেই জীবন যুদ্ধে হেরে গিয়ে পরাধীন জীবনযাপন করছেন।
শক্তি সামর্থ যখন ছিল তখন নদী থেকে মাছ শিকার করে জীবনযাপন করছেন।
কিন্ত জীবনের শেষ বেলায় সে শক্তিটুকু হারিয়ে যাওয়ায় আজ দুবেলা দুমুঠো খাবারের জন্য গত বুধূবার দুপুর অনুমানিক ১২টার সময় খাঁ খাঁ রোদের মধ্যে এক শ টাকার জন্য ধান নিরানীর কাজ (কামলা) করছেন।
মুক্তিযোদ্ধার সঠিক ইতিহাস এবং সহপাটির বন্যনা থাকা সত্বেয় আজও মুক্তিযোদ্ধার ভাতা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন।
সরকার আসে সরকার যায় কোনো সরকার খোঁজ নেয়না তাঁর।
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার ধীরগঞ্জ সিংহারি গ্রামের মৃত তফর মোহাম্মদ এর ছেলে আব্দুর জব্বার।
অসহায় আব্দুর জব্বারের ৩টি মেয়ে ১টি ছেলে। ছেলেমেয়েদের বিয়ে দিয়ে এখন স্ত্রীকে নিয়ে বড় কষ্টে জীবনযাপন করছে।
বয়স যত ভাড়ি হয় রোগবালাই তত শরীলে বাসা বাধে।
তারপরেও থেমে নেই জীবনযোদ্ধে শেষ বয়সে পেটের আহারের জন্য মানুষের বাড়িতে কাজ করতে হয় তাকে।
আব্দুর জব্বারের বর্তমান বয়স হয়েছে ৭০ বছর।
গতকাল ঐ এলাকায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে এমনি এক ব্যাক্তির খোঁজ আসে আমাদের প্রতিবেদকের কাছে।
অত্র এলাকার সাবেক মেম্বার আইনুল, সাবেক মেম্বার জমির, সাবেক মেম্বার সুলতান, সাবেক মেম্বার আম্মহদ, ইউনুস, আনসার দলোপতি জাহিরুল, সাবেক চেয়ারম্যান জামালসহ
স্থানীয় ব্যাক্তিবর্গ জানান, সে একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযোদ্ধের সময় অনেক মানুষের প্রাণ রক্ষা করেছে তাই তাকে আমরা মুক্তিযোদ্ধা বলে ডাকি।
এবং সে ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছে অনেক দিন থেকে।
মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর জব্বার জানান, ১৯৭০-৭১ সালে আনসার বাহিনতে যোগ দিয়ে অস্ত্র ধরে দেশেকে স্বাধীন করি।
তাই সরকার বাহাদুরের কাছে দাবি জানিয়ে তিনি আরো বলেন, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা আমাকে যেন অন্তত মুক্তিযোদ্ধার সম্মানীয় ভাতা দেয়া হয়, তা যদি না দিতে পারেন তাহলে যেনো মারা যাবার পরে মৃতদেহের উপর রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেয়া হয়।
অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে দেশকে পরাধীনতার হাত থেকে স্বাধীন করে এখন নিজেই জীবন যুদ্ধে হেরে গিয়ে পরাধীন জীবনযাপন করছেন।
শক্তি সামর্থ যখন ছিল তখন নদী থেকে মাছ শিকার করে জীবনযাপন করছেন।
কিন্ত জীবনের শেষ বেলায় সে শক্তিটুকু হারিয়ে যাওয়ায় আজ দুবেলা দুমুঠো খাবারের জন্য গত বুধূবার দুপুর অনুমানিক ১২টার সময় খাঁ খাঁ রোদের মধ্যে এক শ টাকার জন্য ধান নিরানীর কাজ (কামলা) করছেন।
মুক্তিযোদ্ধার সঠিক ইতিহাস এবং সহপাটির বন্যনা থাকা সত্বেয় আজও মুক্তিযোদ্ধার ভাতা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন।
সরকার আসে সরকার যায় কোনো সরকার খোঁজ নেয়না তাঁর।
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার ধীরগঞ্জ সিংহারি গ্রামের মৃত তফর মোহাম্মদ এর ছেলে আব্দুর জব্বার।
অসহায় আব্দুর জব্বারের ৩টি মেয়ে ১টি ছেলে। ছেলেমেয়েদের বিয়ে দিয়ে এখন স্ত্রীকে নিয়ে বড় কষ্টে জীবনযাপন করছে।
বয়স যত ভাড়ি হয় রোগবালাই তত শরীলে বাসা বাধে।
তারপরেও থেমে নেই জীবনযোদ্ধে শেষ বয়সে পেটের আহারের জন্য মানুষের বাড়িতে কাজ করতে হয় তাকে।
আব্দুর জব্বারের বর্তমান বয়স হয়েছে ৭০ বছর।
গতকাল ঐ এলাকায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে এমনি এক ব্যাক্তির খোঁজ আসে আমাদের প্রতিবেদকের কাছে।
অত্র এলাকার সাবেক মেম্বার আইনুল, সাবেক মেম্বার জমির, সাবেক মেম্বার সুলতান, সাবেক মেম্বার আম্মহদ, ইউনুস, আনসার দলোপতি জাহিরুল, সাবেক চেয়ারম্যান জামালসহ
স্থানীয় ব্যাক্তিবর্গ জানান, সে একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযোদ্ধের সময় অনেক মানুষের প্রাণ রক্ষা করেছে তাই তাকে আমরা মুক্তিযোদ্ধা বলে ডাকি।
এবং সে ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছে অনেক দিন থেকে।
মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর জব্বার জানান, ১৯৭০-৭১ সালে আনসার বাহিনতে যোগ দিয়ে অস্ত্র ধরে দেশেকে স্বাধীন করি।
তাই সরকার বাহাদুরের কাছে দাবি জানিয়ে তিনি আরো বলেন, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা আমাকে যেন অন্তত মুক্তিযোদ্ধার সম্মানীয় ভাতা দেয়া হয়, তা যদি না দিতে পারেন তাহলে যেনো মারা যাবার পরে মৃতদেহের উপর রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেয়া হয়।