সাধ্যের মধ্যে পছন্দের শীতের পোশাক কিনতে ফুটপাতের দোকানগুলিতে জমছে ভীড়
https://www.obolokon24.com/2017/12/dinajpur_8.html
মেহেদী হাছান উজ্জল ফুলবাড়ী দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। সন্ধ্যা ও রাতে উত্তরের হিমেল হাওয়ায় শহরে ও গ্রামগঞ্জে জেঁকে বসেছে অগ্রহায়ণের শীত ।
গত কয়েক দিন ধরে শীতের তীব্রতা বাড়ায় প্রচন্ড শীত থেকে রক্ষা পেতে সাধ্যের মধ্যে পছন্দের পোশাক কিনতে ভীড় জমাচ্ছেন ফুটপাতের দোকান গুলোতে।
ফুটপাত থেকে শুরু করে অভিজাত মার্কেটগুলোতে গরম কাপড়ের চাহিদা বাড়ছে। ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণে হরেক রকম বাহারী পোশাকের পসরা সাজিয়ে বসেছেন দোকানীরা। শুরুতেই শীত বস্ত্রের চাহিদা বাড়ায় বিভিন্ন ধরনের শীতের পোশাক তুলেছেন তারা ।
প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ফুটপাতের দোকান গুলোতে নিম্ন আয়ের মানুষের পাশাপাশী উচ্চবিত্তরাও রাস্তার পাশের এসব দোকানে ভিড় জমাচ্ছে। বিশেষ করে মৌসুম ভিত্তিক দোকান গুলোতে শীতের কাপড় কেনা-বেচা চলছে পুরোদমে। শীত কম থাকায় ব্যবসা কম হচ্ছে। সামনের দিনে অনেক ভালো ব্যবসা হবে এমনটাই আশা ফুটপাতে বসা দোকানীদের।
ফুটপাতের দোকানে একটি সোয়াটারের দাম ১০০ থেকে ১৫০ টাকা, বাচ্চাদের কাপড় ৪০ থেকে শুরু করে ১৫০ টাকা পর্যন্ত, মাফলার ৫০ থেকে ১৫০ টকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। সাধ্যের মধ্যে থেকেই পছন্দের শীতের পোশাকটি বেছে নিতে চেষ্টা করছে নিম্মবিত্ত দরিদ্র মানুষেরা।
প্রতিবছর শীত মৌসুম আসলেই তাদের বিক্রয়ের অবস্থা বেশ ভালই হয়। গত কয়েক দিন ধরে শীতের তীব্রতা থাকায় শীতার্ত মানুষ প্রচন্ড শীত থেকে রক্ষা পেতে তাদের সামার্থনুযায়ী ভীড় জমাচ্ছেন বড় শপিংমল থেকে শুরু করে ফুটপাতের দোকান গুলোতে।
ফুটপাতের দোকানদার আনোয়ার জানান, আমি দির্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছি। শীত বেশি পড়লে ব্যবসা অনেক ভালো হয় এবং শীত কম হলে বেচা কেনা কম হয়। বড়দের জ্যাকেট, সোয়েটার, কোট, বাচ্চাদের কাপড় পাওয়া যায়, সেগুলোর দাম তুলনামূলক একটু কম হয়। কোন পোশাকের মূল্য নির্দিষ্ট করা থাকে না।
তবে দরকশাকশি ছাড়া পছন্দের পোশাক ক্রেতাদের কেনা সম্ভব হয় না। সব পোশাকের দাম একটু বেশি করে চাওয়া হয়। যাতে বিক্রেতারা তাদের লাভ পুশিয়ে নিতে পারেন।
অন্যদিকে ফুটপাতের আরো কয়েক জন শীতবস্ত্র বিক্রেতা জানায়, সব বয়সী মানুষের পোশাক বিক্রয় হচ্ছে, এসব ফুটপাত গুলোতে। গার্মেন্টস আইটেমের চেয়ে পুরাতন শীতবস্ত্র বিক্রি করে বেশি লাভ হয়। ভাগ্যের ওপর নির্ভর করে আমাদের লাভ-লোকসান।
কেননা আমরা এক একটি কাপড়ের গাইট কিনি ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ্য টাকায়, সেই বিদেশী গাইট গুলো থেকে কখনো ভালো কাপড় বেরহয় কখনো আবার খারাপ ।
ফুটপাতে শীতের পোশাক কিনতে আসা ইলিপা নামে এক মহিলা বলেন, শীত আসলে কেনা কাটার ধুম বেড়ে যায়। প্রতিনিয়ত শীতের পোশাক ক্রয়করি, তারপরেও অনেক কিনতে ইচ্ছে করে।
বিশেষ করে শিশুদের দিকটা আলাদা। তাদের জন্য দেখে-শুনে ভালো শীতের পোশাক ক্রয় করি, ফুটপাথের দোকানগুলোতে শীতের অনেক ভালো পোশাক পাওয়া য়ায়। দামের দিক দিয়েও মোটামুটি সস্তা। তবে দরদাম করেই পোশাক কিনছি।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। সন্ধ্যা ও রাতে উত্তরের হিমেল হাওয়ায় শহরে ও গ্রামগঞ্জে জেঁকে বসেছে অগ্রহায়ণের শীত ।
গত কয়েক দিন ধরে শীতের তীব্রতা বাড়ায় প্রচন্ড শীত থেকে রক্ষা পেতে সাধ্যের মধ্যে পছন্দের পোশাক কিনতে ভীড় জমাচ্ছেন ফুটপাতের দোকান গুলোতে।
ফুটপাত থেকে শুরু করে অভিজাত মার্কেটগুলোতে গরম কাপড়ের চাহিদা বাড়ছে। ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণে হরেক রকম বাহারী পোশাকের পসরা সাজিয়ে বসেছেন দোকানীরা। শুরুতেই শীত বস্ত্রের চাহিদা বাড়ায় বিভিন্ন ধরনের শীতের পোশাক তুলেছেন তারা ।
প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ফুটপাতের দোকান গুলোতে নিম্ন আয়ের মানুষের পাশাপাশী উচ্চবিত্তরাও রাস্তার পাশের এসব দোকানে ভিড় জমাচ্ছে। বিশেষ করে মৌসুম ভিত্তিক দোকান গুলোতে শীতের কাপড় কেনা-বেচা চলছে পুরোদমে। শীত কম থাকায় ব্যবসা কম হচ্ছে। সামনের দিনে অনেক ভালো ব্যবসা হবে এমনটাই আশা ফুটপাতে বসা দোকানীদের।
ফুটপাতের দোকানে একটি সোয়াটারের দাম ১০০ থেকে ১৫০ টাকা, বাচ্চাদের কাপড় ৪০ থেকে শুরু করে ১৫০ টাকা পর্যন্ত, মাফলার ৫০ থেকে ১৫০ টকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। সাধ্যের মধ্যে থেকেই পছন্দের শীতের পোশাকটি বেছে নিতে চেষ্টা করছে নিম্মবিত্ত দরিদ্র মানুষেরা।
প্রতিবছর শীত মৌসুম আসলেই তাদের বিক্রয়ের অবস্থা বেশ ভালই হয়। গত কয়েক দিন ধরে শীতের তীব্রতা থাকায় শীতার্ত মানুষ প্রচন্ড শীত থেকে রক্ষা পেতে তাদের সামার্থনুযায়ী ভীড় জমাচ্ছেন বড় শপিংমল থেকে শুরু করে ফুটপাতের দোকান গুলোতে।
ফুটপাতের দোকানদার আনোয়ার জানান, আমি দির্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছি। শীত বেশি পড়লে ব্যবসা অনেক ভালো হয় এবং শীত কম হলে বেচা কেনা কম হয়। বড়দের জ্যাকেট, সোয়েটার, কোট, বাচ্চাদের কাপড় পাওয়া যায়, সেগুলোর দাম তুলনামূলক একটু কম হয়। কোন পোশাকের মূল্য নির্দিষ্ট করা থাকে না।
তবে দরকশাকশি ছাড়া পছন্দের পোশাক ক্রেতাদের কেনা সম্ভব হয় না। সব পোশাকের দাম একটু বেশি করে চাওয়া হয়। যাতে বিক্রেতারা তাদের লাভ পুশিয়ে নিতে পারেন।
অন্যদিকে ফুটপাতের আরো কয়েক জন শীতবস্ত্র বিক্রেতা জানায়, সব বয়সী মানুষের পোশাক বিক্রয় হচ্ছে, এসব ফুটপাত গুলোতে। গার্মেন্টস আইটেমের চেয়ে পুরাতন শীতবস্ত্র বিক্রি করে বেশি লাভ হয়। ভাগ্যের ওপর নির্ভর করে আমাদের লাভ-লোকসান।
কেননা আমরা এক একটি কাপড়ের গাইট কিনি ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ্য টাকায়, সেই বিদেশী গাইট গুলো থেকে কখনো ভালো কাপড় বেরহয় কখনো আবার খারাপ ।
ফুটপাতে শীতের পোশাক কিনতে আসা ইলিপা নামে এক মহিলা বলেন, শীত আসলে কেনা কাটার ধুম বেড়ে যায়। প্রতিনিয়ত শীতের পোশাক ক্রয়করি, তারপরেও অনেক কিনতে ইচ্ছে করে।
বিশেষ করে শিশুদের দিকটা আলাদা। তাদের জন্য দেখে-শুনে ভালো শীতের পোশাক ক্রয় করি, ফুটপাথের দোকানগুলোতে শীতের অনেক ভালো পোশাক পাওয়া য়ায়। দামের দিক দিয়েও মোটামুটি সস্তা। তবে দরদাম করেই পোশাক কিনছি।