ডিমলায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কৃষককে হত্যার চেষ্টা॥ দশ দিনেও জ্ঞান ফিরেনি
https://www.obolokon24.com/2017/12/dimla_31.html
বিশেষ প্রতিনিধি ৩১ ডিসেম্বর॥
পূর্ব শক্রতার জের ধরে বদিউজ্জামান (৬৫) নামে এক কৃষককে পেটে ধারালো অস্ত্র ঢুকিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা কালিগঞ্জ এলাকার এই ঘটনায় ওই কৃষক আশঙ্কাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকলেও রবিবার পর্যন্ত ঘটনার ১০দিনও ওই কৃষকর জ্ঞান ফেরেনি।
এ ঘটনায় ওই কৃষকের ছেলে বাহারুল ইসলাম বাদী হয়ে ডিমলা থানায় গতকাল শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) রাতে একটি মামলা দায়ের করেছে। মামলা নম্বর ১৮।
জানা যায়, গত ২২ ডিসেম্বর (শুক্রবার) রাত ৯টার সময় বদিউজ্জামান কালীগঞ্জ বাজার হতে বাড়ী ফিরছিল। পথে হারুন-অর-রশিদসহ অজ্ঞাত ২/৩ মুখোশধারী তার উপর হামলা চালায়। এ সময় হামলাকারীরা তার পেটে ধারালো অস্ত্র ঢুকিয়ে দিলে ভুড়ি বের হয়ে যায়। হামলাকারী হারুন-অর-রশিদ এ জেলার ডোমার উপজেলার আমবাড়ী গ্রামের মৃত দারিয়া মাহমুদের ছেলে। সে কালীগঞ্জ বাজারের বিভিন্ন হোটেলে শ্রমিকের কাজ করত। কৃষক বদিউজ্জামানের সঙ্গে তার পূর্ব বিরোধ ছিল। ঘটনার পর আসামীরা পালিয়ে গেলে এলাকাবাসী গুরুতর আহত অবস্থান ওই কৃষককে প্রথমে ডিমলা হাসপাতালে পরে রংপুর মেডিকেল কলেহ হাসপাতালে স্থানান্তর করে।
কৃষক বদিউজ্জামান সেই হতে অজ্ঞান অবস্থায় রংপুর চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ের সাজারী বিভাগের ১৪ নম্বর ইউনিটের আওতায় আইসিইউতে রয়েছে। সাজারী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাঃ ওয়াজিবুল্লাহ জানান রদিউজ্জামারে অপারেশন করে পেটের ভুড়ি প্লেজ করা হয়েছে। নিবিড় পর্যবেক্ষনে তাকে রাখা হয়েছে।
এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিমলা থানার এসআই আব্দুর রহিম জানায়, অভিযোগের পর রংপুর হাপাতালে গিয়ে আহত বদিউজ্জামানের খবর নেয়া হয়েছে। ঘটনার পর হতে তার জ্ঞান ফিরেনি। তবে আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা করা হচ্ছে।
পূর্ব শক্রতার জের ধরে বদিউজ্জামান (৬৫) নামে এক কৃষককে পেটে ধারালো অস্ত্র ঢুকিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা কালিগঞ্জ এলাকার এই ঘটনায় ওই কৃষক আশঙ্কাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকলেও রবিবার পর্যন্ত ঘটনার ১০দিনও ওই কৃষকর জ্ঞান ফেরেনি।
এ ঘটনায় ওই কৃষকের ছেলে বাহারুল ইসলাম বাদী হয়ে ডিমলা থানায় গতকাল শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) রাতে একটি মামলা দায়ের করেছে। মামলা নম্বর ১৮।
জানা যায়, গত ২২ ডিসেম্বর (শুক্রবার) রাত ৯টার সময় বদিউজ্জামান কালীগঞ্জ বাজার হতে বাড়ী ফিরছিল। পথে হারুন-অর-রশিদসহ অজ্ঞাত ২/৩ মুখোশধারী তার উপর হামলা চালায়। এ সময় হামলাকারীরা তার পেটে ধারালো অস্ত্র ঢুকিয়ে দিলে ভুড়ি বের হয়ে যায়। হামলাকারী হারুন-অর-রশিদ এ জেলার ডোমার উপজেলার আমবাড়ী গ্রামের মৃত দারিয়া মাহমুদের ছেলে। সে কালীগঞ্জ বাজারের বিভিন্ন হোটেলে শ্রমিকের কাজ করত। কৃষক বদিউজ্জামানের সঙ্গে তার পূর্ব বিরোধ ছিল। ঘটনার পর আসামীরা পালিয়ে গেলে এলাকাবাসী গুরুতর আহত অবস্থান ওই কৃষককে প্রথমে ডিমলা হাসপাতালে পরে রংপুর মেডিকেল কলেহ হাসপাতালে স্থানান্তর করে।
কৃষক বদিউজ্জামান সেই হতে অজ্ঞান অবস্থায় রংপুর চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ের সাজারী বিভাগের ১৪ নম্বর ইউনিটের আওতায় আইসিইউতে রয়েছে। সাজারী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাঃ ওয়াজিবুল্লাহ জানান রদিউজ্জামারে অপারেশন করে পেটের ভুড়ি প্লেজ করা হয়েছে। নিবিড় পর্যবেক্ষনে তাকে রাখা হয়েছে।
এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিমলা থানার এসআই আব্দুর রহিম জানায়, অভিযোগের পর রংপুর হাপাতালে গিয়ে আহত বদিউজ্জামানের খবর নেয়া হয়েছে। ঘটনার পর হতে তার জ্ঞান ফিরেনি। তবে আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা করা হচ্ছে।