পঞ্চগড়ে জলপাই কিনতে ব্যস্ত খুচরা পাইকাররা, রপ্তানী হচ্ছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে
https://www.obolokon24.com/2017/11/olive.html
মুহম্মদ তরিকুল ইসলাম-
দেশে জনগোষ্ঠী বৃদ্ধির সাথে সাথে বাড়ছে নানা চাহিদা। বেড়ে যাচ্ছে সব ধরনের কাঁচা পন্যেরও।
পঞ্চগড়ে এক সময় জলপাই সাধারনত যতুটুক দরকার সেটুকু পূরন করে পাড়া প্রতিবেশী বা স্বজনেরা গাছের জলপাই পেড়ে নিয়ে নিজের প্রয়োজনে আচার তৈরী করতো।
কেউ জলপাই নষ্ট করবে বা কাউকে বিনা প্রয়োজনে দিয়ে দিবে তেমনটি এখন আর নেই। এখন জলপাই গাছে জলপাই হলেই তা যতœ সহকারে দেখেভাল রাখা হয়। কারণ দূরদুরান্তের ব্যবাসায়ীরা বাজারে এসে জলপাই কিনছে। গতকাল ৭ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার পঞ্চগড়ের অডিটোরিয়াম সংলগ্ন রাস্তা বেয়ে রৌশনাবাগ, কামাতপাড়ায় বন্ধন ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির উদ্দেশ্যে হাঁটা শুরু করলে অডিটোরিয়ামের সেই পার্শ্বে থাকা রাস্তাটিতে জলপাইয়ের হিড়িক জমিয়েছে পাইকাররা।
জলপাই ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বললে তারা জানান, এসব জলপাই খুলনা, কুষ্টিয়া , যশোর সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যায়। তারা বলেন, আমরা মোকামে পাঠাই। যদি কেউ খাওয়া বা আচার করার জন্য নিতে চায় তাদের কাছেও খুচরা বিক্রি করি। তবে বেশির ভাগ জলপাই আচার কোম্পানীর লোকজন কিনে নেয়। তবে এবারে গাছে ফলন কম হয়েছে বলে তারা জানান। বাজারে এখন প্রতি মন জলপাই বিক্রি হচ্ছে ৪শত টাকা হতে সবোর্চ্চ ১ হাজার টাকা।
অন্যদিকে তেঁতুলিয়া উপজেলার ৫ বুড়াবুড়ি ইউপির কালদাসপাড়া গ্রামের জলপাই গাছের মালিক মো: মফিজুল হক জানান, আমি গত বছরের তুলনায় এবার ২শত টাকা গাছ প্রতি বেশি দামে বিক্রি করতে পেরেছি। কেননা, পাইকাররা গ্রামে গ্রামে এসে জলপাই কিনতে আর তারই সুযোগ বুঝে আমরা বেশি দামে বিক্রি করার সুযোগ পাই।
দেশে জনগোষ্ঠী বৃদ্ধির সাথে সাথে বাড়ছে নানা চাহিদা। বেড়ে যাচ্ছে সব ধরনের কাঁচা পন্যেরও।
পঞ্চগড়ে এক সময় জলপাই সাধারনত যতুটুক দরকার সেটুকু পূরন করে পাড়া প্রতিবেশী বা স্বজনেরা গাছের জলপাই পেড়ে নিয়ে নিজের প্রয়োজনে আচার তৈরী করতো।
কেউ জলপাই নষ্ট করবে বা কাউকে বিনা প্রয়োজনে দিয়ে দিবে তেমনটি এখন আর নেই। এখন জলপাই গাছে জলপাই হলেই তা যতœ সহকারে দেখেভাল রাখা হয়। কারণ দূরদুরান্তের ব্যবাসায়ীরা বাজারে এসে জলপাই কিনছে। গতকাল ৭ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার পঞ্চগড়ের অডিটোরিয়াম সংলগ্ন রাস্তা বেয়ে রৌশনাবাগ, কামাতপাড়ায় বন্ধন ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির উদ্দেশ্যে হাঁটা শুরু করলে অডিটোরিয়ামের সেই পার্শ্বে থাকা রাস্তাটিতে জলপাইয়ের হিড়িক জমিয়েছে পাইকাররা।
জলপাই ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বললে তারা জানান, এসব জলপাই খুলনা, কুষ্টিয়া , যশোর সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যায়। তারা বলেন, আমরা মোকামে পাঠাই। যদি কেউ খাওয়া বা আচার করার জন্য নিতে চায় তাদের কাছেও খুচরা বিক্রি করি। তবে বেশির ভাগ জলপাই আচার কোম্পানীর লোকজন কিনে নেয়। তবে এবারে গাছে ফলন কম হয়েছে বলে তারা জানান। বাজারে এখন প্রতি মন জলপাই বিক্রি হচ্ছে ৪শত টাকা হতে সবোর্চ্চ ১ হাজার টাকা।
অন্যদিকে তেঁতুলিয়া উপজেলার ৫ বুড়াবুড়ি ইউপির কালদাসপাড়া গ্রামের জলপাই গাছের মালিক মো: মফিজুল হক জানান, আমি গত বছরের তুলনায় এবার ২শত টাকা গাছ প্রতি বেশি দামে বিক্রি করতে পেরেছি। কেননা, পাইকাররা গ্রামে গ্রামে এসে জলপাই কিনতে আর তারই সুযোগ বুঝে আমরা বেশি দামে বিক্রি করার সুযোগ পাই।