জলঢাকায় জমির মালিকানা নিয়ে সংঘর্ষ পুলিশসহ আহত-৭, গ্রেফতার-৭
https://www.obolokon24.com/2017/11/jaldhaka_99.html
মর্তুজা ইসলাম,জলঢাকা,নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর জলঢাকায় জমির মালিকানা ও ধান কাটাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় ৩ পুলিশ সদস্যসহ ৭ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৭ জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ। ঘটনাটি নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়ন শালনগ্রাম ২নং ওয়ার্ডে। এ ঘটনায় এসআই বাপ্পি বাদী হয়ে সরকারি কাজে বাধা ও পুলিশের ওপর হামলা করার অভিযোগে ৭ নারীসহ ২২জনের নাম উল্লেখ করে ১৫-২০জনকে অজ্ঞাত রেখে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলা নং-০৫,তারিখ-৬/১১/১৭।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন কার্তিক চন্দ্র, নুরুজ্জামান রহমান,সুরেন্দ্র নাথ রায়, দুলাল রায়, আব্দুল কাদের বালুয়া, অঞ্জনা, চারুবালা। এলাকাবাসী জানায়, নিঃসন্তান সুরেন নাথ রায় জীবিতাবস্থায় তার পালিতপুত্র রবীন্দ্র নাথকে সাত বিঘা জমি কবলা করে দেন। অবশিষ্ট কিছু জমি স্বামীর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য স্ত্রী জ্ঞানোবালা বিভিন্ন জনের কাছে বিক্রি করেন। কিন্তু পালিত পুত্র রবীন্দ্র নাথের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী সন্ধ্যা রানী অবশিষ্ট সম্পত্তির মালিকানা দাবি করে কোর্টে মামলা করেন। মামলা বর্তমানে কোর্টে চলমান আছে। সোমবার বিকেলে সন্ধ্যা রানী লোকজন নিয়ে দাবীকৃত জমির ধান কাটতে গেলে ক্রয়সূত্রে মালিকগন তাকে বাধা দেয়, পরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে এসআই আসলাম, কনস্টেবল সহিদ সোহরাওয়ার্দী ও জাহিদসহ উভয়পক্ষের সাতজন আহত হন। গুরুতর আহত পুলিশ সদস্য সহিদ সোহরাওয়ার্দীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত)আশরাফুজ্জামান্ বলেন,আটককৃতদের ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে এবং বাকী আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্ঠা চলছে।
নীলফামারীর জলঢাকায় জমির মালিকানা ও ধান কাটাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় ৩ পুলিশ সদস্যসহ ৭ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৭ জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ। ঘটনাটি নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়ন শালনগ্রাম ২নং ওয়ার্ডে। এ ঘটনায় এসআই বাপ্পি বাদী হয়ে সরকারি কাজে বাধা ও পুলিশের ওপর হামলা করার অভিযোগে ৭ নারীসহ ২২জনের নাম উল্লেখ করে ১৫-২০জনকে অজ্ঞাত রেখে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলা নং-০৫,তারিখ-৬/১১/১৭।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন কার্তিক চন্দ্র, নুরুজ্জামান রহমান,সুরেন্দ্র নাথ রায়, দুলাল রায়, আব্দুল কাদের বালুয়া, অঞ্জনা, চারুবালা। এলাকাবাসী জানায়, নিঃসন্তান সুরেন নাথ রায় জীবিতাবস্থায় তার পালিতপুত্র রবীন্দ্র নাথকে সাত বিঘা জমি কবলা করে দেন। অবশিষ্ট কিছু জমি স্বামীর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য স্ত্রী জ্ঞানোবালা বিভিন্ন জনের কাছে বিক্রি করেন। কিন্তু পালিত পুত্র রবীন্দ্র নাথের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী সন্ধ্যা রানী অবশিষ্ট সম্পত্তির মালিকানা দাবি করে কোর্টে মামলা করেন। মামলা বর্তমানে কোর্টে চলমান আছে। সোমবার বিকেলে সন্ধ্যা রানী লোকজন নিয়ে দাবীকৃত জমির ধান কাটতে গেলে ক্রয়সূত্রে মালিকগন তাকে বাধা দেয়, পরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে এসআই আসলাম, কনস্টেবল সহিদ সোহরাওয়ার্দী ও জাহিদসহ উভয়পক্ষের সাতজন আহত হন। গুরুতর আহত পুলিশ সদস্য সহিদ সোহরাওয়ার্দীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত)আশরাফুজ্জামান্ বলেন,আটককৃতদের ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে এবং বাকী আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্ঠা চলছে।