নীলফামারীতে নাশকতা চেষ্টার অভিযোগে ৫ জামায়াত শিবিরের কর্মী গ্রেফতার
https://www.obolokon24.com/2017/10/nilphamari_31.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১২ অক্টোবর॥
জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে এবং মুক্তির দাবিতে আজ বৃহ¯পতিবার সারাদেশে জামায়াতের ডাকা সকাল সন্ধ্যা হরতালের কোন প্রভাব পড়েনি নীলফামারী জেলা জুড়ে। এদিকে এই হরতালকে ঘিরে নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে পুলিশ জলঢাকা উপজেলার এক জামায়াত কর্মী ও ৪ শিবির কর্মী সহ ৫জনকে গ্রেফতার করেছে।
এরা হলো উপজেলার জামায়াতকর্মী পূর্ব বালাগ্রামের লোকমান হোসেন(৫৫), উপজেলার শিবির কর্মী কাজিরহাট গ্রামের আল-আমিন(২২),একই এলাকার নাজমুল হক(২৪), ভবনচূর এলাকার একরামুল হক (২৫) ও মাথাভাঙ্গা গ্রামের মনিরুজ্জামান (২৪)। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।
হরতাল চলাকালিন জামায়াতের ঘাঁটি বলে পরিচিত জেলার জলঢাকা ও ডিমলা উপজেলাও ছিল হরতাল মুক্ত। হরতালের সমর্থনে জামায়াত শিবিরের ঘটি শুধু জলঢাকা ও ডিমলা উপজেলা নয়,জেলার কোন স্থানে মিছিল বা সমাবেশে, এমনকি জামায়াতের এই হরতালকে বিএনপি সমর্থন করলেও জামায়াত শিবিরের ন্যায় জেলার কোথাও কোন স্থানে বিএনপির নেতাকর্মীদের হরতালের সমর্থনে মাঠে নামতে দেখা যায়নি।
পাশাপাশি কঠোর অবস্থানে ছিল আইন শৃঙ্খলাবাহিনী। তারা জেলার বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান সহ টহল জোড়দার রাখে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান জানান আন্তঃজেলা ও দুরপাল্লা রুটের গাড়িগুলোও চলেছে। এ ছাড়া অভ্যান্তরিন রুটে সকল প্রকার যানবাহন চলাচলা করে। খুলনা ও রাজশাহী গামী আন্তঃনগর ট্রেন গুলো সময়মতো ছেড়ে গেছে। এ ছাড়া সৈয়দপুর বিমানবন্দর হতে ঢাকা-সৈয়দপুর আকাশ পথে ৫টি বিমানও চলাচল করেছে। এ ছাড়া অফিস আদালত, ব্যাংকবীমা, স্কুল কলেজ যথা নিয়মে খোলা ছিল।
জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে এবং মুক্তির দাবিতে আজ বৃহ¯পতিবার সারাদেশে জামায়াতের ডাকা সকাল সন্ধ্যা হরতালের কোন প্রভাব পড়েনি নীলফামারী জেলা জুড়ে। এদিকে এই হরতালকে ঘিরে নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে পুলিশ জলঢাকা উপজেলার এক জামায়াত কর্মী ও ৪ শিবির কর্মী সহ ৫জনকে গ্রেফতার করেছে।
এরা হলো উপজেলার জামায়াতকর্মী পূর্ব বালাগ্রামের লোকমান হোসেন(৫৫), উপজেলার শিবির কর্মী কাজিরহাট গ্রামের আল-আমিন(২২),একই এলাকার নাজমুল হক(২৪), ভবনচূর এলাকার একরামুল হক (২৫) ও মাথাভাঙ্গা গ্রামের মনিরুজ্জামান (২৪)। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।
হরতাল চলাকালিন জামায়াতের ঘাঁটি বলে পরিচিত জেলার জলঢাকা ও ডিমলা উপজেলাও ছিল হরতাল মুক্ত। হরতালের সমর্থনে জামায়াত শিবিরের ঘটি শুধু জলঢাকা ও ডিমলা উপজেলা নয়,জেলার কোন স্থানে মিছিল বা সমাবেশে, এমনকি জামায়াতের এই হরতালকে বিএনপি সমর্থন করলেও জামায়াত শিবিরের ন্যায় জেলার কোথাও কোন স্থানে বিএনপির নেতাকর্মীদের হরতালের সমর্থনে মাঠে নামতে দেখা যায়নি।
পাশাপাশি কঠোর অবস্থানে ছিল আইন শৃঙ্খলাবাহিনী। তারা জেলার বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান সহ টহল জোড়দার রাখে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান জানান আন্তঃজেলা ও দুরপাল্লা রুটের গাড়িগুলোও চলেছে। এ ছাড়া অভ্যান্তরিন রুটে সকল প্রকার যানবাহন চলাচলা করে। খুলনা ও রাজশাহী গামী আন্তঃনগর ট্রেন গুলো সময়মতো ছেড়ে গেছে। এ ছাড়া সৈয়দপুর বিমানবন্দর হতে ঢাকা-সৈয়দপুর আকাশ পথে ৫টি বিমানও চলাচল করেছে। এ ছাড়া অফিস আদালত, ব্যাংকবীমা, স্কুল কলেজ যথা নিয়মে খোলা ছিল।