ডোমারে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও তার পুত্রের বিরুদ্ধে মৃতের মাকে দেয়া আর্থিক সহায়তা আত্বসাতের অভিযোগ ।
https://www.obolokon24.com/2017/10/domar_47.html
আনিছুর রহমান মানিক,ডোমার প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও তার পুত্রের বিরুদ্ধে মৃত ব্যাক্তির মাকে দেয়া আর্থিক সহায়তা আতœসাতের অভিযোগ উঠেছে। অপরদিকে আতœসাতের টাকা হজমের জন্য দাওয়াই হিসাবে পুলিশের নাম ব্যবহার করায় তার নীতি ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে অনেকে। জানাগেছে, উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের রেল লাইন পাড়া গ্রামের মৃত পুলেন চন্দ্রের পুত্র বিপ্লব রায় ঢাকায় গত ২ অক্টোবর একটি বেসরকারী কোম্পানীতে কর্মরত অবস্থায় দূর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করে। কোম্পানী কর্তৃপক্ষ মৃতের সৎকার ও তার বিধবা মায়ের ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করে কোম্পানীর ম্যানেজার মারফত ২লক্ষ ২০হাজার টাকা পাঠায়।এসময় চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ ও তার পুত্র ফরহাদ আজাদ লাশের ময়না তদন্ত বন্ধ করতে ও থানা পুলিশের ঝামেলা মিটানোর কথা বলে ২লক্ষ ২০হাজার টাকার মধ্যে ১লক্ষ ২০হাজার টাকা পকেটস্থ করে। পুলিশ লাশের টাকা নিয়েছে এমন কথা চাউর হলে ,এলাকাবাসী থানায় যোগাযোগ করে জানতে পারে ডোমার থানা পুলিশের কোন সদস্য টাকা নেয়ার সাথে জড়িত নয়। পরে বিষয়টি পুলিশের নজরে আনলে ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী কোম্পানী কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারেন মৃতের মা প্রমিলা রানীর জন্য ওই কোম্পানীর কাছে চেয়ারম্যান ও তার ছেলে বিভিন্ন কায়দায় মোট ২লক্ষ ২০হাজার টাকা নেয়। অথচ তাকে দেয়া হয়েছে মাত্র ১লক্ষ টাকা। অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী চেয়ারম্যানকে ডেকে অবশিষ্ট টাকা প্রমিলার হাতে বুঝে দেয়ার তাগিদ দিলে চেয়ারম্যান টাকা দেয়ার নাটক করে ১লক্ষ ২০হাজার টাকার মধ্যে মাত্র ২০ হাজার টাকা পরিশোধ করে। লাইনপাড়া নন্দিটারী মন্দিরের সভাপতি বাবু গোপাল চন্দ্র বলেন, প্রমিলার জন্য কোম্পানী মোট ২লক্ষ২০হাজার টাকা দিলেও চেয়ারম্যান মারফত আমার নিকট জমা হয়েছে মাত্র ১লক্ষ ২০হাজার টাকা বাকী টাকা কি হয়েছে তা আমরা জানিনা।এলাকাবাসী কামরুজ্জামান কামু প্রতিনিধিকে জানান.চেয়ারম্যান ও তার ছেলে ফরহাদ মৃতের মায়ের জন্য দেয়া অর্ধেক টাকা পকেটে ভরেছে। আমরা চাই অবিলম্বে তা সন্তান হারা প্রমিলার হাতে বুঝে দেয়া হোক। এবিষয়ে ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, চেয়ারম্যান সন্তানহারা বিধবার সহায়তার টাকা নিজে পকেটে ভরে পুলিশের নাম ভাঙ্গিয়েছে।তাকে বাকী টাকা পরিশোধের জন্য চাপ দিয়েছি। ভবিষ্যতে এমন কাজ করলে আইনী ব্যাবস্থা নেয়া হবে মর্মে সতর্ক করেছি।এবিষয়ে চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি ইতিমধ্যে নিস্পত্তি হয়েছে এবং প্রতিনিধিকে দেখা করতে বলেন।
নীলফামারীর ডোমারে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও তার পুত্রের বিরুদ্ধে মৃত ব্যাক্তির মাকে দেয়া আর্থিক সহায়তা আতœসাতের অভিযোগ উঠেছে। অপরদিকে আতœসাতের টাকা হজমের জন্য দাওয়াই হিসাবে পুলিশের নাম ব্যবহার করায় তার নীতি ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে অনেকে। জানাগেছে, উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের রেল লাইন পাড়া গ্রামের মৃত পুলেন চন্দ্রের পুত্র বিপ্লব রায় ঢাকায় গত ২ অক্টোবর একটি বেসরকারী কোম্পানীতে কর্মরত অবস্থায় দূর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করে। কোম্পানী কর্তৃপক্ষ মৃতের সৎকার ও তার বিধবা মায়ের ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করে কোম্পানীর ম্যানেজার মারফত ২লক্ষ ২০হাজার টাকা পাঠায়।এসময় চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ ও তার পুত্র ফরহাদ আজাদ লাশের ময়না তদন্ত বন্ধ করতে ও থানা পুলিশের ঝামেলা মিটানোর কথা বলে ২লক্ষ ২০হাজার টাকার মধ্যে ১লক্ষ ২০হাজার টাকা পকেটস্থ করে। পুলিশ লাশের টাকা নিয়েছে এমন কথা চাউর হলে ,এলাকাবাসী থানায় যোগাযোগ করে জানতে পারে ডোমার থানা পুলিশের কোন সদস্য টাকা নেয়ার সাথে জড়িত নয়। পরে বিষয়টি পুলিশের নজরে আনলে ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী কোম্পানী কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারেন মৃতের মা প্রমিলা রানীর জন্য ওই কোম্পানীর কাছে চেয়ারম্যান ও তার ছেলে বিভিন্ন কায়দায় মোট ২লক্ষ ২০হাজার টাকা নেয়। অথচ তাকে দেয়া হয়েছে মাত্র ১লক্ষ টাকা। অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী চেয়ারম্যানকে ডেকে অবশিষ্ট টাকা প্রমিলার হাতে বুঝে দেয়ার তাগিদ দিলে চেয়ারম্যান টাকা দেয়ার নাটক করে ১লক্ষ ২০হাজার টাকার মধ্যে মাত্র ২০ হাজার টাকা পরিশোধ করে। লাইনপাড়া নন্দিটারী মন্দিরের সভাপতি বাবু গোপাল চন্দ্র বলেন, প্রমিলার জন্য কোম্পানী মোট ২লক্ষ২০হাজার টাকা দিলেও চেয়ারম্যান মারফত আমার নিকট জমা হয়েছে মাত্র ১লক্ষ ২০হাজার টাকা বাকী টাকা কি হয়েছে তা আমরা জানিনা।এলাকাবাসী কামরুজ্জামান কামু প্রতিনিধিকে জানান.চেয়ারম্যান ও তার ছেলে ফরহাদ মৃতের মায়ের জন্য দেয়া অর্ধেক টাকা পকেটে ভরেছে। আমরা চাই অবিলম্বে তা সন্তান হারা প্রমিলার হাতে বুঝে দেয়া হোক। এবিষয়ে ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, চেয়ারম্যান সন্তানহারা বিধবার সহায়তার টাকা নিজে পকেটে ভরে পুলিশের নাম ভাঙ্গিয়েছে।তাকে বাকী টাকা পরিশোধের জন্য চাপ দিয়েছি। ভবিষ্যতে এমন কাজ করলে আইনী ব্যাবস্থা নেয়া হবে মর্মে সতর্ক করেছি।এবিষয়ে চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি ইতিমধ্যে নিস্পত্তি হয়েছে এবং প্রতিনিধিকে দেখা করতে বলেন।