ডোমারে প্রতারনা চক্রের ২ হোতা কেবারত ও আউয়াল আটক
https://www.obolokon24.com/2017/08/domar_22.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী ডোমারে প্রতারনা চক্রের ২ হোতা কেবারত ও আউয়ালকে আটক করেছে নীলফামারী র্যাব-১৩ সদস্যরা। গত রবিবার রাতে জেলার ডুহুলী মাগুড়া পাড়া তাদের নিজ বাড়ী থেকে তাদের আটক করা হয়। পরে তাদের ডোমার থানায় হস্তান্তর করে। প্রথমে কমর উদ্দিনের ছেলে কেবারত আলী(৪০) কে আটকের পরে, তারই জবান বন্দি অনুযায়ী ওই চক্রের আরেক সদস্য নীলফামারী হারোয়া নিউ বাবু পাড়ার মৃত হাবিবুর রহমানের ছেলে আউয়াল (৪৭) কে আটক করা হয়। মামলা সুত্রে যানাযায়, ডোমার উপজেলার মিরজাগঞ্জ এলাকার রজব আলীর ছেলে আশরাফুল ইসলাম কে শিল্প ও ভুমি মন্ত্রনালয়ের কার্যালয়ে চাকুরী দেয়ার নাম করে কেবারত চালাকি করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়। বিশ্বাস স্থাপন করার জন্য এর আগে মন্ত্রনালয়ে ও সচিবালয়ে একাধিকবার নিয়ে গিয়ে বিভিন্ন অফিসারের সাথে সাক্ষাত করায়। প্রথমে গত ০৮/০৭/১৭ তারিখের সাক্ষরকৃত মন্ত্রনালয়ে সচিবের সিল ও স্বাক্ষর করা একটি নিয়োগপত্র দেয় যাহাতে উল্লেখ আছে ১২ জুলাই যোগদান করতে হবে। নিয়োগপত্র দেয়ার সময় বাকী চুক্তির মোট ১০ লক্ষ টাকা বুঝে নেয় তারা। পরে যোগদান করতে গিয়ে দেখে সম্পূর্ণ ভুয়া ও জালিয়াতি। সেই থেকে চক্রের সদস্যরা আতœগোপন করে। এবিষয়ে ডোমার থানায় ৪০৬/৪২০ ধারায় মামলা নং-১০, তারিখ-১২/০৮/১৭ দায়ের করা হয়। ডোমার থানার ওসি (তদন্ত) ইব্রাহিম খলিল জানান, এই চক্রের সাড়া বাংলাদেশে লোক রয়েছে, গ্রামের সহজ সরল মানুষদের চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়াই তাদের আসল কাজ, তবে তাদের সহযোগিতা করছে মন্ত্রনালয় ও সচিবালয়ে কিছু অসাধু কর্মকর্তা। সোমবার তাদের জেল হাজতে পাঠানো হয়।
নীলফামারী ডোমারে প্রতারনা চক্রের ২ হোতা কেবারত ও আউয়ালকে আটক করেছে নীলফামারী র্যাব-১৩ সদস্যরা। গত রবিবার রাতে জেলার ডুহুলী মাগুড়া পাড়া তাদের নিজ বাড়ী থেকে তাদের আটক করা হয়। পরে তাদের ডোমার থানায় হস্তান্তর করে। প্রথমে কমর উদ্দিনের ছেলে কেবারত আলী(৪০) কে আটকের পরে, তারই জবান বন্দি অনুযায়ী ওই চক্রের আরেক সদস্য নীলফামারী হারোয়া নিউ বাবু পাড়ার মৃত হাবিবুর রহমানের ছেলে আউয়াল (৪৭) কে আটক করা হয়। মামলা সুত্রে যানাযায়, ডোমার উপজেলার মিরজাগঞ্জ এলাকার রজব আলীর ছেলে আশরাফুল ইসলাম কে শিল্প ও ভুমি মন্ত্রনালয়ের কার্যালয়ে চাকুরী দেয়ার নাম করে কেবারত চালাকি করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়। বিশ্বাস স্থাপন করার জন্য এর আগে মন্ত্রনালয়ে ও সচিবালয়ে একাধিকবার নিয়ে গিয়ে বিভিন্ন অফিসারের সাথে সাক্ষাত করায়। প্রথমে গত ০৮/০৭/১৭ তারিখের সাক্ষরকৃত মন্ত্রনালয়ে সচিবের সিল ও স্বাক্ষর করা একটি নিয়োগপত্র দেয় যাহাতে উল্লেখ আছে ১২ জুলাই যোগদান করতে হবে। নিয়োগপত্র দেয়ার সময় বাকী চুক্তির মোট ১০ লক্ষ টাকা বুঝে নেয় তারা। পরে যোগদান করতে গিয়ে দেখে সম্পূর্ণ ভুয়া ও জালিয়াতি। সেই থেকে চক্রের সদস্যরা আতœগোপন করে। এবিষয়ে ডোমার থানায় ৪০৬/৪২০ ধারায় মামলা নং-১০, তারিখ-১২/০৮/১৭ দায়ের করা হয়। ডোমার থানার ওসি (তদন্ত) ইব্রাহিম খলিল জানান, এই চক্রের সাড়া বাংলাদেশে লোক রয়েছে, গ্রামের সহজ সরল মানুষদের চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়াই তাদের আসল কাজ, তবে তাদের সহযোগিতা করছে মন্ত্রনালয় ও সচিবালয়ে কিছু অসাধু কর্মকর্তা। সোমবার তাদের জেল হাজতে পাঠানো হয়।