শিক্ষার্থীদের সুপ্ত প্রতিভা বিকশিত করতে হবে : ইবি উপাচার্য
https://www.obolokon24.com/2017/05/iu.html
হুমায়ুন কবীর জীবন,ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেছেন, শিক্ষার্থীদের নিজেদের ভেতরের সুপ্ত প্রতিভা সনাক্ত এবং বিকশিত করতে হবে। প্রতিটি মানুষ যদি তার সুপ্ত প্রতিভাকে চেনে এবং তাকে ব্যবহার করার প্রয়োজনীয় রসদ সরবরাহ করে তবে তারা নিজ নিজ জায়গায় সুখ্যাতি অর্জন করতে পারে।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে আজ (বুধবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের বরণ এবং ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষ ও ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
বিদায়ীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, জ্ঞানকান্ডে এক ফোঁটা শিশির দেবার ক্ষমতা তোমাদেরও আছে। জীবনকে ভালবাসো, দেশকে ভালোবাসো, পৃথিবীকে ভালোবাসো। তোমাদের প্রতিটি সাফল্য এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাফল্যে নতুন মাত্রা যোগ করবে। উপাচার্য নবীন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানান এবং তাদের মঙ্গল কামনা করেন।
বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ড. নিলুফা আখতার বানুর সভাপতিত্বে সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হওয়া এ অনুষ্ঠানে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহিনুর রহমান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ সেলিম তোহা এবং ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. মোঃ শামসুল আলম বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহিনুর রহমান শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে তোমরা নিজেদেরকে বিকশিত করবে। তিনি বলেন, তোমাদের ওপর আমাদের অনেক আশা-ভরসা। তোমরা আছো বলেই আমাদের পরিচয় পরিস্ফূটিত হয়।
অপর বিশেষ অতিথি ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ সেলিম তোহা বলেন, প্রান্তিক এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দরকার সুদৃঢ় আত্মবিশ্বাস। মনে আত্মবিশ্বাস জন্মাতে পারলে অধ্যবসায়ের মাধ্যমে সফলকাম হওয়া সম্ভব।
ছাত্র-উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মহাঃ আনোয়ারুল হক অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। বিদায়ী দুই ব্যাচের পক্ষে মামুন আল-আসাদ ও ইসমেত জেরিন এবং নবীনদের পক্ষে শেখ মঈন ইসলাম অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। পরে একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেছেন, শিক্ষার্থীদের নিজেদের ভেতরের সুপ্ত প্রতিভা সনাক্ত এবং বিকশিত করতে হবে। প্রতিটি মানুষ যদি তার সুপ্ত প্রতিভাকে চেনে এবং তাকে ব্যবহার করার প্রয়োজনীয় রসদ সরবরাহ করে তবে তারা নিজ নিজ জায়গায় সুখ্যাতি অর্জন করতে পারে।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে আজ (বুধবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের বরণ এবং ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষ ও ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
বিদায়ীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, জ্ঞানকান্ডে এক ফোঁটা শিশির দেবার ক্ষমতা তোমাদেরও আছে। জীবনকে ভালবাসো, দেশকে ভালোবাসো, পৃথিবীকে ভালোবাসো। তোমাদের প্রতিটি সাফল্য এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাফল্যে নতুন মাত্রা যোগ করবে। উপাচার্য নবীন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানান এবং তাদের মঙ্গল কামনা করেন।
বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ড. নিলুফা আখতার বানুর সভাপতিত্বে সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হওয়া এ অনুষ্ঠানে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহিনুর রহমান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ সেলিম তোহা এবং ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. মোঃ শামসুল আলম বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহিনুর রহমান শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে তোমরা নিজেদেরকে বিকশিত করবে। তিনি বলেন, তোমাদের ওপর আমাদের অনেক আশা-ভরসা। তোমরা আছো বলেই আমাদের পরিচয় পরিস্ফূটিত হয়।
অপর বিশেষ অতিথি ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ সেলিম তোহা বলেন, প্রান্তিক এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দরকার সুদৃঢ় আত্মবিশ্বাস। মনে আত্মবিশ্বাস জন্মাতে পারলে অধ্যবসায়ের মাধ্যমে সফলকাম হওয়া সম্ভব।
ছাত্র-উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মহাঃ আনোয়ারুল হক অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। বিদায়ী দুই ব্যাচের পক্ষে মামুন আল-আসাদ ও ইসমেত জেরিন এবং নবীনদের পক্ষে শেখ মঈন ইসলাম অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। পরে একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।