ডিমলায় কৈশোর বান্ধব স্বাস্থ্য সেবা উন্নয়ন বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2017/04/dimla_28.html
জাহাঙ্গীর আলম রেজা,ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি ঃ
নীলফামারী ডিমলা উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা আয়োজনে ৩ এপ্রিল সোমবার নাউতারা গালর্স স্কুল এন্ড কলেজ হল রুমে কৈশোর বান্ধব স্বাস্থ্য সেবা উন্নয়ন উপলক্ষে সচেতনতা মুলক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন নাউতারা গালর্স স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ গোলাম হাবীব চৌধুরী বাবু, সহকারী শিক্ষক জগদিস চন্দ্র রায়, মোঃ এমদাদুল হক, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা মেডিকেল টিমের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পরিবার পরিকল্পনা মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ মহসিন সরকার, উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ আনোয়ার হোসেন, অফিস সহায়ক মোঃ রবিউল ইসলাম প্রমূখ।
আলোচনা সভায় অংশগ্রন করে নাউতারা গালর্স স্কুল এন্ড কলেজের নবম, দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীগণ সভায় বক্তাগণ বলেন ১০-১৯ বছরের কৈশোরকালীন সময়ে ছেলে মেয়ে দের শারীরিক, মানসিক সমস্যা দেখা দেয় এ সময় তারা একাকিত্ব জীবন যাপন পছন্দ করেন। তারা পারে না ছোটদের সাথে মিশতে না পারে বড়দের সাথে মিশতে। এ সময় বাবা-মা তথা গার্জিয়াদের পাশে থাকা দরকার।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ সারোয়ার আলম বলেন সন্তান যখন ১০-১৯ বছর বয়সের সন্ধিক্ষনে পর্দাপন করে তখন তার সঙ্গে সকল বাবা-মায়ের উচিত বন্ধু সুলভ আচন করা। তাদের সমস্যার দিকগুলো সমন্ধে সু-পরামর্শ প্রদান করা। এর ফলে তাদের অন্তরে জড়তা দূর হবে। সেই সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ মকবুল হোসেন বলেন সন্তান যখন বড় হয় তখন তাকে বন্ধু ভাবতে হয়। তাদের এই বাড়ন্ত বয়সসিমাটি অত্যান্ত ঝুঁকিপূণ্য। এ সময় তাদের দেহ গঠন পরিবর্তনের পাশাপশি মনের পরিবর্তন আসা স্বাভাবিক। তাই বাবা-মাকে অবশ্যই দায়িত্ব শীল ভূমিকা পালন করা দরকার।
নীলফামারী ডিমলা উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা আয়োজনে ৩ এপ্রিল সোমবার নাউতারা গালর্স স্কুল এন্ড কলেজ হল রুমে কৈশোর বান্ধব স্বাস্থ্য সেবা উন্নয়ন উপলক্ষে সচেতনতা মুলক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন নাউতারা গালর্স স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ গোলাম হাবীব চৌধুরী বাবু, সহকারী শিক্ষক জগদিস চন্দ্র রায়, মোঃ এমদাদুল হক, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা মেডিকেল টিমের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পরিবার পরিকল্পনা মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ মহসিন সরকার, উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ আনোয়ার হোসেন, অফিস সহায়ক মোঃ রবিউল ইসলাম প্রমূখ।
আলোচনা সভায় অংশগ্রন করে নাউতারা গালর্স স্কুল এন্ড কলেজের নবম, দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীগণ সভায় বক্তাগণ বলেন ১০-১৯ বছরের কৈশোরকালীন সময়ে ছেলে মেয়ে দের শারীরিক, মানসিক সমস্যা দেখা দেয় এ সময় তারা একাকিত্ব জীবন যাপন পছন্দ করেন। তারা পারে না ছোটদের সাথে মিশতে না পারে বড়দের সাথে মিশতে। এ সময় বাবা-মা তথা গার্জিয়াদের পাশে থাকা দরকার।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ সারোয়ার আলম বলেন সন্তান যখন ১০-১৯ বছর বয়সের সন্ধিক্ষনে পর্দাপন করে তখন তার সঙ্গে সকল বাবা-মায়ের উচিত বন্ধু সুলভ আচন করা। তাদের সমস্যার দিকগুলো সমন্ধে সু-পরামর্শ প্রদান করা। এর ফলে তাদের অন্তরে জড়তা দূর হবে। সেই সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ মকবুল হোসেন বলেন সন্তান যখন বড় হয় তখন তাকে বন্ধু ভাবতে হয়। তাদের এই বাড়ন্ত বয়সসিমাটি অত্যান্ত ঝুঁকিপূণ্য। এ সময় তাদের দেহ গঠন পরিবর্তনের পাশাপশি মনের পরিবর্তন আসা স্বাভাবিক। তাই বাবা-মাকে অবশ্যই দায়িত্ব শীল ভূমিকা পালন করা দরকার।