সৈয়দপুরে দেয়াল ধ্বসেবৃদ্ধার মৃত্যু,একই পরিবারের আহত ৩
https://www.obolokon24.com/2017/03/saidpur_23.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি :
সৈয়দপুরে সীমানা দেওয়াল (প্রাচীর) চাপায় পড়ে এক বৃদ্ধার মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নিহতের নাম আসমা বেওয়া (৬৫)। এ সময় ওই দেওয়াল চাপায় তাঁর মেয়ে নাজনী (৩২) সহ আহত হয়েছে ৩ জন। এদের মধ্যে আহত দুইজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ (বৃহস্পতিবার) শহরের কাজীরহাট পানি ট্যাঙ্ক এলাকায় ওই ঘটনাটি ঘটে।
জানা গেছে, ঘটনার দিন আজ বৃহস্পতিবার উল্লিখিত এলাকার মৃত. রহমানের স্ত্রী আসমা তাঁর পরিবারের ৫ সদস্যদের নিয়ে সৈয়দপুর পানির ট্যাংঙ্ক সীমানা দেওয়ালের পাশে যান। এ সময় পৌরসভার পানি ট্যাঙ্কের সীমানা দেওয়ালের কিছু অংশ আকস্মিক ধসে পড়ে তাদের উপর। তাদের আত্মচিৎকারে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে স্থানীয় ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক বৃদ্ধা আসমা বেওয়াকে মৃত ঘোষণা করেন। আর আশংকাজনক অবস্থায় আহত আসমা বেওয়ার মেয়ে নাজনী (৩২) ও নাতি ইমনকে (১০) উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অপর আহত শিশু আরশীকে (৪) প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার আরিফুল হক একজনের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আহত অন্যদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সৈয়দপুরে সীমানা দেওয়াল (প্রাচীর) চাপায় পড়ে এক বৃদ্ধার মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নিহতের নাম আসমা বেওয়া (৬৫)। এ সময় ওই দেওয়াল চাপায় তাঁর মেয়ে নাজনী (৩২) সহ আহত হয়েছে ৩ জন। এদের মধ্যে আহত দুইজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ (বৃহস্পতিবার) শহরের কাজীরহাট পানি ট্যাঙ্ক এলাকায় ওই ঘটনাটি ঘটে।
জানা গেছে, ঘটনার দিন আজ বৃহস্পতিবার উল্লিখিত এলাকার মৃত. রহমানের স্ত্রী আসমা তাঁর পরিবারের ৫ সদস্যদের নিয়ে সৈয়দপুর পানির ট্যাংঙ্ক সীমানা দেওয়ালের পাশে যান। এ সময় পৌরসভার পানি ট্যাঙ্কের সীমানা দেওয়ালের কিছু অংশ আকস্মিক ধসে পড়ে তাদের উপর। তাদের আত্মচিৎকারে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে স্থানীয় ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক বৃদ্ধা আসমা বেওয়াকে মৃত ঘোষণা করেন। আর আশংকাজনক অবস্থায় আহত আসমা বেওয়ার মেয়ে নাজনী (৩২) ও নাতি ইমনকে (১০) উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অপর আহত শিশু আরশীকে (৪) প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার আরিফুল হক একজনের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আহত অন্যদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।