পরিচয় পাওয়া গেছে ডোমারের মিরজাগঞ্জে উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাত দুই লাশের
https://www.obolokon24.com/2017/03/domar_39.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২৩ মার্চ॥
নীলফামারীর ডোমার উপজেলার মিরজাগঞ্জ রেল লাইনের ওপর থেকে উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাত দুই কিশোরের লাশের পরিচয় পাওয়া গেছে।
নিহতরা হলো, ঠাকুরগাঁও জেলা সদরের জগন্নাথপুর ইউনিয়নের সিংগিয়া মুন্সিপাড়া গ্রামের জামাল হোসেনের ছেলে মঈন উদ্দিন (১৪) ও একই গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে রাশেদুল ইসলাম (১৩)। জামাল হোসেন পেষায় ভ্যানচালক এবং সোবহান বাঁশ দিয়ে ডালি কুলা তৈরীর কাজ করেন।
গতকাল বুধবার ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ি ইউনিয়নের মিরজাগঞ্জ গ্রামের সদর পাড়া রেলঘুণ্টির কাছে রেল লাইনের ওপর থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ে ওই লাশ দুটি উদ্ধার করে জিআরপি পুলিশ।
বৃহস্পতিবার বেলা সারে ১২টার দিকে নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গের সামনে কথা হয় নিহত মঈন উদ্দিনের বাবা জামাল হোসেন ও রাশেদুল ইসলামের বাবা আব্দুস সোবহানের সঙ্গে। তারা জানান গতকাল বুধবার রাত আটটার দিকে সৈয়দপুর জিআরপি থানা পুলিশের মুঠোফোনের মাধ্যমে খবর পেয়ে রাত ১২টার দিকে তারা নীলফামারী সদর থানায় এসে লাশ দুটি সনাক্ত করেন।
মঈন উদ্দিন খালপাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসায় এবং রাশেদুল মুন্সিপাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসায় হাফিজিয়া পড়ে। তারা দুই জনে ১০ পাড়া কোরআন শরীফ মুখস্ত করেছে বলে জানায় তাদের স্বজনরা।
মঈন উদ্দিনের বাবা জামাল হোসেন বলেন, তারা দুই বন্ধু মঈনের খালার বাড়ি নীলফামারীর চাদের হাটে আসার কথা বলে মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে আসে। পরে তাদের মুঠোফোনে যোগাযোগ করে পাওয়া যাচ্ছিল না। এমনকি তারা তার খালার বাড়িতেও যায়নি।
এ বিষয়ে কথা বললে সৈয়দপুর জিআরপি থানার উপ পরিদর্শক আল ইমরান বলেন,তাদের বন্ধ থাকা মুঠোফোন দুটি চালু করে মুঠোফোনে থাকা নম্বরে ফোন করে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সৈয়দপুর জিআরপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ কে এম লুৎফর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরে নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে নিহত দুই কিশোরের ময়না তদন্ত শেষে তাদের স্বজনদের কাছে লাশ দুটি হস্তান্তর করা হয়েছে। #
নীলফামারীর ডোমার উপজেলার মিরজাগঞ্জ রেল লাইনের ওপর থেকে উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাত দুই কিশোরের লাশের পরিচয় পাওয়া গেছে।
নিহতরা হলো, ঠাকুরগাঁও জেলা সদরের জগন্নাথপুর ইউনিয়নের সিংগিয়া মুন্সিপাড়া গ্রামের জামাল হোসেনের ছেলে মঈন উদ্দিন (১৪) ও একই গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে রাশেদুল ইসলাম (১৩)। জামাল হোসেন পেষায় ভ্যানচালক এবং সোবহান বাঁশ দিয়ে ডালি কুলা তৈরীর কাজ করেন।
গতকাল বুধবার ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ি ইউনিয়নের মিরজাগঞ্জ গ্রামের সদর পাড়া রেলঘুণ্টির কাছে রেল লাইনের ওপর থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ে ওই লাশ দুটি উদ্ধার করে জিআরপি পুলিশ।
বৃহস্পতিবার বেলা সারে ১২টার দিকে নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গের সামনে কথা হয় নিহত মঈন উদ্দিনের বাবা জামাল হোসেন ও রাশেদুল ইসলামের বাবা আব্দুস সোবহানের সঙ্গে। তারা জানান গতকাল বুধবার রাত আটটার দিকে সৈয়দপুর জিআরপি থানা পুলিশের মুঠোফোনের মাধ্যমে খবর পেয়ে রাত ১২টার দিকে তারা নীলফামারী সদর থানায় এসে লাশ দুটি সনাক্ত করেন।
মঈন উদ্দিন খালপাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসায় এবং রাশেদুল মুন্সিপাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসায় হাফিজিয়া পড়ে। তারা দুই জনে ১০ পাড়া কোরআন শরীফ মুখস্ত করেছে বলে জানায় তাদের স্বজনরা।
মঈন উদ্দিনের বাবা জামাল হোসেন বলেন, তারা দুই বন্ধু মঈনের খালার বাড়ি নীলফামারীর চাদের হাটে আসার কথা বলে মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে আসে। পরে তাদের মুঠোফোনে যোগাযোগ করে পাওয়া যাচ্ছিল না। এমনকি তারা তার খালার বাড়িতেও যায়নি।
এ বিষয়ে কথা বললে সৈয়দপুর জিআরপি থানার উপ পরিদর্শক আল ইমরান বলেন,তাদের বন্ধ থাকা মুঠোফোন দুটি চালু করে মুঠোফোনে থাকা নম্বরে ফোন করে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সৈয়দপুর জিআরপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ কে এম লুৎফর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরে নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে নিহত দুই কিশোরের ময়না তদন্ত শেষে তাদের স্বজনদের কাছে লাশ দুটি হস্তান্তর করা হয়েছে। #