রংপুর নগরীতে ডিজিটাল ট্রাফিক ব্যবস্থা চালু করা প্রয়োজন
https://www.obolokon24.com/2017/03/rangpur_20.html
এস. কে. মামুন
বিভাগীয় নগরীতে তীব্র যানজোটের কারণে এই শহরের মানুষের রাস্তা চলাচল দুস্কর হয়ে দাড়িয়েছে। বর্তমানে অসংখ্য রিক্সা, অটোরিক্সা বিভিন্ন সরকারি বে-সরকারি প্রতিষ্ঠানে মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে যানজোটের সৃষ্টি হয়। দুঃখ জনক হলেও সত্য র্দীঘ দিনেও রংপুর শহরে ডিজিটাল ট্রাফিক ব্যবস্থা গড়ে উঠেনি। এর ফলে ঘন্টার পর ঘন্টা যানজোটের বিড়ম্বনায় পড়তে হয় জনগণকে। তাই দ্রুত যোগাযোগ এর লক্ষ্যে রংপুর শহরে ডিজিটাল ট্রাফিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা জরুরি হয়ে পড়েছে। নগরীর ব্যস্ততম সড়ক, মাহিগঞ্জ, সাতমাথা, শাপলা চত্ত্বর, জাহাজ কোম্পানী, পায়রা চত্ত্বর, সুপার মার্কেট , ডিসি অফিস ও মেডিকেল মোড়, মেডিকেল পূব গেট, কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনাল, মর্ডাণ মোড়, পার্কের মোড়, সিও বাজার, চেক পোষ্ট, পুলিশ টেনিং সেন্টার মোড়, লালবাগ, ডিজিটাল ট্রাফিক সিগনাল স্থাপনের জন্য রংপুরের, মাননীয় মেয়র, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, ডি আইজি, পুলিশ সুপার, মহাদয়ের প্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ কামনা করে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রী, অভিভাবকবৃন্দ, চাকুরীজীবি, এতে করে কিছুটা স্বস্তিতে চলাফেরা করতে পারবে নগরবাসী।
বিভাগীয় নগরীতে তীব্র যানজোটের কারণে এই শহরের মানুষের রাস্তা চলাচল দুস্কর হয়ে দাড়িয়েছে। বর্তমানে অসংখ্য রিক্সা, অটোরিক্সা বিভিন্ন সরকারি বে-সরকারি প্রতিষ্ঠানে মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে যানজোটের সৃষ্টি হয়। দুঃখ জনক হলেও সত্য র্দীঘ দিনেও রংপুর শহরে ডিজিটাল ট্রাফিক ব্যবস্থা গড়ে উঠেনি। এর ফলে ঘন্টার পর ঘন্টা যানজোটের বিড়ম্বনায় পড়তে হয় জনগণকে। তাই দ্রুত যোগাযোগ এর লক্ষ্যে রংপুর শহরে ডিজিটাল ট্রাফিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা জরুরি হয়ে পড়েছে। নগরীর ব্যস্ততম সড়ক, মাহিগঞ্জ, সাতমাথা, শাপলা চত্ত্বর, জাহাজ কোম্পানী, পায়রা চত্ত্বর, সুপার মার্কেট , ডিসি অফিস ও মেডিকেল মোড়, মেডিকেল পূব গেট, কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনাল, মর্ডাণ মোড়, পার্কের মোড়, সিও বাজার, চেক পোষ্ট, পুলিশ টেনিং সেন্টার মোড়, লালবাগ, ডিজিটাল ট্রাফিক সিগনাল স্থাপনের জন্য রংপুরের, মাননীয় মেয়র, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, ডি আইজি, পুলিশ সুপার, মহাদয়ের প্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ কামনা করে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রী, অভিভাবকবৃন্দ, চাকুরীজীবি, এতে করে কিছুটা স্বস্তিতে চলাফেরা করতে পারবে নগরবাসী।