নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলা ভিক্ষুকমুক্তের পর এবার মাদকমুক্ত করার কর্মসূচি শুরু
https://www.obolokon24.com/2017/03/kisargang_5.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৫ মার্চ॥
নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলা ভিক্ষুকমুক্তে সফলতার পর এবার মাদকমুক্ত উপজেলা গড়ার কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
আজ রবিবার বিকাল চারটার দিকে কিশোরীগঞ্জ থানা চত্তরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জেলা পুলিশের পক্ষে ওই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান।
জেলা পুলিশের উদ্যেগে কিশোরীগঞ্জ থানা পুলিশের আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বজলুর রশীদ। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মেহেদী হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার (সৈয়দপুর সার্কেল) জিয়াউর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনিছুল ইসলাম, বাহাগিলি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, শিশু নিকেতন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল মালেক প্রমুখ।
‘মাদককে না বলি, মাদকমুক্ত কিশোরীগঞ্জ গড়ি’ শ্লোগানে সামনে রেখে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা উপজেলা শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এসময় শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে মাদক বিরোধী প্রচারণার ব্যানার, ফেসটুন টানানো এবং লিফলেট বিতরণ করা হয়।
সহকারী পুলিশ সুপার জিয়াউর রহমান জানান, রবিবার বিকালে কিশোরীগঞ্জ উপজেলাকে মাদকমুক্ত করার কর্মসূচির উদ্বোধন হয়। দ্রুত শতভাগ মাদকমুক্ত করার লক্ষ্যে উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে মাদক বিরোধী সভা, সমাবেশ, লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম অব্যহত থাকবে।
উল্লেখ যে, এর আগে ২০১৪ সালের ৫ জুলাই ওই উপজেলাকে ভিক্ষুক মুক্ত ঘোষণা করে উপজেলা প্রশাসন। এরপর ওই পেশারসাথে জড়িত ৯৭৯জনকে পূর্ণবাসিত করা হয়। তারা এখন বিভিন্ন আয়বর্ধক কর্মের সাথে জড়িত।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রমতে, ৯৭৯জন ভিক্ষুককে বাছাই করে সে সময়ে উদ্যোগ নেয়া হয় পূর্ণবাসনের। তাদেরকে আনা হয় সরকারের বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনির মধ্যে। ৬৯০ পরিবারের বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয় আশ্রায়ন-২ প্রকল্পে। তাদের মধ্যে ৯৫১ জনকে আনা হয়েছে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের আওতায়। ওই প্রকল্পের আওতায় সুদবিহীন ঋণ প্রদান করে সৃষ্টি করা হয়েছে কর্মসংস্থানে। তারা এখন অনেকেই গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগী পালন করে আয় করছেন। পাশাপাশি ক্ষুদ্র ব্যবসাসহ অন্যান্য আয়বর্ধক কাজে জড়িত হয়েছেন। সে আয় দিয়ে তারা শিখেছেন সঞ্চয়ী হতে। উপজেলা পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকে তাদের সঞ্চয় এখন প্রায় দেড় কোটি টাকা। সফলতা এসেছে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণার।
নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলা ভিক্ষুকমুক্তে সফলতার পর এবার মাদকমুক্ত উপজেলা গড়ার কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
আজ রবিবার বিকাল চারটার দিকে কিশোরীগঞ্জ থানা চত্তরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জেলা পুলিশের পক্ষে ওই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান।
জেলা পুলিশের উদ্যেগে কিশোরীগঞ্জ থানা পুলিশের আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বজলুর রশীদ। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মেহেদী হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার (সৈয়দপুর সার্কেল) জিয়াউর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনিছুল ইসলাম, বাহাগিলি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, শিশু নিকেতন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল মালেক প্রমুখ।
‘মাদককে না বলি, মাদকমুক্ত কিশোরীগঞ্জ গড়ি’ শ্লোগানে সামনে রেখে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা উপজেলা শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এসময় শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে মাদক বিরোধী প্রচারণার ব্যানার, ফেসটুন টানানো এবং লিফলেট বিতরণ করা হয়।
সহকারী পুলিশ সুপার জিয়াউর রহমান জানান, রবিবার বিকালে কিশোরীগঞ্জ উপজেলাকে মাদকমুক্ত করার কর্মসূচির উদ্বোধন হয়। দ্রুত শতভাগ মাদকমুক্ত করার লক্ষ্যে উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে মাদক বিরোধী সভা, সমাবেশ, লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম অব্যহত থাকবে।
উল্লেখ যে, এর আগে ২০১৪ সালের ৫ জুলাই ওই উপজেলাকে ভিক্ষুক মুক্ত ঘোষণা করে উপজেলা প্রশাসন। এরপর ওই পেশারসাথে জড়িত ৯৭৯জনকে পূর্ণবাসিত করা হয়। তারা এখন বিভিন্ন আয়বর্ধক কর্মের সাথে জড়িত।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রমতে, ৯৭৯জন ভিক্ষুককে বাছাই করে সে সময়ে উদ্যোগ নেয়া হয় পূর্ণবাসনের। তাদেরকে আনা হয় সরকারের বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনির মধ্যে। ৬৯০ পরিবারের বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয় আশ্রায়ন-২ প্রকল্পে। তাদের মধ্যে ৯৫১ জনকে আনা হয়েছে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের আওতায়। ওই প্রকল্পের আওতায় সুদবিহীন ঋণ প্রদান করে সৃষ্টি করা হয়েছে কর্মসংস্থানে। তারা এখন অনেকেই গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগী পালন করে আয় করছেন। পাশাপাশি ক্ষুদ্র ব্যবসাসহ অন্যান্য আয়বর্ধক কাজে জড়িত হয়েছেন। সে আয় দিয়ে তারা শিখেছেন সঞ্চয়ী হতে। উপজেলা পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকে তাদের সঞ্চয় এখন প্রায় দেড় কোটি টাকা। সফলতা এসেছে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণার।