পীরগঞ্জে ওয়াজেদ সেতুর পাশে বালু উত্তোলনের কারনে সেতুর অবকাঠামো হুমকির সম্মুখিন
https://www.obolokon24.com/2017/02/rangpur_67.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল,নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার টুকুরিয়া ইউনিয়নের করতোয়া নদীর সংযোগ বৃহত্তম ওয়াজেদ সেতুর পাশে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারনে অবকাঠামো হুমকির সম্মুখিন বলে এলাকাবাসী মনে করছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে দুধিয়াবাড়ী গ্রামের মৃত. আবুল খায়েরের ছেলে মোক্তারুজ্জামান, একই গ্রামের খিজির উদ্দিনের ছেলে আকতারুল ইসলাম অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে। বালু উত্তোলনের স্থানটি গভীর গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় এ যাবৎ ঐ গ্রামের কয়েকশত বিঘা জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এভাবে বালু উত্তোলন করলে আগামী ১০ বছরের মধ্যে ওয়াজেদ সেতুর পিলার ভেঙ্গে পড়ার আশংকা রয়েছে। টুকুরিয়া ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম রবি, ঐ গ্রামের মেম্বর আলতাব হোসেন সহ গ্রামবাসী অনেকেই জানায় বালু উত্তোলন করার ফলে বটপাড়া বাজার সহ কয়েকশত বিঘা আবাদী জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। বালু উত্তোলনকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় তাদেরকে বাধা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এ ব্যাপারে নদী খেকোদের সাথে কথা হলে তারা বলেন প্রশাসনকে ম্যানেজ করে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। পত্রিকায় লিখলে কিছু করতে পারবে না। উপজেলা নির্বাহী অফিসার কমল কুমার ঘোষের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন অতি দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার টুকুরিয়া ইউনিয়নের করতোয়া নদীর সংযোগ বৃহত্তম ওয়াজেদ সেতুর পাশে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারনে অবকাঠামো হুমকির সম্মুখিন বলে এলাকাবাসী মনে করছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে দুধিয়াবাড়ী গ্রামের মৃত. আবুল খায়েরের ছেলে মোক্তারুজ্জামান, একই গ্রামের খিজির উদ্দিনের ছেলে আকতারুল ইসলাম অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে। বালু উত্তোলনের স্থানটি গভীর গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় এ যাবৎ ঐ গ্রামের কয়েকশত বিঘা জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এভাবে বালু উত্তোলন করলে আগামী ১০ বছরের মধ্যে ওয়াজেদ সেতুর পিলার ভেঙ্গে পড়ার আশংকা রয়েছে। টুকুরিয়া ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম রবি, ঐ গ্রামের মেম্বর আলতাব হোসেন সহ গ্রামবাসী অনেকেই জানায় বালু উত্তোলন করার ফলে বটপাড়া বাজার সহ কয়েকশত বিঘা আবাদী জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। বালু উত্তোলনকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় তাদেরকে বাধা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এ ব্যাপারে নদী খেকোদের সাথে কথা হলে তারা বলেন প্রশাসনকে ম্যানেজ করে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। পত্রিকায় লিখলে কিছু করতে পারবে না। উপজেলা নির্বাহী অফিসার কমল কুমার ঘোষের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন অতি দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।