দেশের কল্যাণে কাজ করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি রাষ্ট্রপতির আহ্বান
https://www.obolokon24.com/2017/02/presedent.html
ডেস্কঃ
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার পাশাপাশি জরুরি পরিস্থিতিতে জনগণ ও দেশের কল্যাণে কাজ করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ রাজশাহী ক্যান্টনমেন্টে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারের (বিআইআরসি) পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, আমি আশা করি আপনারা সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা জরুরি পরিস্থিতিতে জনগণের কল্যাণে কাজ করবেন। জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার পাশাপাশি দেশ গঠনেও আপনারা সক্রিয় ভূমিকা রাখবেন।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, সেনাবাহিনী একটি প্রতিষ্ঠান, যেখানে শৃঙ্খলা ও পেশাগত দক্ষতার কোনো বিকল্প নেই।
তিনি তার বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, একাত্তরে স্বাধীনতাযুদ্ধে যারা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন সেইসব বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং ভাষা আন্দোলনের বীর সৈনিকদের অবদানের কথা স্মরণ করেন।
রাষ্ট্রপতি হামিদ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন সেকশনে নতুন নতুন ইউনিট গঠন করার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় আধুনিক সরঞ্জাম ক্রয় করে ইতোমধ্যে সেনাবাহিনীকে আধুনিক ও সময়োপযোগী বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন।
সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের ভালো সেবা ও দায়িত্বশীল কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের জনগণের সম্মান ও ভালবাসা অর্জন করেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
এর আগে রাষ্ট্রপতি আর্টিলারি বাহিনীর বিশেষ দলের কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করেন। তিনি সেখানে রক্ষিত পরিদর্শন বহিতেও স্বাক্ষর করেন।
ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক রাষ্ট্রপতিকে অভ্যর্থনা জানান।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার পাশাপাশি জরুরি পরিস্থিতিতে জনগণ ও দেশের কল্যাণে কাজ করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ রাজশাহী ক্যান্টনমেন্টে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারের (বিআইআরসি) পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, আমি আশা করি আপনারা সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা জরুরি পরিস্থিতিতে জনগণের কল্যাণে কাজ করবেন। জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার পাশাপাশি দেশ গঠনেও আপনারা সক্রিয় ভূমিকা রাখবেন।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, সেনাবাহিনী একটি প্রতিষ্ঠান, যেখানে শৃঙ্খলা ও পেশাগত দক্ষতার কোনো বিকল্প নেই।
তিনি তার বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, একাত্তরে স্বাধীনতাযুদ্ধে যারা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন সেইসব বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং ভাষা আন্দোলনের বীর সৈনিকদের অবদানের কথা স্মরণ করেন।
রাষ্ট্রপতি হামিদ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন সেকশনে নতুন নতুন ইউনিট গঠন করার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় আধুনিক সরঞ্জাম ক্রয় করে ইতোমধ্যে সেনাবাহিনীকে আধুনিক ও সময়োপযোগী বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন।
সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের ভালো সেবা ও দায়িত্বশীল কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের জনগণের সম্মান ও ভালবাসা অর্জন করেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
এর আগে রাষ্ট্রপতি আর্টিলারি বাহিনীর বিশেষ দলের কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করেন। তিনি সেখানে রক্ষিত পরিদর্শন বহিতেও স্বাক্ষর করেন।
ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক রাষ্ট্রপতিকে অভ্যর্থনা জানান।