কিশোরগঞ্জে আলুক্ষেতে ইঁদুরের উপদ্রব দিশেহারা কৃষক
https://www.obolokon24.com/2017/01/kisargang_96.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় আলুক্ষেতে ব্যাপকভাবে ইঁদুরের আক্রমন দেখা দিয়েছে। ক্ষেতে আলু পুষ্ট হওয়ার আগেই ইঁদুরের আক্রমনে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। ইঁদুরের কবল থেকে রক্ষা পেতে সব ধরনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হচ্ছে কৃষক।
উপজেলার মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তারা জানান, এ সময় মাঠে ধানসহ অন্য কোন ফসল না থাকায় ও বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় এবার ইঁদুরের উপদ্রব বেড়েছে। তবে শুধু বিষটোপ নয় , কলাগাছ, লাঠি কিংবা বাঁশের মাথায় পলিথিন বেঁেধ দিলে ও রাতে ফসলের ক্ষেতে টায়ার পোড়ানোর পদ্ধতি ব্যবহার করলে ইঁদুর কিছুটা ভয়ে ক্ষেত ছেড়ে চলে যাবে।কৃষকদের এরকমই পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর নীলফামারী জেলার অতিরিক্ত উপ পরিচালক (পিপি)মোঃ কেরামত আলী জানান, ইদুর নিধন অভিযান ২০১৬ সালের হিসাব অনুযায়ী দেশে ইঁদুরের কারনে ৫ থেকে ৭ শতাংশ ফসলের বছরে ক্ষতি হয় দেড় থেকে দুই হাজার কোটি টাকার ফসল । আর্ন্তজাতিক ধান গবেষনা ইনস্টিটিউটের ২০১৩ সালের এক গবেষনা মতে, বাংলাদেশে ইঁদুর ৫০ থেকে ৫৪ লাখ লোকের এক বছরের খাবার নষ্ট করে। উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে রেকর্ড ছাড়িয়েছে আলুর আবাদ । গত বছর যেখানে ৬ হাজার হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছিল। এবারে সেখানে ৬ হাজার ৪ শত ৯০ হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছে। তবে এরই মধ্যে পাতাপচা রোগের পাশাপাশি ক্ষেতে হানা দিয়েছে ইঁদুরের দল। গাছের ডগা কেটে মাটি খঁড়ে অপুষ্ট আলু নষ্ট করছে ইঁদুরের দল।
বাহাগিলি ইউনিয়নে আলু চাষী দেলোয়ার হোসেন দুলাল জানান, চলতি মৌসুমে তিনি ৩৫ বিঘা জমিতে আলু চাষাবাদ করেছেন, অনুকুল আবহাওয়া থাকায় এবার আলু ক্ষেত ভালই বেড়ে উঠেছিল। কিন্তু মাঝখানে পাতাপচা রোগে ২০ বিঘা জমির আলু নষ্ঠ হয়ে গেছে। আর কিছুদিন গেলে আলু পুষ্ঠ হবে। এরই মধ্যে ক্ষেতে ইদুরের আক্রমন দেখা দিয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এনামুল হক বলেন, ইঁদুর নিধনের জন্য মাঠ পর্যায়ের উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদেরকে কৃষকের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় আলুক্ষেতে ব্যাপকভাবে ইঁদুরের আক্রমন দেখা দিয়েছে। ক্ষেতে আলু পুষ্ট হওয়ার আগেই ইঁদুরের আক্রমনে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। ইঁদুরের কবল থেকে রক্ষা পেতে সব ধরনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হচ্ছে কৃষক।
উপজেলার মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তারা জানান, এ সময় মাঠে ধানসহ অন্য কোন ফসল না থাকায় ও বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় এবার ইঁদুরের উপদ্রব বেড়েছে। তবে শুধু বিষটোপ নয় , কলাগাছ, লাঠি কিংবা বাঁশের মাথায় পলিথিন বেঁেধ দিলে ও রাতে ফসলের ক্ষেতে টায়ার পোড়ানোর পদ্ধতি ব্যবহার করলে ইঁদুর কিছুটা ভয়ে ক্ষেত ছেড়ে চলে যাবে।কৃষকদের এরকমই পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর নীলফামারী জেলার অতিরিক্ত উপ পরিচালক (পিপি)মোঃ কেরামত আলী জানান, ইদুর নিধন অভিযান ২০১৬ সালের হিসাব অনুযায়ী দেশে ইঁদুরের কারনে ৫ থেকে ৭ শতাংশ ফসলের বছরে ক্ষতি হয় দেড় থেকে দুই হাজার কোটি টাকার ফসল । আর্ন্তজাতিক ধান গবেষনা ইনস্টিটিউটের ২০১৩ সালের এক গবেষনা মতে, বাংলাদেশে ইঁদুর ৫০ থেকে ৫৪ লাখ লোকের এক বছরের খাবার নষ্ট করে। উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে রেকর্ড ছাড়িয়েছে আলুর আবাদ । গত বছর যেখানে ৬ হাজার হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছিল। এবারে সেখানে ৬ হাজার ৪ শত ৯০ হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছে। তবে এরই মধ্যে পাতাপচা রোগের পাশাপাশি ক্ষেতে হানা দিয়েছে ইঁদুরের দল। গাছের ডগা কেটে মাটি খঁড়ে অপুষ্ট আলু নষ্ট করছে ইঁদুরের দল।
বাহাগিলি ইউনিয়নে আলু চাষী দেলোয়ার হোসেন দুলাল জানান, চলতি মৌসুমে তিনি ৩৫ বিঘা জমিতে আলু চাষাবাদ করেছেন, অনুকুল আবহাওয়া থাকায় এবার আলু ক্ষেত ভালই বেড়ে উঠেছিল। কিন্তু মাঝখানে পাতাপচা রোগে ২০ বিঘা জমির আলু নষ্ঠ হয়ে গেছে। আর কিছুদিন গেলে আলু পুষ্ঠ হবে। এরই মধ্যে ক্ষেতে ইদুরের আক্রমন দেখা দিয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এনামুল হক বলেন, ইঁদুর নিধনের জন্য মাঠ পর্যায়ের উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদেরকে কৃষকের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।