মিরজাগঞ্জে তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ী প্রদান।
https://www.obolokon24.com/2017/01/domar_10.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমার মিরজাগঞ্জে তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ী প্রদান করা হয়েছে। ৯জানুয়ারী সোমবার সন্ধ্যায় জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের মিরজাগঞ্জ কলেজ মাঠে। মিরজাগঞ্জ মদিনাতুল উলুম হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিম খানার উদ্যোগে মরহুম দাতা সদস্যগণের রুহেুর মাগফেরাত কামনায় ১৫তম বার্ষিক মাহফিলে সাবেক শিক্ষক আব্দুল মজিদ মাষ্টারের সভাপতিত্বে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মাদরাসার জমিদাতা ও সাবেক টেপ্রিগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আজিজুল হক সরকার, জোড়াবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাচান, ইউনিয়ন আঃলীগের সভাপতি আব্দুল হাই সরকার। প্রধান বক্তা হিসাবে কোরআন ও হাদিসের আলোকে বয়ান পেশ করেন পীরজাদা হযরত মাওঃ মুহাম্মদ এমদাদুল হক, বগুড়া। বিশেষ বক্তা হযরত মাওঃ আব্দুল হামিদ হোসাইনী, খতিব বায়তুল আমান জামে মসজিদ ডোমার, হযরত মাওঃ মোসলেহ উদ্দিন শাহ্, অধ্যক্ষ, ডোমার আইডিয়াল একাডেমী। সাধারণ সম্পাদক আনজারুল হক মিলন জানান, উক্ত মাদরাসা ও এতিম খানায় মিলে মোট ছ্ত্রা সংখ্যা ৭০ জন, হাফেজ আব্দুল ওয়াজেদ ও গোালাম রাব্বানি শিক্ষক হিসাবে বিগত ২০ বছর যাবত খেদমত করে আসছে। সল্পআয়ে বর্তমানে মাদরাসা ও এতিমখানা পরিচালনা করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। আগামীতে সরকারী ও জনপ্রতিনিধিদের সহযোগীতা পেলে এরচেয়েও আরো বড় ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারবো। পরে উক্ত মাদরাসার ৪ জন হাফেজ ছাত্রকে পাগড়ী টুপি প্রদান করা হয়।
নীলফামারীর ডোমার মিরজাগঞ্জে তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ী প্রদান করা হয়েছে। ৯জানুয়ারী সোমবার সন্ধ্যায় জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের মিরজাগঞ্জ কলেজ মাঠে। মিরজাগঞ্জ মদিনাতুল উলুম হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিম খানার উদ্যোগে মরহুম দাতা সদস্যগণের রুহেুর মাগফেরাত কামনায় ১৫তম বার্ষিক মাহফিলে সাবেক শিক্ষক আব্দুল মজিদ মাষ্টারের সভাপতিত্বে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মাদরাসার জমিদাতা ও সাবেক টেপ্রিগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আজিজুল হক সরকার, জোড়াবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাচান, ইউনিয়ন আঃলীগের সভাপতি আব্দুল হাই সরকার। প্রধান বক্তা হিসাবে কোরআন ও হাদিসের আলোকে বয়ান পেশ করেন পীরজাদা হযরত মাওঃ মুহাম্মদ এমদাদুল হক, বগুড়া। বিশেষ বক্তা হযরত মাওঃ আব্দুল হামিদ হোসাইনী, খতিব বায়তুল আমান জামে মসজিদ ডোমার, হযরত মাওঃ মোসলেহ উদ্দিন শাহ্, অধ্যক্ষ, ডোমার আইডিয়াল একাডেমী। সাধারণ সম্পাদক আনজারুল হক মিলন জানান, উক্ত মাদরাসা ও এতিম খানায় মিলে মোট ছ্ত্রা সংখ্যা ৭০ জন, হাফেজ আব্দুল ওয়াজেদ ও গোালাম রাব্বানি শিক্ষক হিসাবে বিগত ২০ বছর যাবত খেদমত করে আসছে। সল্পআয়ে বর্তমানে মাদরাসা ও এতিমখানা পরিচালনা করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। আগামীতে সরকারী ও জনপ্রতিনিধিদের সহযোগীতা পেলে এরচেয়েও আরো বড় ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারবো। পরে উক্ত মাদরাসার ৪ জন হাফেজ ছাত্রকে পাগড়ী টুপি প্রদান করা হয়।