যুদ্ধাপরাধী মঈন-আশরাফকে ফেরাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে : ওবায়দুল কাদের
https://www.obolokon24.com/2016/12/obaidul-kader.html
অবলোকন নিউজ-স্বাধীনতাযুদ্ধে বিজয়ের প্রাক্কালে বুদ্ধিজীবীদের হত্যার দায়ে ফাঁসির দণ্ড পাওয়া প্রবাসী ২ যুদ্ধাপরাধী চৌধুরী মঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামানকে ফিরিয়ে আনতে
সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবাদুল কাদের।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সেতুমন্ত্রী।
তিনি বলেন, যারা সেরা সন্তানদের হত্যা করেছে, তাদের মধ্যে যারা শীর্ষস্থানীয়, তাদের বিচার কাজ শুধু সম্পন্নই হয় নাই, তাদের এক্সিকিউটও করা হয়েছে। বাইরে যারা আছে তাদেরও দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সরকারের সক্রিয় প্রয়াস অব্যাহত রয়েছে।
ওবাদুল কাদের বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক শক্তি আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছে। এই সাম্প্রদায়িক শক্তি এখনও ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তাদের ষড়যন্ত্র অব্যাহত আছে।
মঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামানকে ফিরিয়ে আনতে সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, সময়মতো এ বিষয়ে সুসংবাদ দেয়া যাবে বলে তিনি আশা করছেন।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ২ দিন আগে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, চিকিৎসক, শিল্পী, লেখক, সাংবাদিকসহ বহু খ্যাতিমান বাঙালিকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করা হয়। তাতে প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করে রাজাকার, আলবদর ও আল শামস বাহিনীর সদস্যরা।
সেই ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে একাত্তরের বদর কমান্ডার আলী আহসান মো. মুজাহিদ ও বদর বাহিনীর সর্বোচ্চ নেতা মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। আর সেই নীলনকশা বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেয়া দুই বদর নেতা আশরাফুজ্জামান খান ও চৌধুরী মুঈনুদ্দীনকেও ২০১৩ সালে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল।
পলাতক এই দুই বদর নেতা বিচারের মুখোমুখি দাঁড়াননি। আত্মসমর্পণ না করায় তারা আপিলের সুযোগ হারালেও এখন পর্যন্ত তাদের ফিরিয়ে এনে দণ্ড কার্যকর করা যায়নি।
জামায়াতে ইসলামী তখনকার সহযোগী সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের এই দুই কেন্দ্রীয় নেতা মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ জন শিক্ষক, ৬ জন সাংবাদিক ও ৩ জন চিকিৎসকসহ ১৮ বুদ্ধিজীবীকে অপহরণের পর হত্যা করেন বলে রায়ে উঠে আসে।
ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দলের তথ্য অনুসারে পলাতক আশরাফুজ্জামান বর্তমানে আছেন যুক্তরাষ্ট্রে, আর মুঈনুদ্দীন যুক্তরাজ্যে। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম গতবছর জানিয়েছিলেন, তারা যোগাযোগ করার পর ব্রিটিশ সরকার বলেছে, ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে তারা ফেরত পাঠায় না। আর যুক্তরাষ্ট্রও বাংলাদেশের আহ্বানে কোনো সাড়া দেয়নি।
সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবাদুল কাদের।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সেতুমন্ত্রী।
তিনি বলেন, যারা সেরা সন্তানদের হত্যা করেছে, তাদের মধ্যে যারা শীর্ষস্থানীয়, তাদের বিচার কাজ শুধু সম্পন্নই হয় নাই, তাদের এক্সিকিউটও করা হয়েছে। বাইরে যারা আছে তাদেরও দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সরকারের সক্রিয় প্রয়াস অব্যাহত রয়েছে।
ওবাদুল কাদের বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক শক্তি আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছে। এই সাম্প্রদায়িক শক্তি এখনও ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তাদের ষড়যন্ত্র অব্যাহত আছে।
মঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামানকে ফিরিয়ে আনতে সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, সময়মতো এ বিষয়ে সুসংবাদ দেয়া যাবে বলে তিনি আশা করছেন।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ২ দিন আগে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, চিকিৎসক, শিল্পী, লেখক, সাংবাদিকসহ বহু খ্যাতিমান বাঙালিকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করা হয়। তাতে প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করে রাজাকার, আলবদর ও আল শামস বাহিনীর সদস্যরা।
সেই ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে একাত্তরের বদর কমান্ডার আলী আহসান মো. মুজাহিদ ও বদর বাহিনীর সর্বোচ্চ নেতা মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। আর সেই নীলনকশা বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেয়া দুই বদর নেতা আশরাফুজ্জামান খান ও চৌধুরী মুঈনুদ্দীনকেও ২০১৩ সালে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল।
পলাতক এই দুই বদর নেতা বিচারের মুখোমুখি দাঁড়াননি। আত্মসমর্পণ না করায় তারা আপিলের সুযোগ হারালেও এখন পর্যন্ত তাদের ফিরিয়ে এনে দণ্ড কার্যকর করা যায়নি।
জামায়াতে ইসলামী তখনকার সহযোগী সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের এই দুই কেন্দ্রীয় নেতা মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ জন শিক্ষক, ৬ জন সাংবাদিক ও ৩ জন চিকিৎসকসহ ১৮ বুদ্ধিজীবীকে অপহরণের পর হত্যা করেন বলে রায়ে উঠে আসে।
ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দলের তথ্য অনুসারে পলাতক আশরাফুজ্জামান বর্তমানে আছেন যুক্তরাষ্ট্রে, আর মুঈনুদ্দীন যুক্তরাজ্যে। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম গতবছর জানিয়েছিলেন, তারা যোগাযোগ করার পর ব্রিটিশ সরকার বলেছে, ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে তারা ফেরত পাঠায় না। আর যুক্তরাষ্ট্রও বাংলাদেশের আহ্বানে কোনো সাড়া দেয়নি।