তারুন্যের ইচ্ছেশক্তি ও মনোবল নিয়ে বাইসাইকেলে দেশ ভ্রমনে বের হয়েছেন রুবেল মিয়া
https://www.obolokon24.com/2016/10/bycicle.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
রুবেল মিয়া (৩৫)। বাইসাইকেলে দেশ ভ্রমনের উদেশ্যে বের হয়েছেন তিনি। নিজের ‘ইচ্ছাশক্তি’ আর ‘মনোবল’ এই দুইটিকে এক করে দেশের তরুণ সমাজ যে কোন উদ্যোগ গ্রহণ করলে তা যে সফল হতে বাধ্য, মূলতঃ তা প্রমাণ করতেই তাঁর এ বাইসাইকেলের দেশ ভ্রমনের উদ্দেশ্য।
গত ১১ অক্টোবর তিনি দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা জিরোপয়েন্ট থেকে বেলা ১১টা ২০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে বাইসাইকেলে যাত্রা শুরু করেছেন। এরপর পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলা শহরে পৌঁছেন বিকেল ৫টায়। সেখানে করতোয়া নামের একটি আবাসিক হোটেলে রাত্রী যাপন করেন। সেখানে রাত্রী যাপনে পর ভোর ৫টায় যাত্রা করে সকাল সাড়ে ৭টায় সৈয়দপুর শহরে পৌঁছেন। বর্তমানে তিনি নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরে অবস্থান করছেন। আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) ভোর ৫টায় তিনি রংপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন।
এর আগে গত ১০ সেপ্টেম্বর ২টায় কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্টমার্টিন থেকে বাইসাইকেলে দেশ ভ্রমনের উদ্দেশ্যে প্রথম যাত্রা শুরু করেন তিনি। পরে কক্সবাজার লিংক রোড, চট্রগ্রামের পটিয়া, মহিপাল হয়ে ১৩ সেপ্টেম্বর রাত ১১টায় ঢাকার মোহাম্মদপুরে পৌঁছেন। এরপর তিনি বাসযোগে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় যান। পরবর্তীতে সেখান থেকে পুনরায় বাইসাইকেলে ঢাকা উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছেন। বাইসাইকেলে ভ্রমন কালে তিনি সড়ক মহাসড়কের পাশের হোটেলে অবস্থান করবেন।
রুবেল ঢাকায় একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। তাঁর বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার নন্দীবাড়ী গ্রামে। তাঁর বাবা মো. সুরজ মিয়া এবং মা মোসাম্মৎ জরিনা বেগম।
গতকাল বুধবার সৈয়দপুর শহরে স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রুবেল মিয়া জানান, দেশের বর্তমান প্রজন্মই আগামী দিনের ভবিষ্যত। আজকের তরুণ সমাজই আগামীতে দেশ পরিচালনায় নেতৃত্ব দিবেন। তরুণ সমাজের মধ্যে রয়েছেন প্রবল ইচ্ছাশক্তি ও মনোবল তথা কর্মস্পৃহা। তারা ইচ্ছে করে যে কোন কাজ শুরু করে শেষ করতে পারেন। নিজের ইচ্ছে শক্তি ও মনোবলের কাছে কোন কিছুই তাদের কাছে বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। তাই তাদের ইচ্ছা শক্তি ও মনোবল প্রমাণের জন্য তাঁর এ বাইসাইকেলে দেশ ভ্রমনের উদ্দেশ্য। তিনি তাঁর বাইসাইকেলে দেশ ভ্রমণে মহাসড়কের নিকটবর্তী জেলা ও উপজেলার গণমাধ্যমকর্মী ও সর্বসাধারণের সার্বিক সাহায্য-সহযোগিতা কামনা করেছেন।
রুবেল মিয়া (৩৫)। বাইসাইকেলে দেশ ভ্রমনের উদেশ্যে বের হয়েছেন তিনি। নিজের ‘ইচ্ছাশক্তি’ আর ‘মনোবল’ এই দুইটিকে এক করে দেশের তরুণ সমাজ যে কোন উদ্যোগ গ্রহণ করলে তা যে সফল হতে বাধ্য, মূলতঃ তা প্রমাণ করতেই তাঁর এ বাইসাইকেলের দেশ ভ্রমনের উদ্দেশ্য।
গত ১১ অক্টোবর তিনি দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা জিরোপয়েন্ট থেকে বেলা ১১টা ২০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে বাইসাইকেলে যাত্রা শুরু করেছেন। এরপর পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলা শহরে পৌঁছেন বিকেল ৫টায়। সেখানে করতোয়া নামের একটি আবাসিক হোটেলে রাত্রী যাপন করেন। সেখানে রাত্রী যাপনে পর ভোর ৫টায় যাত্রা করে সকাল সাড়ে ৭টায় সৈয়দপুর শহরে পৌঁছেন। বর্তমানে তিনি নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরে অবস্থান করছেন। আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) ভোর ৫টায় তিনি রংপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন।
এর আগে গত ১০ সেপ্টেম্বর ২টায় কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্টমার্টিন থেকে বাইসাইকেলে দেশ ভ্রমনের উদ্দেশ্যে প্রথম যাত্রা শুরু করেন তিনি। পরে কক্সবাজার লিংক রোড, চট্রগ্রামের পটিয়া, মহিপাল হয়ে ১৩ সেপ্টেম্বর রাত ১১টায় ঢাকার মোহাম্মদপুরে পৌঁছেন। এরপর তিনি বাসযোগে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় যান। পরবর্তীতে সেখান থেকে পুনরায় বাইসাইকেলে ঢাকা উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছেন। বাইসাইকেলে ভ্রমন কালে তিনি সড়ক মহাসড়কের পাশের হোটেলে অবস্থান করবেন।
রুবেল ঢাকায় একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। তাঁর বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার নন্দীবাড়ী গ্রামে। তাঁর বাবা মো. সুরজ মিয়া এবং মা মোসাম্মৎ জরিনা বেগম।
গতকাল বুধবার সৈয়দপুর শহরে স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রুবেল মিয়া জানান, দেশের বর্তমান প্রজন্মই আগামী দিনের ভবিষ্যত। আজকের তরুণ সমাজই আগামীতে দেশ পরিচালনায় নেতৃত্ব দিবেন। তরুণ সমাজের মধ্যে রয়েছেন প্রবল ইচ্ছাশক্তি ও মনোবল তথা কর্মস্পৃহা। তারা ইচ্ছে করে যে কোন কাজ শুরু করে শেষ করতে পারেন। নিজের ইচ্ছে শক্তি ও মনোবলের কাছে কোন কিছুই তাদের কাছে বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। তাই তাদের ইচ্ছা শক্তি ও মনোবল প্রমাণের জন্য তাঁর এ বাইসাইকেলে দেশ ভ্রমনের উদ্দেশ্য। তিনি তাঁর বাইসাইকেলে দেশ ভ্রমণে মহাসড়কের নিকটবর্তী জেলা ও উপজেলার গণমাধ্যমকর্মী ও সর্বসাধারণের সার্বিক সাহায্য-সহযোগিতা কামনা করেছেন।