কিশোরগঞ্জে সেপ্টেম্বর মাসে রেশনিং কার্ডের চাল পায়নি হতদরিদ্ররা
https://www.obolokon24.com/2016/10/kisargang_13.html
মোঃ শামীম হোসেন (বাবু)কিশোরগঞ্জ,নীলফামারী
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় রেশনিং কার্ডের মাধ্যমে ১০ টাকা কেজি দরে চাল পাচ্ছেনা হত দরিদ্ররা। সেপ্টেম্বর মাসের পহেলা তারিখ থেকে এ কর্মসুচী চালু হওয়ার কথা থাকলেও দলীয় কোন্দল, ডিলার নিয়োগে জটিলতা চেয়ারম্যান- মেম্বারদের মাঝে দন্দের কারণে প্রধানমন্ত্রীর বহুকাঙ্খিত এ কর্মসুচী চালু করা যাচ্ছেনা বলে একটি সুত্রে জানা গেছে।
জানা গেছে, এ উপজেলায় ২২ হাজার ২৩৪ জন হত দরিদ্রকে রেশনিং কার্ডের মাধ্যমে ১০ টাকা কেজি দরে গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে চাল দেয়ার কথা। কিন্তু এখন পর্যন্ত ডিলার নিয়োগ করতে পারেনি কর্তপক্ষ। ৯ টি ইউনিয়নের জন্য ৩৯ জন ডিলার নিয়োগ দেয়ার নিয়ম থাকলেও আবেদন করেন ১২৯ জন। এদের মধ্যে কেউ সরকারী দলের সাথে যুক্ত আবার কেউ ক্ষমতাধর প্রভাবশালী। ডিলার নিয়োগের নীতিমালার তোয়াক্কা এরা করেনা। সবার দাবি তাল গাছটা আমাকেই দিতে হবে। এদিকে অভিযোগ উঠেছে দুই এমপির প্রতিনিধিরা আবেদনকারী সাধারন ব্যবসায়ীদের কাছে ডিলারী পাইয়ে দিতে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লাখ করে টাকা নিয়েছেন। এসব লোকদের পক্ষে এমপিরা ডিও লেটারও দিয়েছেন। অপরদিকে চেয়ারম্যান - মেম্বাররা প্রকৃত হতদরিদ্রদের তালিকাভুক্ত না করে রেশনিং সুবিধা ভোগিদের কাছ থেকে অর্থনৈতিক সুবিধা নিয়ে তালিকা প্রনয়ন করে। এতে করে প্রকৃত হতদরিদ্ররা বঞ্চিত হয়েছে। এ বিষয়ে তালিকা যাচাই কমিটির প্রধান উপদেষ্ঠা নীলফামারী ৪ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শওকত চৌধুরীর সাথে কথা বললে তিনি জানান, চেয়ারম্যান- মেম্বাররা হতদরিদ্রদের তালিকা এখনোও ফাইনাল করতে পারেনি। ডিলার নিয়োগের বিষয়টি মাত্র একদিনের ব্যাপার । প্রতিনিধিদের টাকা নেয়ার বিষয়টি তিনি খতিয়ে দেখবেন বলে জানান।
ডিলার নিয়োগ কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসানের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি সভাপতি ঠিকই কিন্তু আমার কোন গতি নেই। সবই এমপিরা করবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা সামছুল হক বলেন, ডিলার নিয়োগ পেতে যারা আবেদন করেছেন তাদের যাচাই বাছাই কাজ চলছে। দলীয় কোন্দল আছে কিনা জানিনা।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় রেশনিং কার্ডের মাধ্যমে ১০ টাকা কেজি দরে চাল পাচ্ছেনা হত দরিদ্ররা। সেপ্টেম্বর মাসের পহেলা তারিখ থেকে এ কর্মসুচী চালু হওয়ার কথা থাকলেও দলীয় কোন্দল, ডিলার নিয়োগে জটিলতা চেয়ারম্যান- মেম্বারদের মাঝে দন্দের কারণে প্রধানমন্ত্রীর বহুকাঙ্খিত এ কর্মসুচী চালু করা যাচ্ছেনা বলে একটি সুত্রে জানা গেছে।
জানা গেছে, এ উপজেলায় ২২ হাজার ২৩৪ জন হত দরিদ্রকে রেশনিং কার্ডের মাধ্যমে ১০ টাকা কেজি দরে গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে চাল দেয়ার কথা। কিন্তু এখন পর্যন্ত ডিলার নিয়োগ করতে পারেনি কর্তপক্ষ। ৯ টি ইউনিয়নের জন্য ৩৯ জন ডিলার নিয়োগ দেয়ার নিয়ম থাকলেও আবেদন করেন ১২৯ জন। এদের মধ্যে কেউ সরকারী দলের সাথে যুক্ত আবার কেউ ক্ষমতাধর প্রভাবশালী। ডিলার নিয়োগের নীতিমালার তোয়াক্কা এরা করেনা। সবার দাবি তাল গাছটা আমাকেই দিতে হবে। এদিকে অভিযোগ উঠেছে দুই এমপির প্রতিনিধিরা আবেদনকারী সাধারন ব্যবসায়ীদের কাছে ডিলারী পাইয়ে দিতে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লাখ করে টাকা নিয়েছেন। এসব লোকদের পক্ষে এমপিরা ডিও লেটারও দিয়েছেন। অপরদিকে চেয়ারম্যান - মেম্বাররা প্রকৃত হতদরিদ্রদের তালিকাভুক্ত না করে রেশনিং সুবিধা ভোগিদের কাছ থেকে অর্থনৈতিক সুবিধা নিয়ে তালিকা প্রনয়ন করে। এতে করে প্রকৃত হতদরিদ্ররা বঞ্চিত হয়েছে। এ বিষয়ে তালিকা যাচাই কমিটির প্রধান উপদেষ্ঠা নীলফামারী ৪ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শওকত চৌধুরীর সাথে কথা বললে তিনি জানান, চেয়ারম্যান- মেম্বাররা হতদরিদ্রদের তালিকা এখনোও ফাইনাল করতে পারেনি। ডিলার নিয়োগের বিষয়টি মাত্র একদিনের ব্যাপার । প্রতিনিধিদের টাকা নেয়ার বিষয়টি তিনি খতিয়ে দেখবেন বলে জানান।
ডিলার নিয়োগ কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসানের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি সভাপতি ঠিকই কিন্তু আমার কোন গতি নেই। সবই এমপিরা করবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা সামছুল হক বলেন, ডিলার নিয়োগ পেতে যারা আবেদন করেছেন তাদের যাচাই বাছাই কাজ চলছে। দলীয় কোন্দল আছে কিনা জানিনা।