তিস্তায় বন্যা ও ভাঙ্গন কবলিত মানুষজনের মাঝে তৃতীয় দফায় ত্রান বিতরন
https://www.obolokon24.com/2016/08/tista.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ॥ তিস্তা নদীর বন্যা ও ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন ও ক্ষতিগ্রস্থ্য পরিবারগুলো মাঝে ত্রান বিতরন করা হয়েছে।রবিবার বিকালে দূর্যোগ ব্যব¯হাপনা অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক গিয়াস উদ্দিন আহম্মদ। এ সময় তার সাথে ছিলেন জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেনজেলা ত্রান কর্মকর্তা তাজুল ইসলাম, ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম, পি আই ও, নায়মা তাবাসুচ্ছুম শাহ, টেপাখড়িবাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম শাহিন, খগাখড়িবাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম লিথন প্রমুখ। নৌকাযোগে তারা তিস্তা নদীর চরখাড়িবাড়ি পূর্বখড়িবাড়ি মৌজার ১১টি গ্রাম ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং নদী ভাঙ্গন বন্যা কবলিত মানুষজনের খোঁজখবর নেন। পরিদর্শন শেষে তারা তিস্তা বাঁধে আশ্রিত ১৮৩৫ পরিবারের মাঝে এই ত্রান বিতরন করেন।
সুত্র মতে, নদী ভাঙ্গনে বসতভিটা হারানো তিস্তার বাঁধে আশ্রিত ১৪৭৫ পরিবারেরর মাঝে ১৫ কেজি করে চাল ও নগদ ৫০০ করে টাকা, বন্যার পানিতে ঘরবাড়ি তলিয়ে থাকা ৩৬০ পরিবারকে ১০ কেজি করে চাল ও নগদ ৫০০ টাকা করে প্রদান করা হয়। উপজেলা ত্রান শাখা সুত্র মতে, ত্রান মন্ত্রনালয়ের প্রেরিত তৃতীয় দফায় এই চাল ও নগদ অর্থ বিতরন করা হলো। এর আগে দুই দফায় প্যাকেজ ত্রান হিসাবে চাল ৫ কেজি, সোয়াবিন তেল এক লিটার, ও এক কেজি করে মুসুলডাল,চিনি,চিড়া ও মুড়ি, এবং ১২টি করে মোমবাতি ও দিয়াশালাই এবং খয়রাতি হিসবে ২০ কেজি করে চাল ও নগদ ৫০০ টাকা করে বিতরন করা হয়েছিল।
সুত্র মতে, নদী ভাঙ্গনে বসতভিটা হারানো তিস্তার বাঁধে আশ্রিত ১৪৭৫ পরিবারেরর মাঝে ১৫ কেজি করে চাল ও নগদ ৫০০ করে টাকা, বন্যার পানিতে ঘরবাড়ি তলিয়ে থাকা ৩৬০ পরিবারকে ১০ কেজি করে চাল ও নগদ ৫০০ টাকা করে প্রদান করা হয়। উপজেলা ত্রান শাখা সুত্র মতে, ত্রান মন্ত্রনালয়ের প্রেরিত তৃতীয় দফায় এই চাল ও নগদ অর্থ বিতরন করা হলো। এর আগে দুই দফায় প্যাকেজ ত্রান হিসাবে চাল ৫ কেজি, সোয়াবিন তেল এক লিটার, ও এক কেজি করে মুসুলডাল,চিনি,চিড়া ও মুড়ি, এবং ১২টি করে মোমবাতি ও দিয়াশালাই এবং খয়রাতি হিসবে ২০ কেজি করে চাল ও নগদ ৫০০ টাকা করে বিতরন করা হয়েছিল।