নীলফামারীতে পিটিআই সুপার দুই ঘন্টা অবরুদ্ধ
https://www.obolokon24.com/2016/06/nilphamari-pti.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয় নীলফামারী ৩০ জুন॥
নীলফামারীর প্রাইমারি টিচার ট্রেনিং ইন্সটিটিউটের (পিটিআই) সুপার সাদিয়া আফ্রিন বিজলীর বিরুদ্ধে প্রশিক্ষনার্থী শিক্ষকদের নিকট থেকে জোড়পূর্বক ঘুষ, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ তুলে অবরুদ্ধ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে দুই ঘন্টা ব্যাপী তাকে অফিস রুমে তালা মেরে অবরুদ্ধ করে রাখে প্রশিক্ষনার্থীরা। পরে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) এজেএম এরশাদ আহসান হাবিব এসে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দিলে প্রশিক্ষনার্থীরা তার রুমের তালা খুলে দেয়। এ ঘটনায় প্রশিক্ষনার্থীরা জেলা প্রশাসক ববাবর একটি স্মারক লিপি প্রদান করে।
অভিযোগ মতে তিনি ২০১২ সালের ২১ জুলাই যোগদান করে উক্ত সুপার দুর্নীতির বটবৃক্ষে পরিণত হয়েছেন। বর্তমান শিক্ষা বছরে পিটিআইতে ১৯৭ জন প্রশিক্ষণার্থী রয়েছে। তাদের নির্ধারিত ভর্তি ফি ১০০০ টাকার স্থলে ২১শত টাকা এবং সংস্থাপন ফি বাবাদ ৩০০ টাকা জোড়পূর্বক আদায় কালে প্রশিক্ষনার্থীরা প্রতিবাদী হয়ে তাকে অবরুদ্ধ করে।
শিক্ষার্থীরা জানায়, প্রতি মাসে সরকার শিক্ষার্থীদের ১৫শ টাকা সম্মানি দেয়। কিন্তু ফেল করানোর ভয় দেখিয়ে সুপার শিক্ষার্থীদের সম্মানির কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। একাধিক শিক্ষার্থী জানায়, হোস্টেলে বসবাসরত শিক্ষার্থীদের রান্নার কাঠ স্লাপ¬াই দেয়ার নামে তিনি লক্ষাধিক টাকা নিয়েছেন। বিদ্যুৎ বিল সরকার দেয়, তারপরও সুপার শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিদ্যুৎ বিল আদায় করে নিজেই পকেটে ভরেন। তার এখানে যোগদানের পর হতে তিনি প্রায় দুই কোটি টাকা আতœসাৎ করেছেন।
এ ব্যাপারে পিটিআই সুপার সাদিয়া আফ্রিন বিজলী সাংবাদিকদের জানান তার বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগ সঠিক নয়। কারন দেশের সকল পিটিআই যে নিয়মে চলে তিনিও নীলফামারীতে সে নিয়মে পচিালনা করেন।
জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেন জানান ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) কে পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনা হয়। পিটিআইর প্রশিক্ষনার্থীরা লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। একটি তদন্ত টিম গঠন করে ঘটনা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
নীলফামারীর প্রাইমারি টিচার ট্রেনিং ইন্সটিটিউটের (পিটিআই) সুপার সাদিয়া আফ্রিন বিজলীর বিরুদ্ধে প্রশিক্ষনার্থী শিক্ষকদের নিকট থেকে জোড়পূর্বক ঘুষ, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ তুলে অবরুদ্ধ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে দুই ঘন্টা ব্যাপী তাকে অফিস রুমে তালা মেরে অবরুদ্ধ করে রাখে প্রশিক্ষনার্থীরা। পরে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) এজেএম এরশাদ আহসান হাবিব এসে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দিলে প্রশিক্ষনার্থীরা তার রুমের তালা খুলে দেয়। এ ঘটনায় প্রশিক্ষনার্থীরা জেলা প্রশাসক ববাবর একটি স্মারক লিপি প্রদান করে।
অভিযোগ মতে তিনি ২০১২ সালের ২১ জুলাই যোগদান করে উক্ত সুপার দুর্নীতির বটবৃক্ষে পরিণত হয়েছেন। বর্তমান শিক্ষা বছরে পিটিআইতে ১৯৭ জন প্রশিক্ষণার্থী রয়েছে। তাদের নির্ধারিত ভর্তি ফি ১০০০ টাকার স্থলে ২১শত টাকা এবং সংস্থাপন ফি বাবাদ ৩০০ টাকা জোড়পূর্বক আদায় কালে প্রশিক্ষনার্থীরা প্রতিবাদী হয়ে তাকে অবরুদ্ধ করে।
শিক্ষার্থীরা জানায়, প্রতি মাসে সরকার শিক্ষার্থীদের ১৫শ টাকা সম্মানি দেয়। কিন্তু ফেল করানোর ভয় দেখিয়ে সুপার শিক্ষার্থীদের সম্মানির কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। একাধিক শিক্ষার্থী জানায়, হোস্টেলে বসবাসরত শিক্ষার্থীদের রান্নার কাঠ স্লাপ¬াই দেয়ার নামে তিনি লক্ষাধিক টাকা নিয়েছেন। বিদ্যুৎ বিল সরকার দেয়, তারপরও সুপার শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিদ্যুৎ বিল আদায় করে নিজেই পকেটে ভরেন। তার এখানে যোগদানের পর হতে তিনি প্রায় দুই কোটি টাকা আতœসাৎ করেছেন।
এ ব্যাপারে পিটিআই সুপার সাদিয়া আফ্রিন বিজলী সাংবাদিকদের জানান তার বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগ সঠিক নয়। কারন দেশের সকল পিটিআই যে নিয়মে চলে তিনিও নীলফামারীতে সে নিয়মে পচিালনা করেন।
জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেন জানান ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) কে পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনা হয়। পিটিআইর প্রশিক্ষনার্থীরা লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। একটি তদন্ত টিম গঠন করে ঘটনা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।