চন্দনপাটে দুই পীরের মাদ্রাসার ঘর নির্মান নিয়ে দ্বন্দ চরমে
https://www.obolokon24.com/2016/02/rangpur_1.html
হাজী মারুফ :
রংপুর সদর উপজেলার চন্দনপাটে শাহবাজপুর এতিমখানা ও দুই পীরের মাজার হাফিজিয়া মাদ্রাসার ঘর নির্মানকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের দদ্ব চরমে উঠেছে। ফলে যে কোন মূহুর্তে সংঘর্ষের আশংকা করছেন এলাকাবাসী।
জানা গেছে, শাহবাজপুর এতিমখানা ও দুই পীরের মাজার হাফিজিয়া মাদ্রাসার সভাপতি সোলায়মান হোসেন এতিম ছাত্রদের থাকার জন্য এলাকাবাসীর সহযোগিতা নিয়ে সম্প্রতি দুইটি পাকা ঘর নির্মাণ কাজ শুরু করেন। অপর দিকে এলাকার পার্শ্ববতী আকবর আলী ও তার পরিবারের লোকেরা ঘর নির্মাণ বন্ধ করার দাবি জানান এবং জমিটি তার নিজ নামীয় রেকর্ডভুক্ত বলে দাবি করেন।
সরজমিনে গেলে মাদ্রসার সভাপতি সোলায়মান হোসেন এ প্রতিবেদক কে জানান, ২০০৮ সালে মাদ্রসার দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে তিনি অনেক কষ্টে মাদ্রাসার জমি কাগজ উদ্বারে বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরে সংগ্রহ করেন। মাদ্রাসার সভাপতি জানান, ১৯৭২ সালে জনৈক নোইচমাই বিবির কাছ থেকে আবেদ উদ্দিন মুন্সি ১৭শতক জমি ক্রয় করে মাদ্রাসার নামে দান করেন। তখন থেকেই মাদ্রাসার কার্যক্রম চলে আসছে । কিন্তু পুরো জমি মাদ্রাসার দখলে নেই। পাশে অবৈধ স্থাপনা তৈরী হওয়ায় এলাকার গন্যমাণ্য সুশীল সমাজকে নিয়ে এই অবৈধ স্থাপনা ভেঙ্গে আমরা মাদ্রাসার ছাত্রদের থাকার ঘর নিমার্ণ করছি ।
অপরদিকে আকবর আলী ও তার পুত্র আব্দুল মজিদ সাংবাদিকদের জানান, সভাপতি সোলায়মান হোসেন জোড় করে আমাদের ছয় শতক জমি দখলে নেয়। আমাদের জমির কাগজ ঠিক আছে দীর্ঘ ২০ বছর ধরে আমরা ভোগ দখল করে আসছি। হঠাৎ সভাপতি সোলায়মান জোর করে স্থাপনা ভেঙ্গে দিয়ে প্রাচীর নিমার্ণ করেন। এ ব্যাপারে আব্দুল মজিদ চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি আদালতে মাদ্রসার সভাপতিসহ ১০ জনের বিরুদ্বে একটি অভিযোগ দাখিল করেন।
এ ঘটনায় চন্দনপাঠ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বৈঠকে বসলেও কোন সুরাহা করতে পারেনি। অপরদিকে ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি । এলাকাবাসী, মুসল্লী ও গণ্যমাণ্য ব্যাক্তি সচেতন মহল জানান, এই দুই পীরের মাজার অনেকদিনের। চন্দপাটবাসীর গর্ব মাদ্রাসা বড় করতে কার ব্যাঘাত ঘটনে দুইপীরের জন্য ছাড় দিয়ে আল্লার্হর কাজে এগিয়ে যেতে হবে। আকবার আলীর পুত্র আবাদুল মজিদ জানান দুপীরের প্রতি আমাদের শ্রদ্বা আছে আমরা আজ হতদরিদ্র হওয়ায় নিজের জমি কিভাবে মাদ্রাসায় দেই। তিতি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ।
রংপুর সদর উপজেলার চন্দনপাটে শাহবাজপুর এতিমখানা ও দুই পীরের মাজার হাফিজিয়া মাদ্রাসার ঘর নির্মানকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের দদ্ব চরমে উঠেছে। ফলে যে কোন মূহুর্তে সংঘর্ষের আশংকা করছেন এলাকাবাসী।
জানা গেছে, শাহবাজপুর এতিমখানা ও দুই পীরের মাজার হাফিজিয়া মাদ্রাসার সভাপতি সোলায়মান হোসেন এতিম ছাত্রদের থাকার জন্য এলাকাবাসীর সহযোগিতা নিয়ে সম্প্রতি দুইটি পাকা ঘর নির্মাণ কাজ শুরু করেন। অপর দিকে এলাকার পার্শ্ববতী আকবর আলী ও তার পরিবারের লোকেরা ঘর নির্মাণ বন্ধ করার দাবি জানান এবং জমিটি তার নিজ নামীয় রেকর্ডভুক্ত বলে দাবি করেন।
সরজমিনে গেলে মাদ্রসার সভাপতি সোলায়মান হোসেন এ প্রতিবেদক কে জানান, ২০০৮ সালে মাদ্রসার দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে তিনি অনেক কষ্টে মাদ্রাসার জমি কাগজ উদ্বারে বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরে সংগ্রহ করেন। মাদ্রাসার সভাপতি জানান, ১৯৭২ সালে জনৈক নোইচমাই বিবির কাছ থেকে আবেদ উদ্দিন মুন্সি ১৭শতক জমি ক্রয় করে মাদ্রাসার নামে দান করেন। তখন থেকেই মাদ্রাসার কার্যক্রম চলে আসছে । কিন্তু পুরো জমি মাদ্রাসার দখলে নেই। পাশে অবৈধ স্থাপনা তৈরী হওয়ায় এলাকার গন্যমাণ্য সুশীল সমাজকে নিয়ে এই অবৈধ স্থাপনা ভেঙ্গে আমরা মাদ্রাসার ছাত্রদের থাকার ঘর নিমার্ণ করছি ।
অপরদিকে আকবর আলী ও তার পুত্র আব্দুল মজিদ সাংবাদিকদের জানান, সভাপতি সোলায়মান হোসেন জোড় করে আমাদের ছয় শতক জমি দখলে নেয়। আমাদের জমির কাগজ ঠিক আছে দীর্ঘ ২০ বছর ধরে আমরা ভোগ দখল করে আসছি। হঠাৎ সভাপতি সোলায়মান জোর করে স্থাপনা ভেঙ্গে দিয়ে প্রাচীর নিমার্ণ করেন। এ ব্যাপারে আব্দুল মজিদ চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি আদালতে মাদ্রসার সভাপতিসহ ১০ জনের বিরুদ্বে একটি অভিযোগ দাখিল করেন।
এ ঘটনায় চন্দনপাঠ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বৈঠকে বসলেও কোন সুরাহা করতে পারেনি। অপরদিকে ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি । এলাকাবাসী, মুসল্লী ও গণ্যমাণ্য ব্যাক্তি সচেতন মহল জানান, এই দুই পীরের মাজার অনেকদিনের। চন্দপাটবাসীর গর্ব মাদ্রাসা বড় করতে কার ব্যাঘাত ঘটনে দুইপীরের জন্য ছাড় দিয়ে আল্লার্হর কাজে এগিয়ে যেতে হবে। আকবার আলীর পুত্র আবাদুল মজিদ জানান দুপীরের প্রতি আমাদের শ্রদ্বা আছে আমরা আজ হতদরিদ্র হওয়ায় নিজের জমি কিভাবে মাদ্রাসায় দেই। তিতি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ।