সৈয়দপুর পিআইও ও বিমানবন্দর ম্যানেজারকে তথ্য কমিশনে তলব
https://www.obolokon24.com/2015/10/saidpur_75.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল পাখি,স্টাফ রিপোর্টারঃ
নিয়মমাফিক তথ্য চাওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তথ্য প্রদান করায় নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) শফিকুল ইসলাম ও সৈয়দপুর বিমানবন্দর ম্যানেজার শাহিন আহমেদ কে তথ্য কমিশনে তলব করা হয়েছে। আগামী ৯ নবেম্বর তথ্য কমিশনে দেয়া অভিযোগের শুনানি হবে বলে জানা গেছে।
তথ্য অধিকার আইনে তথ্য চেয়ে আবেদন করার পরও তথ্য না দেয়ায় তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্তৃপরে কাছে আপিল করা হয়। এরপরও তথ্য সরবরাহ না করায় সর্বশেষ তথ্য কমিশনে অভিযোগ করা হয়।
আজ শনিবার সৈয়দপুর উপজেলার দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকার সৈয়দপুর প্রতিনিধি জিকরুল হক জানান তার লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাকে সহ উক্ত দুই কর্মকর্তাকে ঘটনার শুনানীর জন্য আগামী ৯ নবেম্বর ঢাকাস্থ্য তথ্যকমিশনে উপস্থিত হতে বলা হয়েছে।
উল্লেখ যে বর্তমান সরকার ২০০৯ সালের পহেলা জুলাই হতে বাংলাদেশে তথ্য অধিকার আইন চালু করেন দেশে এসেছে তথ্য নীতি,তথ্য দিতে নেই ভীতি শ্লোগানকে সামনে রেখে ৩৭ ধারায় ৮টি অধ্যায় রয়েছে তথ্য অধিকার আইনে। নিয়ম অনুযায়ী বাংলাদেশের সাধারন জনগণ কোন সরকারি বা বেসরকারি দপ্তরের কোন তথ্য জানতে বা পেতে চাইতে পারে। এ জন্য যে দপ্তরের তথ্য পেতে ইচ্ছুক সেই দপ্তরে নির্দিষ্ট ফরমে আবেদন করতে হবে। আবেদনের ২০ কার্য্যদিবসের মধ্যে ওই দপ্তর লিখিতভাবে তথ্য প্রদান করবেন। কিন্তু কোন দপ্তর উক্ত সময়ের মধ্যে তথ্য প্রদান না করলে ২০ কার্য্যদিবসের পর ৩০ দিনের মধ্যে ঢাকাস্থ্য তথ্য কমিশনে তথ্য প্রাপ্তী আবেদন কারীকে আপিল করতে হবে। আপিলের ১৫ দিনের মধ্যে তথ্য কামিশনের আপিল বিভাগ তা নিস্পক্তি করবে। সেখানে কোন দপ্তরের কর্মকর্তার তথ্য না দিয়ে তথ্য অধিকার আইনকে অবহেলা করেছে এটি প্রমানিত হলে ওই কর্মকর্তাকে তথ্য প্রদানের পাশাপাশি ৫ হাজার টাকা জরিমানা পর্যন্ত করা হতে পারে।
তবে এই তথ্য আইনের ৩২ ধারা দ্রষ্টব্য অনুযায়ী কেউ সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত রাষ্টীয় নিরাপক্তা ও গোয়েন্দা কার্য্যে নিয়োজিত এনএসআই,ডিজিএফআই,প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা ইউনিট সমূহ,সিআইডি, এসএসএফ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের গোয়েন্দা সেল,পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ ও র্যাবের গোয়েন্দা সেলের তথ্য পাবেননা। তবে এই ৮টি গোয়েন্দা ব্রাঞ্চের যদি মানবাধিকার বিষয়, অনিয়ম বা দুর্নীতি জরিত বিষয় অভিযোগ থাকলে তার তথ্য পেতে পারবেন।
তথ্য অধিকার আইনে তথ্য চেয়ে আবেদন করার পরও তথ্য না দেয়ায় তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্তৃপরে কাছে আপিল করা হয়। এরপরও তথ্য সরবরাহ না করায় সর্বশেষ তথ্য কমিশনে অভিযোগ করা হয়।
আজ শনিবার সৈয়দপুর উপজেলার দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকার সৈয়দপুর প্রতিনিধি জিকরুল হক জানান তার লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাকে সহ উক্ত দুই কর্মকর্তাকে ঘটনার শুনানীর জন্য আগামী ৯ নবেম্বর ঢাকাস্থ্য তথ্যকমিশনে উপস্থিত হতে বলা হয়েছে।
উল্লেখ যে বর্তমান সরকার ২০০৯ সালের পহেলা জুলাই হতে বাংলাদেশে তথ্য অধিকার আইন চালু করেন দেশে এসেছে তথ্য নীতি,তথ্য দিতে নেই ভীতি শ্লোগানকে সামনে রেখে ৩৭ ধারায় ৮টি অধ্যায় রয়েছে তথ্য অধিকার আইনে। নিয়ম অনুযায়ী বাংলাদেশের সাধারন জনগণ কোন সরকারি বা বেসরকারি দপ্তরের কোন তথ্য জানতে বা পেতে চাইতে পারে। এ জন্য যে দপ্তরের তথ্য পেতে ইচ্ছুক সেই দপ্তরে নির্দিষ্ট ফরমে আবেদন করতে হবে। আবেদনের ২০ কার্য্যদিবসের মধ্যে ওই দপ্তর লিখিতভাবে তথ্য প্রদান করবেন। কিন্তু কোন দপ্তর উক্ত সময়ের মধ্যে তথ্য প্রদান না করলে ২০ কার্য্যদিবসের পর ৩০ দিনের মধ্যে ঢাকাস্থ্য তথ্য কমিশনে তথ্য প্রাপ্তী আবেদন কারীকে আপিল করতে হবে। আপিলের ১৫ দিনের মধ্যে তথ্য কামিশনের আপিল বিভাগ তা নিস্পক্তি করবে। সেখানে কোন দপ্তরের কর্মকর্তার তথ্য না দিয়ে তথ্য অধিকার আইনকে অবহেলা করেছে এটি প্রমানিত হলে ওই কর্মকর্তাকে তথ্য প্রদানের পাশাপাশি ৫ হাজার টাকা জরিমানা পর্যন্ত করা হতে পারে।
তবে এই তথ্য আইনের ৩২ ধারা দ্রষ্টব্য অনুযায়ী কেউ সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত রাষ্টীয় নিরাপক্তা ও গোয়েন্দা কার্য্যে নিয়োজিত এনএসআই,ডিজিএফআই,প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা ইউনিট সমূহ,সিআইডি, এসএসএফ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের গোয়েন্দা সেল,পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ ও র্যাবের গোয়েন্দা সেলের তথ্য পাবেননা। তবে এই ৮টি গোয়েন্দা ব্রাঞ্চের যদি মানবাধিকার বিষয়, অনিয়ম বা দুর্নীতি জরিত বিষয় অভিযোগ থাকলে তার তথ্য পেতে পারবেন।