নেতৃত্ব নিয়ে দুই গ্রুপের সভা পন্ড নীলফামারী জাতীয় পাটি অফিসে পুলিশ মোতায়েন
https://www.obolokon24.com/2015/10/nilphamari_55.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল পাখি,স্টাফ রিপোর্টারঃ
নেতৃত্ব নিয়ে নীলফামারীতে জাতীয় পার্টির (এ) দুই গ্রুপের মঙ্গলবারের পাল্টাপাল্টি আহুত সভা পন্ড হয়ে গেছে। সম্ভাব সংঘর্ষ এড়াতে জেলার পাটি অফিসটি ছিল পুলিশের নিয়ন্ত্রনে। ফলে দুই গ্রুপের কোন নেতাকর্মী পাটি অফিসে সভা করতে পারেনি।
সুত্র মতে মঙ্গলবার বেলা ৩টায় জেলা দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় পাটির সদস্য সচিব সাজ্জাদ পারভেজ বর্ধিত সভার আহ্বান করেন। এতে জেলা জাতীয় পাটির যুগ্ন আহ্বায়ক বজলার রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল জেলা কমিটির আহবায়ক বিরোধী দলীয় হুইপ নীলফামারী-৪ আসনের সংসদ সদস্য শওকত চৌধুরী। একইসাথে ওই দলীয় কার্যালয়ে জেলা ছাত্রসমাজের আহবায়ক আব্দুল হান্নানও একই দিন ও সময়ে সভা আহ্বান করে দুই পক্ষ মাইকিং করতে থাকে। এর আগে সোমবার বিকালে জাপা অফিসে বৈঠক করে অপর গ্রুপের জেলা জাপার সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব আলী। তাদের সাথে যোগ দেয় আবার জেলা ছাত্র সমাজ। তারা বর্তমান জেলা জাপার আহবায়ক কমিটির মেয়াদ শেষ ও অবৈধ বলে নতুন কমিটি গঠনের প্রক্রিয়ার দাবি করে।
এ ব্যাপারে জেলা জাতীয় পাটির সদস্য সচিব সাজ্জাদ পারভেজ বলেন, জেলা জাপার আহবায়ক কমিটি বৈধ। আগামী ডিসেম্বরে কাউন্সিল অনুষ্ঠানে লক্ষ্যে কর্মীসভা আহবান করা হয়। কিন্তু একটি পক্ষ একই দিন একই সময় ছাত্রসমাজ কে দিয়ে সভা ডেকে অরাজকতা সৃষ্টি করার পায়তারা করে।
এদিকে জেলা ছাত্রসমাজের আহবায়ক আব্দুল হান্নান বলেন, ছাত্র সমাজের সম্মেলন প্রস্তুতির লক্ষ্যে মঙ্গলবার বেলা ২টায় দলীয় কার্যালয়ে সভার আহবান করেছিলাম।
এ ব্যাপারে জেলা জাপার যুগ্ন আহবায়ক সাবেক সংসদ সদস্য জাফর ইকবাল সিদ্দিকী বলেন জেলা জাপাকে তিন বাক্তি ক্যুখিগত করে রেখেছে। তৃণমুল নেতারা তাদের নেতৃত্ব আর চায়না।
জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক বিরোধী দলীয় হুইপ শওকত চৌধুরী বলেন, তাঁদের সঙ্গে আমার কোনো দ্বন্দ নেই। আগামী ডিসেম্বরে জেলা কমিটি করতে হবে। আমি তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছি, আসেন সবাই মিলে কমিটিটা করি। কিন্তু তাঁরা আমার সঙ্গে কথা বলেন না।
নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) মো. মাসুদ রানা বলেন, জেলা জাতীয় পার্টি ও জেলা জাতীয় ছাত্রসমাজ মঙ্গলবার পাটির কার্যালয়ে একই সময় সভা আহবান করায় শহরে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ অবস্থায় সংঘাত এড়াতে উভয় পক্ষের নেতা কর্মীদের নিয়ে সোমবার রাত ১০টার দিকে এক বৈঠক করা হয়। এতে মঙ্গলবারের উভয় পক্ষের সভা বাতিল করা হয়। জেলা জাতীয় পার্টি বুধবার এবং জাতীয় ছাত্রসমাজ বৃহস্পতিবার সভা করার ব্যাপারে উভয় পক্ষ সম্মত হয়। এ অবস্থায় উভয় পক্ষকে মঙ্গলবার দলীয় কার্যালয়ে না যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সুত্র মতে মঙ্গলবার বেলা ৩টায় জেলা দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় পাটির সদস্য সচিব সাজ্জাদ পারভেজ বর্ধিত সভার আহ্বান করেন। এতে জেলা জাতীয় পাটির যুগ্ন আহ্বায়ক বজলার রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল জেলা কমিটির আহবায়ক বিরোধী দলীয় হুইপ নীলফামারী-৪ আসনের সংসদ সদস্য শওকত চৌধুরী। একইসাথে ওই দলীয় কার্যালয়ে জেলা ছাত্রসমাজের আহবায়ক আব্দুল হান্নানও একই দিন ও সময়ে সভা আহ্বান করে দুই পক্ষ মাইকিং করতে থাকে। এর আগে সোমবার বিকালে জাপা অফিসে বৈঠক করে অপর গ্রুপের জেলা জাপার সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব আলী। তাদের সাথে যোগ দেয় আবার জেলা ছাত্র সমাজ। তারা বর্তমান জেলা জাপার আহবায়ক কমিটির মেয়াদ শেষ ও অবৈধ বলে নতুন কমিটি গঠনের প্রক্রিয়ার দাবি করে।
এ ব্যাপারে জেলা জাতীয় পাটির সদস্য সচিব সাজ্জাদ পারভেজ বলেন, জেলা জাপার আহবায়ক কমিটি বৈধ। আগামী ডিসেম্বরে কাউন্সিল অনুষ্ঠানে লক্ষ্যে কর্মীসভা আহবান করা হয়। কিন্তু একটি পক্ষ একই দিন একই সময় ছাত্রসমাজ কে দিয়ে সভা ডেকে অরাজকতা সৃষ্টি করার পায়তারা করে।
এদিকে জেলা ছাত্রসমাজের আহবায়ক আব্দুল হান্নান বলেন, ছাত্র সমাজের সম্মেলন প্রস্তুতির লক্ষ্যে মঙ্গলবার বেলা ২টায় দলীয় কার্যালয়ে সভার আহবান করেছিলাম।
এ ব্যাপারে জেলা জাপার যুগ্ন আহবায়ক সাবেক সংসদ সদস্য জাফর ইকবাল সিদ্দিকী বলেন জেলা জাপাকে তিন বাক্তি ক্যুখিগত করে রেখেছে। তৃণমুল নেতারা তাদের নেতৃত্ব আর চায়না।
জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক বিরোধী দলীয় হুইপ শওকত চৌধুরী বলেন, তাঁদের সঙ্গে আমার কোনো দ্বন্দ নেই। আগামী ডিসেম্বরে জেলা কমিটি করতে হবে। আমি তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছি, আসেন সবাই মিলে কমিটিটা করি। কিন্তু তাঁরা আমার সঙ্গে কথা বলেন না।
নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) মো. মাসুদ রানা বলেন, জেলা জাতীয় পার্টি ও জেলা জাতীয় ছাত্রসমাজ মঙ্গলবার পাটির কার্যালয়ে একই সময় সভা আহবান করায় শহরে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ অবস্থায় সংঘাত এড়াতে উভয় পক্ষের নেতা কর্মীদের নিয়ে সোমবার রাত ১০টার দিকে এক বৈঠক করা হয়। এতে মঙ্গলবারের উভয় পক্ষের সভা বাতিল করা হয়। জেলা জাতীয় পার্টি বুধবার এবং জাতীয় ছাত্রসমাজ বৃহস্পতিবার সভা করার ব্যাপারে উভয় পক্ষ সম্মত হয়। এ অবস্থায় উভয় পক্ষকে মঙ্গলবার দলীয় কার্যালয়ে না যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।