ডিমলায় শীতের আগাম প্রস্তুতি। লেপ তোষক তৈরিতে ব্যস্ত কারিগর ও ব্যবসায়ীরা।

জয়নাল আবেদীন গয়াবাড়ী ইউনিয়ন প্রতিনিধি- 

নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলায় আগাম শীত উপলক্ষে লেপ-তোষক তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেজ লেপ-তোষক কারিগর ও ব্যবসায়ীরা। দিনে গরম, রাতে ঠান্ডা আর সাতসকালে ঘাস, লতাপাতার ওপর জমে থাকা শিশির বিন্দু জানান দেয়
শীতের আগমণী বার্তা। জানা গেছে, ডিমলা উপজেলায় আগাম শীত জেঁকে বসার কারণে লেপ-তোষক বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় খোশমেজাজে দিন কাটাচ্ছে কারিগর ও লেপ-তোষক ব্যবসায়ীরা। মধ্যবিত্ত- নিম্নবিত্ত মানুষের কম্বল খোঁজাখুঁজি শুরু না হলেও শীত মোকাবেলায় বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের লেপ-তোষকের দোকানগুলোতে ভীড় করতে শুরু করেছেন। গত কয়েকদিন ধরে উপজেলার বিভিন্নস্থানে ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলা সদর. বাবুর হাট,খগারহাট,কলোনি বাজার, পাগলপাড়া বাজার,একতার বাজার,মতির বাজার,শুটিবাড়ী বাজারে লেপ-তোষক কারিগরদের ব্যস্ততা দিন দিনবেড়েই চলছে। দিনরাত সমানে ব্যস্ত অর্ডার নেয়া, আর তৈরি করা লেপ- তোষক সরবরাহ করা নিয়ে। বর্তমানে একটি লেপ বানাতে খরচ নেয়া হচ্ছে ১১০০ থেকে ১৭০০ টাকা পর্যন্ত। কারিগররা জানান, কাপড়, সুতা এবং তুলার দাম বেশি হওয়ায় খরচ আগের তুলনায় এখন অনেক বেশি। মতির বাজারের লেপ-তোষক ব্যবসায়ী  আঃরশিদ জানান, গতবছর ১১০০ টাকায় যে লেপ বানানো হয়েছে এবছরসেটা ১৭০০ টাকা খরচ পড়ছে। একই কথা জানান শুটিবাড়ি বাজারের লেপ-তোষক কারিগর লেবু মিয়া । তিনি জানান, প্রকারভেদে গত বছরের চেয়ে এবছর ২০০ থেকে ৩০০ টাকা খরচ বেশি হচ্ছে একটি লেপ বানাতে। গয়াবাড়ীগ্রামের এনামুল হক এনাম জানান, গতবছর ১১০০ টাকা দিয়ে একটি লেপ তৈরি করেছি, কিন্তু এবার সেই লেপ বানাতে খরচ হয়েছে ১৭০০টাকা। লেপ-তোষক ব্যবসায়ীরা জানান, এবছর জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই লেপ-তোষক তৈরিতে খরচ বেড়ে গেছে।

পুরোনো সংবাদ

নীলফামারী 5502735720636282217

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item