হায়রে ভাগ্য ! ছিটমহলবাসীর বিজয়ের দিনে আগুনে পুড়লো ৪টি পরিবারের ৭টি ঘর
https://www.obolokon24.com/2015/08/fire.html
মোঃ মোজাহারুল আলম জিন্নাহ্ রানা,জেলা প্রতিনিধি,পঞ্চগড়ঃ
হায়রে ভাগ্য! ছিটে (বর্তমান বাংলাদেশ) ভোর ৬টায় বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে পতাকা উত্তোলন করা হয়।দীর্ঘ ৬৮ বছরের অবরুদ্ধ জীবনের অবসান ঘটিয়ে ছিটমহলবাসীরা যখন বিজয়ের আনন্দ উপভোগ করছেন ঠিক সেই মূহূর্তেই পুড়ে ছাই হয়ে গেলো পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলায় নতুন করে অন্তর্ভূক্ত হওয়া ভূখন্ডের (কোটভাজিনি ছিটমহলের) আর্দশ গ্রামের ৪টি পরিবারের ৭টি ঘর।
শনিবার (১ আগস্ট) বিকেল ৫টায় দেবীগঞ্জ উপজেলার কোটভাজিনি ছিটমহলে এ ঘটনা ঘটে। এতে ধান, চাল ,শুকনো মরিচ ও নগদ ৮হাজার টাকাসহ প্রায় ৪ লক্ষাধিক টাকা ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থরা।
কোটভাজিনি ছিটমহলের চেয়ারম্যান মো. আলতাফুর রহমান জানান, বিকেলে কোটভাজিনি ছিটমহলের আর্দশ গ্রামের ইসাহাক আলীর রান্নাঘর থেকে সুত্রপাত হওয়া অগ্নিকান্ডে চার ভায়ের স্বপন, রিয়াজুল, রেজাউল ও ইসাহাক আলীর মোট ৪টি পরিবারের ৭টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ সময় স্থানীয় লোকজনের চেষ্টায় আগুন নিভে গেলেও ওই পরিবারগুলোর কোন কিছুই রক্ষা করতে পারেনি। পড়ে খবর পেয়ে পার্শ্ববর্তী নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলা থেকে ফায়ার সার্ভিসের ১টি দল ঘটনা স্থলে আসার আগেই আগুন নিভাতে সক্ষম হয় স্থানীয়রা।
হায়রে ভাগ্য! ছিটে (বর্তমান বাংলাদেশ) ভোর ৬টায় বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে পতাকা উত্তোলন করা হয়।দীর্ঘ ৬৮ বছরের অবরুদ্ধ জীবনের অবসান ঘটিয়ে ছিটমহলবাসীরা যখন বিজয়ের আনন্দ উপভোগ করছেন ঠিক সেই মূহূর্তেই পুড়ে ছাই হয়ে গেলো পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলায় নতুন করে অন্তর্ভূক্ত হওয়া ভূখন্ডের (কোটভাজিনি ছিটমহলের) আর্দশ গ্রামের ৪টি পরিবারের ৭টি ঘর।
শনিবার (১ আগস্ট) বিকেল ৫টায় দেবীগঞ্জ উপজেলার কোটভাজিনি ছিটমহলে এ ঘটনা ঘটে। এতে ধান, চাল ,শুকনো মরিচ ও নগদ ৮হাজার টাকাসহ প্রায় ৪ লক্ষাধিক টাকা ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থরা।
কোটভাজিনি ছিটমহলের চেয়ারম্যান মো. আলতাফুর রহমান জানান, বিকেলে কোটভাজিনি ছিটমহলের আর্দশ গ্রামের ইসাহাক আলীর রান্নাঘর থেকে সুত্রপাত হওয়া অগ্নিকান্ডে চার ভায়ের স্বপন, রিয়াজুল, রেজাউল ও ইসাহাক আলীর মোট ৪টি পরিবারের ৭টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ সময় স্থানীয় লোকজনের চেষ্টায় আগুন নিভে গেলেও ওই পরিবারগুলোর কোন কিছুই রক্ষা করতে পারেনি। পড়ে খবর পেয়ে পার্শ্ববর্তী নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলা থেকে ফায়ার সার্ভিসের ১টি দল ঘটনা স্থলে আসার আগেই আগুন নিভাতে সক্ষম হয় স্থানীয়রা।
খবর পেয়ে দেবীগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. রোকনুজ্জামান রোকন তাৎক্ষনিকভাবে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং প্রতিটি পরিবারের মাঝে ১ হাজার করে টাকা ও ২টি করে কম্বল বিতরণ করেন।
দেবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কায়সার আলী খান ওই ৪টি পরিবারের ৭টি ঘর পুড়ে যাওয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ঘটনার খবর পাওয়ার সাথে সাথেই সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।