গত ২৪ মার্চ ২০১৫ ইং দৈনিক যুগান্তরের ১৫ পাতায় সহ কয়েকটি স্থানীয় এবং জাতীয় পত্রিকায় ’
ডোমারে এমপির সামনেই শ্যালক লাঞ্চিত’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। চিলাহাটি মার্চেন্টস উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির জন্য বিএনপি নেতাকে ডিও লেটার দেয়ার অভিযোগে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। তা সম্পুর্ন মিথ্যা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। মমিনুল ইসলাম লুলু পূর্ব হতে প্রতিষ্ঠানটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছে। প্রতিষ্ঠানটির নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তাহাকে এ্যাডহক ভিত্তিতে সভাপতির দায়িত্বের জন্য সুপারিশ করি। উল্লেখ্য মমিনুল ইসলাম লুলু ইতোপূর্বে মাননীয় সাংস্কৃতিক মন্ত্রী জনাব আসাদুজ্জামান নূরের মাধ্যমে আওয়ামীলীগে যোগদান করে। ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের খানকায়ে কেরামতিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষা প্রকল্পের উন্নয়নে ৬০ লাখ ৮০ হাজার টাকা ব্যয়ে বহ–তল ভবন বিশিষ্ট প্রকল্পের প্রকৌশলী,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কমিটি,স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি সহ প্রতিষ্ঠানটির ভিত্তি স্থাপন এবং দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান শেষে আমি দিনের অন্য কর্মসূচীতে যোগদান করি।
আমার সামনে আমার শ্যালককে লাঞ্চিতের কোন ঘটনা ঘটেনি। ফোন বন্ধ এবং ফোনে আমাকে পাওয়া যায়নি এমন অসত্য তথ্য প্রকাশিত হওয়া খুবই দুঃখ জনক।একটি স্বার্থানেশ্বি মহল নীজ স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে আমাকে ও দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্যের উদ্দেশ্যে সাংবাদিকদের ভুলতথ্য দিয়ে উক্ত সংবাদ পরিবেশন করিয়েছে মাত্র। আমি প্রকাশিত সংবাদটির তিব্র প্রতিবাদ করছি।
মুক্তিযোদ্ধা আফতাব উদ্দিন সরকারমাননীয় সংসদ সদস্য,
নীলফামারীÑ১(ডোমার-ডিমলা)
