চিলাহাটি খানকায়ে কারামতিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনটির জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে পাঠদান
https://www.obolokon24.com/2020/01/chilahati.html
এ.আই.পলাশ.চিলাহাটি,নীলফামারী প্রতিনিধি: নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার চিলাহাটি খানকায়ে কারামতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান করছেন শিক্ষকরা। যে কোন সময় বিদ্যালয়ের ভবন ধসে প্রাণহানির মত ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করছেন স্থানীয়রা।
এমতাবস্তায় আতঙ্ক নিয়ে ক্লাস নিতে হচ্ছে শিক্ষকদের। তাছাড়া বিকল্প কোন কক্ষ বা ভবন না থাকায় ওই জরাজীর্ণ ভবনেই বাধ্য হয়ে ক্লাস চালিয়ে যেতে হচ্ছে বলে জানান স্কুল কর্তৃপক্ষ। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওবায়দুল রহমান রাজু জানান, এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির জমির পরিমান ৫০ শতক। ১৯৯৩ সালে নির্মিত করা হয় এই বিল্ডিংটি। সেই সময় তিনটি ক্লাসরুম ও একটি ছোট্ট কক্ষ তৈরী করা হয় শিক্ষকদের বসার জন্য। বর্তমানে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক সহ ৪ জন শিক্ষক রয়েছে। শিশু শ্রেণী থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ১৭০জন। বিগত কয়েক বছর যাবত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির ছাদ থেকে প্লাস্টার খসে পরছে। সুরকি খসে গিয়ে রড বেড়িয়ে পড়েছে। সংস্কারের অভাবে বিদ্যালয়টি ঝুঁকিপূর্ণ হলেও সংশ্লিষ্ট দপ্তর কর্তৃক আজও ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়নি। যে কোন সময় এটি ধসে পড়ে শিশুদের প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারে।তাই ঝড়ো হাওয়া ও ভারী বর্ষণ হলে আতঙ্কে থাকতে হয় অভিভাবকদেরও। ক্লাস চলাকালীন সময়ে সামান্য ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিপাত হলেই শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মনে বিদ্যালয়টি ভেঙ্গে পড়ার আশংকা তৈরি হয়। বৃষ্টির পানির ক্লাসরুমে ঢুকে ভিজে যায় আসবাবপত্র ও শিক্ষার্থীরা। তারপরও জীবনের ঝুঁকি নিয়েই পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।
এমতাবস্তায় আতঙ্ক নিয়ে ক্লাস নিতে হচ্ছে শিক্ষকদের। তাছাড়া বিকল্প কোন কক্ষ বা ভবন না থাকায় ওই জরাজীর্ণ ভবনেই বাধ্য হয়ে ক্লাস চালিয়ে যেতে হচ্ছে বলে জানান স্কুল কর্তৃপক্ষ। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওবায়দুল রহমান রাজু জানান, এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির জমির পরিমান ৫০ শতক। ১৯৯৩ সালে নির্মিত করা হয় এই বিল্ডিংটি। সেই সময় তিনটি ক্লাসরুম ও একটি ছোট্ট কক্ষ তৈরী করা হয় শিক্ষকদের বসার জন্য। বর্তমানে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক সহ ৪ জন শিক্ষক রয়েছে। শিশু শ্রেণী থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ১৭০জন। বিগত কয়েক বছর যাবত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির ছাদ থেকে প্লাস্টার খসে পরছে। সুরকি খসে গিয়ে রড বেড়িয়ে পড়েছে। সংস্কারের অভাবে বিদ্যালয়টি ঝুঁকিপূর্ণ হলেও সংশ্লিষ্ট দপ্তর কর্তৃক আজও ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়নি। যে কোন সময় এটি ধসে পড়ে শিশুদের প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারে।তাই ঝড়ো হাওয়া ও ভারী বর্ষণ হলে আতঙ্কে থাকতে হয় অভিভাবকদেরও। ক্লাস চলাকালীন সময়ে সামান্য ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিপাত হলেই শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মনে বিদ্যালয়টি ভেঙ্গে পড়ার আশংকা তৈরি হয়। বৃষ্টির পানির ক্লাসরুমে ঢুকে ভিজে যায় আসবাবপত্র ও শিক্ষার্থীরা। তারপরও জীবনের ঝুঁকি নিয়েই পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।