কুড়িগ্রামে একটি ব্রীজের অভাবে চরম ভোগান্তিতে দশ গ্রামের মানুষ
https://www.obolokon24.com/2019/09/kurigram_40.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বানীদহ(বারোমাসি) নদীতে একটি ব্রীজ না থাকার কারণে হাজার হাজার লোকজন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে উপজেলা থেকে। উপায়ন্ত না পেয়ে নিজেদের উদ্যোগে বাশেঁর সাকোঁ তৈরী করে পারাপার হচ্ছে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে । এলাকার লোকজন বারবার প্রশাসনের নজরে দিয়েও কোন ফলাফল পায়নি বলে অভিযোগ করেছেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বানীদাহ নদীটি ধরলার একটি শাখা নদী। এ নদীটির দৈর্ঘ্য শুধুমাত্র দুই কিলামিটার। প্রতিবার বন্যা শুরু হলেই ধরলার পানি প্রবেশ করে দুইপার প্লাবিত হয়। ফলে শতশত পরিবার প্লাবিতসহ তীব্র ভাঙ্গনের শিকার হয়। নদীটির গভীরতা বেশি থাকায় শুকনা মৌসুমেও পানি প্রবাহ থাকে। হয়ে পড়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা। দুই পাড়ের কৃষকরা আবাদী জমিতে ফসল ফলাতে পারে না। এছাড়াও প্রতিদিন সাবেক ছিটমহল বোয়ালমারী বাঁশ পেছাই, উত্তর শিমুলবাড়ী, কিশামত শিমুলবাড়ী, নাওডাঙ্গা, শোলমারী, তালুক শিমুলবাড়ী, খারুয়ার চড়, গোরকমন্ডল, চরগোরক মন্ডল, পশ্চিম ও পূর্ব ফুলমতি গ্রামের হাজার হাজার লোকের চলাচল এই বাশেঁর সাঁকোর উপর দিয়ে। বালারহাট আসতে হয় প্রায় ১২ কিমি ঘুরে। সংযুক্ত সড়ক নতুন ভাবে নির্মিত হলেও ব্রীজ না থাকায় চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে দুই পাড়ের লোকজনকে। এক সময় বানীদাহ নদী পারাপারের জন্য স্থানীয় লোকজন নিজের উদ্যোগে সাঁকো তৈরী করলেও তা ভেঙ্গে যায়। আবার নতুন ভাবে সাঁকোটি তৈরী করে কোন রকমে চলাফেরা করছেন। নদীটির দুই পাড়ে রয়েছে সাবেক ছিটমহলে বোয়ালমারী বাঁশ পেছাই নিম্ম-মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ঝাউকুটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরগোরক মন্ডল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিশামত শিমুলবাড়ী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, নাওডাঙ্গা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, নাওডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ। এ সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিনই পারাপার হয়।
স্থানীয় হাসান আলী, হাফিজুর রহমান রহিম বকস, বিমল চদ্র রায়, আসাদুল, নবিউল ও ইব্রাহীম জানালেন, কিশামত শিমুলবাড়ীর এ বানীদাহ নদীতে একটি ব্রীজ হলে হাজার হাজার লোকজন চরম ভোগান্তির হাত থেকে রেহাই পেত।
নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের কিশামত শিমুলবাড়ীর ইউপি সদস্য আমিনুল ইসলাম আমিন জানালেন, আমি বহুবার এখানে একটি ব্রীজ করার জন্য আবেদন করেছি। এখনও আবেদন জানাছি। এখানে একটি ব্রীজ হোক। এলাকার লোকজনের এটা দীর্ঘ দিনের দাবী।
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বানীদহ(বারোমাসি) নদীতে একটি ব্রীজ না থাকার কারণে হাজার হাজার লোকজন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে উপজেলা থেকে। উপায়ন্ত না পেয়ে নিজেদের উদ্যোগে বাশেঁর সাকোঁ তৈরী করে পারাপার হচ্ছে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে । এলাকার লোকজন বারবার প্রশাসনের নজরে দিয়েও কোন ফলাফল পায়নি বলে অভিযোগ করেছেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বানীদাহ নদীটি ধরলার একটি শাখা নদী। এ নদীটির দৈর্ঘ্য শুধুমাত্র দুই কিলামিটার। প্রতিবার বন্যা শুরু হলেই ধরলার পানি প্রবেশ করে দুইপার প্লাবিত হয়। ফলে শতশত পরিবার প্লাবিতসহ তীব্র ভাঙ্গনের শিকার হয়। নদীটির গভীরতা বেশি থাকায় শুকনা মৌসুমেও পানি প্রবাহ থাকে। হয়ে পড়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা। দুই পাড়ের কৃষকরা আবাদী জমিতে ফসল ফলাতে পারে না। এছাড়াও প্রতিদিন সাবেক ছিটমহল বোয়ালমারী বাঁশ পেছাই, উত্তর শিমুলবাড়ী, কিশামত শিমুলবাড়ী, নাওডাঙ্গা, শোলমারী, তালুক শিমুলবাড়ী, খারুয়ার চড়, গোরকমন্ডল, চরগোরক মন্ডল, পশ্চিম ও পূর্ব ফুলমতি গ্রামের হাজার হাজার লোকের চলাচল এই বাশেঁর সাঁকোর উপর দিয়ে। বালারহাট আসতে হয় প্রায় ১২ কিমি ঘুরে। সংযুক্ত সড়ক নতুন ভাবে নির্মিত হলেও ব্রীজ না থাকায় চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে দুই পাড়ের লোকজনকে। এক সময় বানীদাহ নদী পারাপারের জন্য স্থানীয় লোকজন নিজের উদ্যোগে সাঁকো তৈরী করলেও তা ভেঙ্গে যায়। আবার নতুন ভাবে সাঁকোটি তৈরী করে কোন রকমে চলাফেরা করছেন। নদীটির দুই পাড়ে রয়েছে সাবেক ছিটমহলে বোয়ালমারী বাঁশ পেছাই নিম্ম-মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ঝাউকুটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরগোরক মন্ডল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিশামত শিমুলবাড়ী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, নাওডাঙ্গা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, নাওডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ। এ সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিনই পারাপার হয়।
স্থানীয় হাসান আলী, হাফিজুর রহমান রহিম বকস, বিমল চদ্র রায়, আসাদুল, নবিউল ও ইব্রাহীম জানালেন, কিশামত শিমুলবাড়ীর এ বানীদাহ নদীতে একটি ব্রীজ হলে হাজার হাজার লোকজন চরম ভোগান্তির হাত থেকে রেহাই পেত।
নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের কিশামত শিমুলবাড়ীর ইউপি সদস্য আমিনুল ইসলাম আমিন জানালেন, আমি বহুবার এখানে একটি ব্রীজ করার জন্য আবেদন করেছি। এখনও আবেদন জানাছি। এখানে একটি ব্রীজ হোক। এলাকার লোকজনের এটা দীর্ঘ দিনের দাবী।