নীলফামারীতে দুই লাখ ৯৮ হাজার শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে
https://www.obolokon24.com/2019/02/vitamin-a.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ॥ সারা দেশের ন্যায় নীলফামারীর ছয় উপজেলা, চার পৌরসভা ও ৬১ ইউনিয়নে ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের দ্বিতীয় পর্যায়ে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে। সকাল ৮ থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এ ক্যা¤েপইন অনুষ্ঠিত হয়।
এ উপলক্ষে শনিবার(৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে জেলা সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অফিস চত্বরে নীলফামারী পৌরসভা ও সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ বিভাগের আয়োজনে এ জেলার জাতীয় ভিটামিন এ ক্যা¤েপইনের উদ্ধোধন করেন জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, জেলা পরিবার পরিকল্পনার উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) আফরোজা বেগম, সহকারী উপ-পরিচালক ডা. খাদিজা নাহিদ ইভা, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুন ভুইয়া, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এস.এম গোলাম ফারুক, সহকারী উপজেলা প.প কর্মকর্তা আব্দুল হালিম প্রমুখ।
অপরদিকে সৈয়দপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বর এ ক্যা¤েপইনের উদ্বোধন করেন জেলার সিভিল সার্জন ডা. রনজিৎ কুমার বর্মন।
জেলা সিভিল সার্জেন কার্যালয়ের সূত্র মতে, “ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ান, শিশুমৃত্যুর ঝুঁকি কমান” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে ১৯তম জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে নীলফামারী জেলার ৬ উপজেলা ৪ পৌরসভা ৬১ ইউনিয়নে ২ লাখ ৯৭ হাজার ৯৬৫ জন শিশুকে দ্বিতীয় পর্যায়ে খাওয়ানো হড। এর মধ্যে ৬-১১ মাস বয়সী শিশু ২৯ হাজার ৫৯ জন শিশুকে নীল রং এর এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশু সংখ্যার ২ লাখ ৬৮ হাজার ৯০৬ জন শিশুকে লাল রং এর ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হড। এ জন্য জেলায় এক হাজার ৬৬০টি কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এই সব কেন্দ্রে শিশুদের ভিটামিন এ প্ল্যাস ক্যাপসুল খাওয়াতে সহায়তা করছে তিন হাজার ২২০জন সেচ্ছাসেবক ও ১৮৩ জন সুপার ভাইজার। এছাড়া জেলা সিভিল সার্জনের পক্ষ থেকে মনিটরিং টিম সমস্ত কেন্দ্র পর্যবেক্ষন করে। এছাড়াও ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্রগুলো বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বাসস্ট্যান্ড, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, খেয়াঘাটে অবস্থান করে। #
এ উপলক্ষে শনিবার(৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে জেলা সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অফিস চত্বরে নীলফামারী পৌরসভা ও সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ বিভাগের আয়োজনে এ জেলার জাতীয় ভিটামিন এ ক্যা¤েপইনের উদ্ধোধন করেন জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, জেলা পরিবার পরিকল্পনার উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) আফরোজা বেগম, সহকারী উপ-পরিচালক ডা. খাদিজা নাহিদ ইভা, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুন ভুইয়া, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এস.এম গোলাম ফারুক, সহকারী উপজেলা প.প কর্মকর্তা আব্দুল হালিম প্রমুখ।
অপরদিকে সৈয়দপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বর এ ক্যা¤েপইনের উদ্বোধন করেন জেলার সিভিল সার্জন ডা. রনজিৎ কুমার বর্মন।
জেলা সিভিল সার্জেন কার্যালয়ের সূত্র মতে, “ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ান, শিশুমৃত্যুর ঝুঁকি কমান” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে ১৯তম জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে নীলফামারী জেলার ৬ উপজেলা ৪ পৌরসভা ৬১ ইউনিয়নে ২ লাখ ৯৭ হাজার ৯৬৫ জন শিশুকে দ্বিতীয় পর্যায়ে খাওয়ানো হড। এর মধ্যে ৬-১১ মাস বয়সী শিশু ২৯ হাজার ৫৯ জন শিশুকে নীল রং এর এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশু সংখ্যার ২ লাখ ৬৮ হাজার ৯০৬ জন শিশুকে লাল রং এর ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হড। এ জন্য জেলায় এক হাজার ৬৬০টি কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এই সব কেন্দ্রে শিশুদের ভিটামিন এ প্ল্যাস ক্যাপসুল খাওয়াতে সহায়তা করছে তিন হাজার ২২০জন সেচ্ছাসেবক ও ১৮৩ জন সুপার ভাইজার। এছাড়া জেলা সিভিল সার্জনের পক্ষ থেকে মনিটরিং টিম সমস্ত কেন্দ্র পর্যবেক্ষন করে। এছাড়াও ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্রগুলো বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বাসস্ট্যান্ড, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, খেয়াঘাটে অবস্থান করে। #