ঠাকুরগাঁওয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন’
https://www.obolokon24.com/2019/02/thakurgaon_18.html
আব্দুল আউয়াল,ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি : উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সামনে রেখে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় ‘নির্বাচনী আচরণবিধি’ লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন বের করার অভিযোগ উঠেছে চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামে বিরুদ্ধে।
শনিবার দুপুরে প্রায় পাঁচশতাধিক মোটরসাইকেল আরোহী বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামঘুরে শোডাউন দেয়।
নির্বাচন কমিশনের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আচরণ বিধিমালা-২০১৯ এর ১৩ ধারার ‘ক’ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- কোন ট্রাক, বাস, মোটরসাইকেল, নৌযান, ট্রেন কিংবা অন্য কোন যান্ত্রিক যানবাহন সহকারে মিছিল বা মশাল মিছিল বা অন্য কোন প্রকারের মিছিল বাহির করিতে পারিবে না কিংবা কোনরূপ শোডাউন করিতে পারিবে না। গত ৭ ফেব্র“য়ারি নির্বাচন কমিশন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসীল ঘোষণা করেণ।
নির্বাচনী এই আচরণ বিধিমালা লঙ্ঘণ করে মোটরসাইকেল শোডাউন বের করে নির্বাচনী প্রচারণা চলায় চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি শফিকুল ইসলাম।
এদিকে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আসলাম জুয়েল উপজেলা নির্বাচন অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, শনিবার দুপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে সমিরউদ্দীন স্মৃতি মহাবিদ্যালয় থেকে বিশাল একটি মোটরসাইকেল শোডাউন বের হয়। শোডাউনটি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার চাড়োল, ধনতলা, বড়পলাশবাড়ী, দুওসুও, আমজানখোড়সহ বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের গ্রামঘুরে নির্বাচনী প্রচারণা চালায়। এসময় মিছিল থেকে তার স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামের পক্ষে নানা স্লোগান দেয়া হয় আরোহীরা।
বড়বাড়ি গ্রামের বাসিন্দা মাসুদ রানা বলেন, মোটরসাইকেল শোডাউনটিতে অংশ নেওয়া কর্মীরা স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামের পক্ষে স্লোগান দিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন। শোডাউনে প্রায় পাঁচ শতাধিক মোটর সাইকেল ছিল বলে জানান তিনি।
অভিযোগকারী চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী আসলাম জুয়েল বলেন, ইতিমধ্যে তার (শফিকুল ইসলাম) বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ নির্বাচন কর্মকর্তাকে অবহিত করা হয়েছে। আশা করি, নির্বাচন কর্মকর্তা আমার এ অভিযোগ আমলে নিয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অপরাধে শফিকুল ইসলামের আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
মোটরসাইকেল শোডাউন বের করে নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন করেছেন কিনা এমন প্রশ্নে চেয়ারম্যান প্রার্থী শফিকুল ইসলামের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মোটরসাইকেল শোডাউন বের করেছি ঠিক বলেছেন; কিন্তু এটি আমরা মাঝপথে গিয়ে বন্ধ করে দেই। শোডাউন বরে করে আমি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করিনি।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাচন অফিসার (জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা) জিলহাজ উদ্দীন বলেন, তফসীল ঘোষণার পর কোন প্রার্থী মিছিল বা শোডাউন করতে পারবেন না; এটি করলে তা হবে নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন। কেউ যদি আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে এসব কাজ করে তাহলে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামের বিষয়টি জানা নেই; খোজখবর নিয়ে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
শনিবার দুপুরে প্রায় পাঁচশতাধিক মোটরসাইকেল আরোহী বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামঘুরে শোডাউন দেয়।
নির্বাচন কমিশনের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আচরণ বিধিমালা-২০১৯ এর ১৩ ধারার ‘ক’ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- কোন ট্রাক, বাস, মোটরসাইকেল, নৌযান, ট্রেন কিংবা অন্য কোন যান্ত্রিক যানবাহন সহকারে মিছিল বা মশাল মিছিল বা অন্য কোন প্রকারের মিছিল বাহির করিতে পারিবে না কিংবা কোনরূপ শোডাউন করিতে পারিবে না। গত ৭ ফেব্র“য়ারি নির্বাচন কমিশন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসীল ঘোষণা করেণ।
নির্বাচনী এই আচরণ বিধিমালা লঙ্ঘণ করে মোটরসাইকেল শোডাউন বের করে নির্বাচনী প্রচারণা চলায় চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি শফিকুল ইসলাম।
এদিকে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আসলাম জুয়েল উপজেলা নির্বাচন অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, শনিবার দুপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে সমিরউদ্দীন স্মৃতি মহাবিদ্যালয় থেকে বিশাল একটি মোটরসাইকেল শোডাউন বের হয়। শোডাউনটি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার চাড়োল, ধনতলা, বড়পলাশবাড়ী, দুওসুও, আমজানখোড়সহ বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের গ্রামঘুরে নির্বাচনী প্রচারণা চালায়। এসময় মিছিল থেকে তার স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামের পক্ষে নানা স্লোগান দেয়া হয় আরোহীরা।
বড়বাড়ি গ্রামের বাসিন্দা মাসুদ রানা বলেন, মোটরসাইকেল শোডাউনটিতে অংশ নেওয়া কর্মীরা স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামের পক্ষে স্লোগান দিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন। শোডাউনে প্রায় পাঁচ শতাধিক মোটর সাইকেল ছিল বলে জানান তিনি।
অভিযোগকারী চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী আসলাম জুয়েল বলেন, ইতিমধ্যে তার (শফিকুল ইসলাম) বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ নির্বাচন কর্মকর্তাকে অবহিত করা হয়েছে। আশা করি, নির্বাচন কর্মকর্তা আমার এ অভিযোগ আমলে নিয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অপরাধে শফিকুল ইসলামের আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
মোটরসাইকেল শোডাউন বের করে নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন করেছেন কিনা এমন প্রশ্নে চেয়ারম্যান প্রার্থী শফিকুল ইসলামের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মোটরসাইকেল শোডাউন বের করেছি ঠিক বলেছেন; কিন্তু এটি আমরা মাঝপথে গিয়ে বন্ধ করে দেই। শোডাউন বরে করে আমি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করিনি।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাচন অফিসার (জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা) জিলহাজ উদ্দীন বলেন, তফসীল ঘোষণার পর কোন প্রার্থী মিছিল বা শোডাউন করতে পারবেন না; এটি করলে তা হবে নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন। কেউ যদি আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে এসব কাজ করে তাহলে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামের বিষয়টি জানা নেই; খোজখবর নিয়ে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।