কালীগঞ্জে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সাধারন ভোটারের মাঝে আলোচনায় সাংবাদিক মিজানুর রহমান মিজু

মাহমুদুল ইসলাম লাম, লালমনিরহাটঃ-
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রেশ না কাটতেই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ঢামাঢোল শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই  দেশে প্রথমদফা উপজেলা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। তাহাদের ঘোষিত তফসিল অনুসারে ১ম দফার ভোট আগামী ১০ই মার্চ। মনোনয়ন পত্র জমাদান ১১ই ফেব্রুয়ারী, বাছাই ১২ ই ফেব্রুয়ারী, প্রত্যাহার ১৯ শে ফেব্রুয়ারী।  ১মদফায় লালমনিরহাট জেলার পাঁচটি উপজেলায় ভোট অনুষ্টিত হবে। তাই হাট বাজারগুলোতে সর্বত্র চলছে উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থী নিয়ে আলোচনা। কালীগঞ্জে সাধারন ভোটারের মাঝে আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন মিজানুর রহমান মিজু।

সাংবাদিক মিজানুর রহমান মিজু তার যাপিত জীবনের সবটুকু সময়ই বিনিয়োগ করেছেন আওয়ামী রাজনীতির পেছনে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে স্কুলজীবনে ছাত্রলীগের পতাকাতলে আশ্রয় নেন। ছোটবেলা থেকেই তিনি স্বপ্ন দেখেন, দেখান মানুষকে। মানুষকে নিজের দেখানো স্বপ্ন পূরণ করাই ফের তার স্বপ্ন হয়ে দাঁড়ায়। তারুণ্যদীপ্ত মিজানুর রহমান মিজু  নিজের কষ্টার্জিত অর্থ ব্যয় করে গড়ে তুলেছেন তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তিনি সর্বদা মানুষের সেবা করে চলছেন। বর্তমানে তিনি চলবলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। তবে তরুন এ জননেতা এবার নিজ দলের মনোনয়ন নিয়ে মানুষের সেবা করার লালিত স্বপ্ন পূরণের জন্য, কালীগঞ্জ উপজেলা কে মডেল রুপে গড়ে তুলতে ১০ ই মার্চ ১ম দফায় অনুষ্টিতব্য উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়তে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কালীগঞ্জ উপজেলা শাখার যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক।  সাংবাদিক মিজানুর রহমান মিজু  বললেন তার স্বপ্নের কথা, আশার কথা, ভালোবাসার কথা। মানুষের প্রতি দরদ আর প্রেমের কথা। বললেন আধুনিক উপজেলা গড়ে তোলার স্বপ্নের কথা।


আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিগত নির্বাচনে  বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, সমাজকল্যানমন্ত্রীর সহদর মাহাবুবুজ্জামান আহমেদ ৩৭৪০০ ভোট পেয়ে মাত্র ১২ শত ভোট ব্যবধানে জয়লাভ করেন।
তাঁহার নিকটতম প্রতিন্দ্বন্দ্দীয় বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী  রোকন উদ্দিন বাবুল পেয়েছিলেন ৩৬২০০ ভোট। বিএনপির প্রার্থী পেয়েছিলেন ১৮০০০ ভোট। মুলত বিগত উপজেলা নিবার্চনে বিএনপির বিদ্রোহীপ্রার্থী মাঠে থাকার কারনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর জয়লাভ সহজ হয়েছিল বলে মনে করেন কালীগঞ্জ উপজেলার সর্বস্তরের জনগন।

এবারের নির্বাচন নিয়ে তরুনপ্রাথী মিজানুর রহমান মিজু বলেন, 'আমি চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। ছোটবেলা থেকে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে করতে এ পর্যন্ত এসেছি।

 একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতক্ষভাবে মাঠে কাজ করছি। নৌকার বিজয় নিশ্চিত করেছি। এবার মানুষের ভালোবাসাকে পুঁজি করে তিনি একটি আধুনিক উপজেলা উপহার দেওয়ার স্বপ্নে বিভোর। 'একটি আধুনিক মডেল উপজেলা উপহার দেওয়ার জন্য যা কিছু করতে হয়, সব করব।  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সকল উন্নয়ন কর্মকান্ড স্বচ্ছতার সহিত মানুষের নিকট পৌঁছে দিতে চাই।আমার অভিভাবক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার হাতে নৌকা প্রতীক তুলে দিলে মানুষ যেমন স্বপ্ন দেখেন কালীগঞ্জ উপজেলাকে নিয়ে, ঠিক তাদের স্বপ্নের মতো করে সাজাব। এ উপজেলা।

আমি দলের মনোনয়ন চেয়েছি, আশা ও বিশ্বাস করি দল আমাকে মুল্যায়ন করবে। আর যদি দলীয় মনোনয়ন বন্চিত হই, তাহলে নির্বাচনের সিধান্ত জনগনের উপর ছেড়ে দিব।

কালীগঞ্জের বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে জানা গেছে, মানুষ এবার পরিবর্তনের পক্ষে। এবং দলীয় নেতাকর্মী মনে করেন তৃনমুল নেতৃত্বের  ভারসাম্যের প্রয়োজন। তাই আসন্ন নির্বাচনে কর্মীবান্ধব প্রার্থী হিসাবে মিজানুর রহমান মিজু বিকল্প কিছু নাই।

পুরোনো সংবাদ

লালমনিরহাট 6101408619073111567

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item