ফিরে এলো বাহাদুর
https://www.obolokon24.com/2019/02/jaldhaka_20.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ১৯ ফেব্রুয়ারী॥ যাচাই বাছাইয়ে মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে যাওয়া জলঢাকা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর উচ্চ আদালতে আপিল করে তার প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছে। বাহাদুর নির্বাচনে ফিরে আসায় জলঢাকায় আওয়ামী লীগের দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা সভাপতি আনছার আলীর মিন্টু বিনাপ্রতিদ্বন্দিতায় আর নির্বাচিত হতে পারলেন না। এবার সেখানে রিতিমত ভোটযুদ্ধ অনুষ্ঠিত হবে।
আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। তিনি জলঢাকা উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য ও জলঢাকা উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান। এ ছাড়া বাহাদুর জলঢাকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক হিসাবে কর্মরত।
প্রথম দফায় উপজেলা নির্বাচনে নীলফামারীর ছয় উপজেলার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১০ মার্চ। জলঢাকা উপজেলায় মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন মিন্টু ও বাহাদুর এই দুইজনই চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিল। যাচাই বাছাইয়ে সম্প্রতিকালে জাতীয়করন হওয়া জলঢাকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে কর্মরত থাকায় আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুরের মনোনয়ন বাতিল হয়। ফলে মিন্টুর বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় চেয়ারম্যান হওয়ার একটি পদ সৃস্টি হয়েছিল।
এ বিষয়ে জলঢাকা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর বলেন, আমার প্রতিষ্ঠান সরকারি হলেও শিক্ষক সরকারি করণ হয়নি। বেসরকারী এমপিওভুক্ত নীতিমালায় আমি বেতন উত্তোলন করছি। এ কারণে আমার মনোনয়ন বাতিলের কোন যুক্তি নেই। তাই তিনি জেলা প্রশাসকের কাছে আপিল করেও তার প্রার্থীতা ফিরে না পাওয়ার পর তিনি উচ্চ আদালতে আপিল করে। আপিলে উচ্চ আদালতের এটি বেঞ্চ সোমবার বিকালে শুনানী শেষে বাহাদুরের প্রার্থীতা ফিরিয়ে দেয়।
উপজেলা নির্বাচনের জলঢাকা উপজেলার রির্টানীং অফিসার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফজলুল হক জানান উচ্চ আদালত হতে আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুরের মনোনয়ন পত্র বৈধতা পাওয়ার পত্র হাতে পেয়েছি। ফলে সেখানে দুই প্রার্থী থাকলো চেয়ারম্যান পদে।
এদিকে বাহাদুর নির্বাচনে ফিরে আসায় বুধবার(১৯ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে বাহাদুরের হাজার হাজার সমর্থকরা আনন্দ মিছিল করে। #
আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। তিনি জলঢাকা উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য ও জলঢাকা উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান। এ ছাড়া বাহাদুর জলঢাকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক হিসাবে কর্মরত।
প্রথম দফায় উপজেলা নির্বাচনে নীলফামারীর ছয় উপজেলার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১০ মার্চ। জলঢাকা উপজেলায় মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন মিন্টু ও বাহাদুর এই দুইজনই চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিল। যাচাই বাছাইয়ে সম্প্রতিকালে জাতীয়করন হওয়া জলঢাকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে কর্মরত থাকায় আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুরের মনোনয়ন বাতিল হয়। ফলে মিন্টুর বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় চেয়ারম্যান হওয়ার একটি পদ সৃস্টি হয়েছিল।
এ বিষয়ে জলঢাকা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর বলেন, আমার প্রতিষ্ঠান সরকারি হলেও শিক্ষক সরকারি করণ হয়নি। বেসরকারী এমপিওভুক্ত নীতিমালায় আমি বেতন উত্তোলন করছি। এ কারণে আমার মনোনয়ন বাতিলের কোন যুক্তি নেই। তাই তিনি জেলা প্রশাসকের কাছে আপিল করেও তার প্রার্থীতা ফিরে না পাওয়ার পর তিনি উচ্চ আদালতে আপিল করে। আপিলে উচ্চ আদালতের এটি বেঞ্চ সোমবার বিকালে শুনানী শেষে বাহাদুরের প্রার্থীতা ফিরিয়ে দেয়।
উপজেলা নির্বাচনের জলঢাকা উপজেলার রির্টানীং অফিসার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফজলুল হক জানান উচ্চ আদালত হতে আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুরের মনোনয়ন পত্র বৈধতা পাওয়ার পত্র হাতে পেয়েছি। ফলে সেখানে দুই প্রার্থী থাকলো চেয়ারম্যান পদে।
এদিকে বাহাদুর নির্বাচনে ফিরে আসায় বুধবার(১৯ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে বাহাদুরের হাজার হাজার সমর্থকরা আনন্দ মিছিল করে। #