পার্বতীপুরের বড় পুকুড়িয়ায় মজুদ শেষ কয়লা উত্তোলন বন্ধ
https://www.obolokon24.com/2019/01/dinajpur_24.html
এম এ আলম বাবলু, পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে বড়পুকুরিয়া খনির উৎপাদনশীল ১৩১৪ নম্বর কোল ফেইসে মজুদ শেষ হয়ে যাওয়ায় ১০ দিন ধরে কয়লা উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। এরপর ১৩০৮ নম্বর ফেইস থেকে কয়লার উত্তোলন করা হবে। ১৩১৪ নম্বর ফেইসে ব্যবহৃত উৎপাদন যন্ত্রপাতি সরিয়ে ১৩০৮ নম্বর ফেইসে স্থাপন করে পুনরায় উৎপাদনে যেতে অন্তত দেড় মাস সময় লাগবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়। খনির ১৩১৪ নম্বর কোল ফেইস থেকে কয়লা উৎপাদন শুরু হয় ২০১৮ সালের ৯ সেপ্টেম্বর। এ ফেইস থেকে কয়লা উৎপাদন হয়েছে ২ লাখ ৮০ হাজার মেট্রিক টন। ১৩১৪ নম্বর ফেইসে ব্যবহৃত উৎপাদন যন্ত্রপাতি সরিয়ে ১৩০৮ নম্বর ফেইসে স্থাপনের কাজ শুরু করা হয়েছে। বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিএমসিএল) মহাব্যবস্থাপক (জিএম- সারফেজ ও মাইন অপারেশন) সাইফুল ইসলাম ও জনসংযোগ কর্মকর্তা (পিআরও) একেএম বদরুল আলম বুধবার (৩০ জানুয়ারি) যায়যায়দিনকে বলেন, খনির কয়লা উৎপাদন বন্ধের বিষয়টি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। উৎপাদনশীল ১৩১৪ নম্বর কোল ফেইসে উত্তোলনযোগ্য মজুদ কয়লা শেষ হয়ে যাওয়ায় ২১ জানুয়ারি থেকে খনির উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। তিনি বলেন, একটি ফেইসের কয়লা উত্তোলন শেষ হলে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি সরিয়ে নিয়ে নতুন ফেইসে স্থাপনের জন্য ৪০ থেকে ৪৫ দিন সময় লাগে। এছাড়া এসময়ে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ক্রটিবিচ্যুতি ধরা পড়লে মেরামতের জন্য বাড়তি সময়ের প্রয়োজন হয়। এজন্য কয়লার উৎপাদন সাময়িক বন্ধ থাকে। সেই কারনেই আপাতত কয়লা উত্তোলন বন্ধ রয়েছে।
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে বড়পুকুরিয়া খনির উৎপাদনশীল ১৩১৪ নম্বর কোল ফেইসে মজুদ শেষ হয়ে যাওয়ায় ১০ দিন ধরে কয়লা উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। এরপর ১৩০৮ নম্বর ফেইস থেকে কয়লার উত্তোলন করা হবে। ১৩১৪ নম্বর ফেইসে ব্যবহৃত উৎপাদন যন্ত্রপাতি সরিয়ে ১৩০৮ নম্বর ফেইসে স্থাপন করে পুনরায় উৎপাদনে যেতে অন্তত দেড় মাস সময় লাগবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়। খনির ১৩১৪ নম্বর কোল ফেইস থেকে কয়লা উৎপাদন শুরু হয় ২০১৮ সালের ৯ সেপ্টেম্বর। এ ফেইস থেকে কয়লা উৎপাদন হয়েছে ২ লাখ ৮০ হাজার মেট্রিক টন। ১৩১৪ নম্বর ফেইসে ব্যবহৃত উৎপাদন যন্ত্রপাতি সরিয়ে ১৩০৮ নম্বর ফেইসে স্থাপনের কাজ শুরু করা হয়েছে। বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিএমসিএল) মহাব্যবস্থাপক (জিএম- সারফেজ ও মাইন অপারেশন) সাইফুল ইসলাম ও জনসংযোগ কর্মকর্তা (পিআরও) একেএম বদরুল আলম বুধবার (৩০ জানুয়ারি) যায়যায়দিনকে বলেন, খনির কয়লা উৎপাদন বন্ধের বিষয়টি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। উৎপাদনশীল ১৩১৪ নম্বর কোল ফেইসে উত্তোলনযোগ্য মজুদ কয়লা শেষ হয়ে যাওয়ায় ২১ জানুয়ারি থেকে খনির উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। তিনি বলেন, একটি ফেইসের কয়লা উত্তোলন শেষ হলে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি সরিয়ে নিয়ে নতুন ফেইসে স্থাপনের জন্য ৪০ থেকে ৪৫ দিন সময় লাগে। এছাড়া এসময়ে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ক্রটিবিচ্যুতি ধরা পড়লে মেরামতের জন্য বাড়তি সময়ের প্রয়োজন হয়। এজন্য কয়লার উৎপাদন সাময়িক বন্ধ থাকে। সেই কারনেই আপাতত কয়লা উত্তোলন বন্ধ রয়েছে।